টেলর সুইফট (Taylor Swift)। আমেরিকার নামকরা গায়িকা। যাঁর ঝুলিতে রয়েছে ১০ গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডস, ১ এমি অ্যাওয়ার্ড, ৭ গিনিস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস, ৩২ আমেরিকান মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস! সেই টেলর সুইফ্টের নাম আবার উঠে এল শিরোনামে! কেন?
কোভিড মহামারীর সময়ে দু’জন মহিলা আর্থিক সঙ্কটে পড়েন। টেলর সুইফট এই দুই মায়ের হাতে ১৩,০০০ মার্কিন ডলার তুলে দেন। মার্কিন সংবাদপত্র ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’-এর এক ৭ তারিখে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সুইফট এই দু’জন মহিলার কথা জানতে পারেন। নিক্কি কর্নওয়েল এবং শেলবি সেলিউস্কি প্যান্ডেমিকের এই দুঃসময়ে ঘরভাড়া দিতে পারছিলেন না। নিক্কি কর্নওয়েল একজন সিঙ্গল মাদার। বাড়ি ভাড়ার বকেয়া পড়েছিল প্রায় ৫০০০ মার্কিন ডলার। নতুন চাকরিতে যোগ দেওয়ার কথাও চলছিল নিক্কির কিন্তু পরীক্ষায় ধরা পড়ে তিনি কোভিড পজিটিভ।
সেরে ওঠার পর নিক্কি আবার নতুন চাকরি খোঁজার চেষ্টাও করেন কিন্তু ব্যর্থ হন। কারণ নিক্কির সঙ্গে বহু মানুষ সেই একই চেষ্টায় জুটেছিলেন।
একটি তহবিল সংগ্রহ প্ল্যাটফর্মে নিক্কি লেখেন “প্রার্থনা করছি যেন একটা মিরাকেল হয়।”
নিক্কির প্রার্থনা শোনা হয়। এবং শোনেন সুইফট।
তিনি লেখেন,”নিক্কি, আমি আপনার সম্বন্ধে ওয়াশিংটন পোস্ট-এ পড়লাম এবং আপনি আপনার গল্প যে ভাবে সবার সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন সেটা দেখে জানলাম যে আপনি সত্যিই সাহসী মানুষ। আমি দুঃখিত, যে আপনাকে এমন একটা সময়ের মধ্যে দিয়ে এ বছর কাটাতে হয়েছে। আমি আপনাকে একটা গিফট পাঠাচ্ছি। একজন ন্যাশভিলের মানুষ আরেকজন ন্যাশভিলের মানুষকে এই উপহার পাঠাচ্ছে। ভালবাসা নেবেন, টেলর।”
অন্যদিকে, শেলবি সেলিউস্কি মিশিগানের মহিলা। প্যান্ডেমিকে তিনি তাঁর চাকরি হারিয়েছেন। শেলবির মেয়ের জন্ম থেকে ফুসফুসের সমস্যা ভুগছে। শেলবিও ফান্ড রেইজিং প্ল্যাটফর্মে লেখেন, “অক্লান্তভাবে চাকরির চেষ্টা করছি কিন্তু ভাদাকে (মেয়ে) নিয়েও সমস্যায় রয়েছি। ওর ভার্চুয়াল স্কুল সামলানো আমার পক্ষে ভীষণ কঠিন হয়ে উঠছে।”
এটা পড়ে সুইফট এক সুন্দর মেসেজ টাইপ করে লেখেন, “শেলবি, ওয়াশিংটন পোস্ট-এর লেখাটিতে আপনার সম্বন্ধে পড়লাম। আপনাকে একটা গিফট পাঠাচ্ছি। আপনার উপর যে ধরণের চাপ তৈরি হয়েছে তা যেন কখনও কারওর উপর না পড়ে। আমি আশা রাখছি আপনি এবং আপনার পরিবার একটা দারুণ ছুটি উপভোগ করতে পারবেন। ভালবাসা নেবেন, টেলর।”
টেলর সুইফট (Taylor Swift)। আমেরিকার নামকরা গায়িকা। যাঁর ঝুলিতে রয়েছে ১০ গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডস, ১ এমি অ্যাওয়ার্ড, ৭ গিনিস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস, ৩২ আমেরিকান মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস! সেই টেলর সুইফ্টের নাম আবার উঠে এল শিরোনামে! কেন?
কোভিড মহামারীর সময়ে দু’জন মহিলা আর্থিক সঙ্কটে পড়েন। টেলর সুইফট এই দুই মায়ের হাতে ১৩,০০০ মার্কিন ডলার তুলে দেন। মার্কিন সংবাদপত্র ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’-এর এক ৭ তারিখে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সুইফট এই দু’জন মহিলার কথা জানতে পারেন। নিক্কি কর্নওয়েল এবং শেলবি সেলিউস্কি প্যান্ডেমিকের এই দুঃসময়ে ঘরভাড়া দিতে পারছিলেন না। নিক্কি কর্নওয়েল একজন সিঙ্গল মাদার। বাড়ি ভাড়ার বকেয়া পড়েছিল প্রায় ৫০০০ মার্কিন ডলার। নতুন চাকরিতে যোগ দেওয়ার কথাও চলছিল নিক্কির কিন্তু পরীক্ষায় ধরা পড়ে তিনি কোভিড পজিটিভ।
সেরে ওঠার পর নিক্কি আবার নতুন চাকরি খোঁজার চেষ্টাও করেন কিন্তু ব্যর্থ হন। কারণ নিক্কির সঙ্গে বহু মানুষ সেই একই চেষ্টায় জুটেছিলেন।
একটি তহবিল সংগ্রহ প্ল্যাটফর্মে নিক্কি লেখেন “প্রার্থনা করছি যেন একটা মিরাকেল হয়।”
নিক্কির প্রার্থনা শোনা হয়। এবং শোনেন সুইফট।
তিনি লেখেন,”নিক্কি, আমি আপনার সম্বন্ধে ওয়াশিংটন পোস্ট-এ পড়লাম এবং আপনি আপনার গল্প যে ভাবে সবার সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন সেটা দেখে জানলাম যে আপনি সত্যিই সাহসী মানুষ। আমি দুঃখিত, যে আপনাকে এমন একটা সময়ের মধ্যে দিয়ে এ বছর কাটাতে হয়েছে। আমি আপনাকে একটা গিফট পাঠাচ্ছি। একজন ন্যাশভিলের মানুষ আরেকজন ন্যাশভিলের মানুষকে এই উপহার পাঠাচ্ছে। ভালবাসা নেবেন, টেলর।”
অন্যদিকে, শেলবি সেলিউস্কি মিশিগানের মহিলা। প্যান্ডেমিকে তিনি তাঁর চাকরি হারিয়েছেন। শেলবির মেয়ের জন্ম থেকে ফুসফুসের সমস্যা ভুগছে। শেলবিও ফান্ড রেইজিং প্ল্যাটফর্মে লেখেন, “অক্লান্তভাবে চাকরির চেষ্টা করছি কিন্তু ভাদাকে (মেয়ে) নিয়েও সমস্যায় রয়েছি। ওর ভার্চুয়াল স্কুল সামলানো আমার পক্ষে ভীষণ কঠিন হয়ে উঠছে।”
এটা পড়ে সুইফট এক সুন্দর মেসেজ টাইপ করে লেখেন, “শেলবি, ওয়াশিংটন পোস্ট-এর লেখাটিতে আপনার সম্বন্ধে পড়লাম। আপনাকে একটা গিফট পাঠাচ্ছি। আপনার উপর যে ধরণের চাপ তৈরি হয়েছে তা যেন কখনও কারওর উপর না পড়ে। আমি আশা রাখছি আপনি এবং আপনার পরিবার একটা দারুণ ছুটি উপভোগ করতে পারবেন। ভালবাসা নেবেন, টেলর।”