৬০ কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগের মাঝে বন্ধ শিল্পার রেস্তোরাঁ
অভিনেত্রী শিল্পা শেট্টি ঘোষণা করেছেন যে তাঁর রেস্তোরাঁ বাস্টিয়ান বান্দ্রা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তিনি ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট করে এই তথ্য জানান। তিনি লেখেন, “এই বৃহস্পতিবার একটি যুগের অবসান হচ্ছে। আমরা বিদায় জানাচ্ছি মুম্বইয়ের সবচেয়ে আইকনিক গন্তব্যগুলোর একটিকে — বাস্টিয়ান বান্দ্রা। এমন একটি স্থান যা আমাদের অসংখ্য স্মৃতি, অবিস্মরণীয় রাত এবং শহরের নাইটলাইফকে গড়ে তোলার মুহূর্তগুলো উপহার দিয়েছে ।” তিনি আরও লেখেন যে মুম্বইয়ে তাঁর অন্য রেস্তোরাঁ আগের মতোই চালু থাকবে।

অভিনেত্রী শিল্পা শেট্টি ঘোষণা করেছেন যে তাঁর রেস্তোরাঁ বাস্টিয়ান বান্দ্রা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তিনি ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট করে এই তথ্য জানান। তিনি লেখেন, “এই বৃহস্পতিবার একটি যুগের অবসান হচ্ছে। আমরা বিদায় জানাচ্ছি মুম্বইয়ের সবচেয়ে আইকনিক গন্তব্যগুলোর একটিকে — বাস্টিয়ান বান্দ্রা। এমন একটি স্থান যা আমাদের অসংখ্য স্মৃতি, অবিস্মরণীয় রাত এবং শহরের নাইটলাইফকে গড়ে তোলার মুহূর্তগুলো উপহার দিয়েছে ।” তিনি আরও লেখেন যে মুম্বইয়ে তাঁর অন্য রেস্তোরাঁ আগের মতোই চালু থাকবে।
“এই কিংবদন্তি স্থানকে সম্মান জানাতে, আমরা আমাদের ঘনিষ্ঠ অতিথিদের জন্য একটি বিশেষ সন্ধ্যার আয়োজন করছি — একটি রাত যা ভরা থাকবে নস্টালজিয়া, উদ্দীপনা ও জাদুতে, যেখানে আমরা বাস্টিয়ানের চেতনাকে শেষবারের মতো উদযাপন করব”, বলেন শিল্পা। বাস্টিয়ান বান্দ্রা গত কয়েক বছর আগে পর্যন্ত মুম্বাইয়ের সেলিব্রিটিদের একটি জনপ্রিয় গন্তব্য ছিল। ফোটোগ্রাফাররা প্রায়ই এই রেস্তোরাঁর সামনে অবস্থান করতেন তারকাদের এক ঝলক পাওয়ার আশায়।
সম্প্রতি শিল্পা শেঠি ও তাঁর স্বামী রাজ কুন্দ্রা আবারও বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন, যেহেতু লোটাস ক্যাপিটাল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড-এর ডিরেক্টর দীপক কোঠারি তাঁদের বিরুদ্ধে ৬০ কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগ আনেন। এক বিবৃতিতে, শিল্পা ও রাজ কুন্দ্রার আইনজীবী প্রশান্ত পাতিল এই অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, “সব অভিযোগ মিথ্যা। এখনও পর্যন্ত আমরা এফআইআর-এর কপি পাইনি। যখন পাব, তখন নির্দিষ্ট অভিযোগ জানতে পারব, এবং সেই অনুযায়ী আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তবে এই লেনদেন বহু পুরোনো — ৭-৮ বছরের। যদি কেউ প্রতারিত হয়ে থাকেন, তা হলে তিনি ৮-১০ বছর অপেক্ষা করতেন না অভিযোগ জানাতে। প্রতিটি বিষয়ে প্রামাণ্য নথি রয়েছে… আমরাও তদন্তকারী সংস্থার সামনে আমাদের সত্য তুলে ধরব। সত্য প্রকাশ পাবে…”। দীপক কোঠারি-র দাবি, এই দম্পতি ব্যবসা সম্প্রসারণের অজুহাতে টাকা নিয়েছিলেন, কিন্তু তা ব্যক্তিগত খরচে ব্যবহার করেছেন।
