কিঞ্জলসহ জুনিয়র চিকিৎসকদের ফোঁটা দিতে চান শ্রুতি, তবে রয়েছে তিনটি শর্ত!
অনশনে বসেছেন জুনিয়র চিকিৎসকেরা। নিজেদের দাবি নিয়ে বারবার হচ্ছেন সরব। চাইছেন তিলোত্তমার বিচার। প্রায় আড়াই মাস অতিক্রান্ত হলেও কোনও কিছুরই সদুত্তর মেলেনি। তবে তাঁদের চেষ্টা জারি আজও। এমতাবস্থায় জুনিয়র চিকিৎসকদের নিয়ে এক ইচ্ছে প্রকাশ করলেন অভিনেত্রী শ্রুতি দাস।
অনশনে বসেছেন জুনিয়র চিকিৎসকেরা। নিজেদের দাবি নিয়ে বারবার হচ্ছেন সরব। চাইছেন তিলোত্তমার বিচার। প্রায় আড়াই মাস অতিক্রান্ত হলেও কোনও কিছুরই সদুত্তর মেলেনি। তবে তাঁদের চেষ্টা জারি আজও। এমতাবস্থায় জুনিয়র চিকিৎসকদের নিয়ে এক ইচ্ছে প্রকাশ করলেন অভিনেত্রী শ্রুতি দাস। তিলোত্তমার বিচারে রাজপথে নেমেছিলেন শ্রুতি। তাঁর দৃপ্ত কণ্ঠের ভিডিয়ো বেশ ভাইরালও হয়েছিল। এবার সামাজিক মাধ্যমের পাতায় শ্রুতি লিখলেন, তিনি ভাইফোঁটা দিতে চান আন্দোলনরত ওই চিকিৎসকদের। শ্রুতি লেখেন, “বছর আমার ভাই,দাদারা কেউ ভাইফোঁটা তে আমার কাছে থাকতে পারছে না। কিঞ্জল নন্দ এবং তার সহযোদ্ধা কয়েক জন ডাক্তার দাদা-ভাই দের ফোঁটা দিতে চাই।আমার সাথে কারোর আলাপ নেই। বার্তা টা একটু পৌঁছে দেবেন,আমি সেদিন পৌঁছে যাবো।ইচ্ছা আছে,বাকিটা ভাগ্য।”
ডাক্তারদের আন্দোলনে অন্যতম প্রতিবাদী মুখ কিঞ্জল নন্দ। ডাক্তারির পাশাপাশি তিনি অভিনেতাও। বিচার চেয়ে আড়াই মাস ধরে লড়াই করছেন তিনি। তাঁকে ট্যাগ করেই নিজের এই ইচ্ছে পৌঁছে দেওয়ার আর্জি রেখেছেন শ্রুতি। তবে পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন তিনটি শর্তের কথাও।
শ্রুতি জানিয়েছেন, ফোঁটা দিতে চান ঠিকই তবে থাকবে না তাতে কোনও বিলাসিতা। থাকবে না জমাটি খাওয়াদাওয়া, থাকবে না উপহার আদান প্রদানের ব্যবস্থাও। এমনকি মিডিয়ার প্রবেশও চাননি তিনি। একান্ত ব্যক্তিগত ভাবে এই ইচ্ছের পূর্ণতা পেতে দেখতে চান তিনি। শ্রুতির এই আর্জি ভাল লেগেছে সকলেরই। ভাইফোঁটার দিন নতুন দাদা-ভাইদের সঙ্গে ‘মুলাকাত’ হোক তাঁর, সেই শুভেচ্ছাই জানিয়েছেন তাএ ভক্তরা। কিঞ্জল, আপনি শুনছেন কি?