AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘আরও একটা…’ কাঞ্চন-শ্রীময়ীর মেয়ে হওয়ার পর প্রকাশ্যে পিঙ্কির বার্তা!

Kanchan-Sreemoyee: মেয়ে হওয়ার পর থেকে আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে কাঞ্চন মল্লিক এবং শ্রীময়ী চট্টরাজ। চলতি বছরের শুরুতেই শ্রীময়ীর গলায় মালা দিয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক। ধুমধাম করে তৃতীয় বিয়ে করলেও স্ত্রীয়ের সন্তানসম্ভবা হওয়ার কথা ঘুণাক্ষরেও কাউকে টের পেতে দেননি মল্লিক দম্পতি। একেবারে সন্তান জন্মানোর পর সুখবর দেন সবাইকে।

'আরও একটা...' কাঞ্চন-শ্রীময়ীর মেয়ে হওয়ার পর প্রকাশ্যে পিঙ্কির বার্তা!
| Edited By: | Updated on: Nov 08, 2024 | 6:36 PM
Share

মেয়ে হওয়ার পর থেকে আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে কাঞ্চন মল্লিক এবং শ্রীময়ী চট্টরাজ। চলতি বছরের শুরুতেই শ্রীময়ীর গলায় মালা দিয়েছেন তৃণমূল বিধায়ক। ধুমধাম করে তৃতীয় বিয়ে করলেও স্ত্রীয়ের সন্তানসম্ভবা হওয়ার কথা ঘুণাক্ষরেও কাউকে টের পেতে দেননি মল্লিক দম্পতি। একেবারে সন্তান জন্মানোর পর সুখবর দেন সবাইকে। সেই খবর পাওয়ার পর TV9 বাংলাকে অভিনেতার দ্বিতীয় স্ত্রী পিঙ্কি বলেছিলেন, “অনেক শুভেচ্ছা। মা এবং সন্তান যেন দুজনেই ভাল থাকেন।”

তার পর প্রায় এক সপ্তাহ হতে চলল। এখনও হাসপাতালেই রয়েছে মা-মেয়ে। এরই মাঝে প্রকাশ্যে একটি ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট করলেন পিঙ্কি। তিনি লিখেছেন, “আরও একটা চ্যালেঞ্জ।” পিঙ্কির ইনস্টাগ্রামে এই লেখা দেখেই অনেক প্রশ্ন উঠে আসে। কাঞ্চনের মেয়ে হওয়ার পরেই কি এই উপলব্ধি করলেন পিঙ্কি? যদিও এ প্রসঙ্গে খুব বেশি কিছু প্রকাশ্যে বলেননি তিনি।

উল্লেখ্য, মেয়ে হওয়ার পর কাঞ্চন বলেছেন,“আই অ্যাম ভেরি সরি। বুঝতেই পারছেন বাঙালি পরিবার, অনেক কিছু নিয়ম মানতে হয়। সেই কারণেই এই খুশির খবরটা কাউকে জানাতে চাইনি এতদিন। আজ শ্রীময়ীর কিছু অসুবিধে দেখা দেয় আচমকাই।চিকিৎসক জানান আজই সিজার করতে হবে। আর দেরি করিনি। মেয়ে হয়েছে আমাদের। আমরা মেয়েই চেয়েছিলাম। কালীপুজোর সময়েই ঘরে কন্যা এল। এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।”

তিনি জানিয়েছিলেন, মা ও মেয়ে দু’জনেই সুস্থ আছেন। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি কাউকে কিচ্ছুটি না জানিয়ে আইনি বিয়ে সেরে ফেলেছিলেন টলিউডের এই চর্চিত কাপল। এর ঠিক কিছু দিন পরেই গত ২ মার্চ সামাজিক বিয়েও সম্পন্ন হয়েছিল তাঁদের। মাত্র সাড়ে আট মাসের মধ্যেই দুই থেকে তিন হলেন তাঁরা। খুশি যেন ধরছে না আর।