‘দেশের আর কোনও ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে এরকম গান তৈরি হবে না’, টলিপাড়ার একতার গানে উচ্ছ্বসিত বলি পরিচালক

Mar 25, 2021 | 11:28 PM

আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে টলিউড যখন দলবদলের রাজনীতিতে মেতে উঠেছে, তখন সিনেদুনিয়ার শিল্পীদের একাংশ একটি গান বেঁধেছেন। যে গানের প্রতিটি ছত্রে উঠে এসেছে কৃষক আন্দোলনের কথা।

Follow Us

বৃহস্পতিবার সন্ধেতেও ইউটিউবে চ্যানেলটির সাবস্ক্রাইবার পাঁচ হাজারও পেরোয়নি। বুধবার সেখান থেকে প্রকাশিত হয়েছে মাত্র একটি গান। অথচ একদিনের মধ্যেই ওই একটি গানের ভিউজ এক লক্ষ পেরিয়ে গিয়েছে। রাতারাতি এতই জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছে সেই গান যে বলি পরিচালক অনুভব সিনহাও উচ্ছ্বসিত। গানের লিঙ্ক ফেসবুকে শেয়ার করে তাঁর বক্তব্য, “পশ্চিমবঙ্গকে ভালবাসি। ভাবুন তো অন্যও কোনও ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে এরকম একটি গান তৈরি হচ্ছে… কিন্তু না তা হয়নি।” কোন গান নিয়ে এত মাতামাতি?

আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে টলিউড যখন দলবদলের রাজনীতিতে মেতে উঠেছে, তখন সিনেদুনিয়ার শিল্পীদের একাংশ একটি গান বেঁধেছেন। যে গানের প্রতিটি ছত্রে উঠে এসেছে কৃষক আন্দোলনের কথা। উঠে এসেছে পেট্রোলের মূল্যবৃদ্ধি থেকে শুরু করে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, নারী সুরক্ষা ইত্যাদি নানা প্রসঙ্গ।

‘তাসের দেশ’-এ ‘নিয়ম’ ভাঙার ডাক দিয়েছেন ওঁরা। কাদের তৈরি নিয়ম? ঘাড় বাঁকাতে নিষেধ করছে কারা? উত্তরও ওঁরাই দিয়েছেন ইউটিউবের ডেসক্রিপশন বক্সে। সেখানে লেখা হয়েছে, “যারা আমাদের দেশটাকে সুচতুরভাবে নিয়ে চলেছে ধ্বংসের দিকে..তাদের তৈরি করা অমানবিক, অগণতান্ত্রিক নিয়ম এর বিরুদ্ধে আমাদের এই গান- ‘নিজেদের মতে নিজেদের গান’ – আমাদের সুর ভাবনা ছড়িয়ে পড়ুক পথ থেকে পথে, বুক থেকে বুকে”।


গানটি লিখেছেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। সুর দিয়েছেন শুভদীপ গুহ। ভিডিয়োটির পরিচালনায় রয়েছেন ঋদ্ধি সেন এবং ঋতব্রত মুখোপাধ্যায়। গানটি গেয়েছেন অর্ক মুখোপাধ্যায়, শুভদীপ গুহ, অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায়, অনুপম রায়, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়সহ অনেকেই। পরিকল্পনার দায়িত্ব সামলিয়েছেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়। গানটি প্রসঙ্গে অনির্বাণ Tv9 বাংলাকে বললেন, “মাথায় যা ছিল সব লিখে ফেলেছি।” অন্য দিকে, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, “স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে এই গান। খুব দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেই স্বৈরাচারের মধ্যে দিয়ে আমাদের যেতে হচ্ছে। শুধুমাত্র আজকের সময়ের জন্য নয়, যারাই ক্ষমতার শীর্ষে থেকে দম্ভ প্রদর্শন করবে, তাদের বিরুদ্ধেই এই গান।” সোশ্যাল মিডিয়াতেও জুটেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ করেছেন নিন্দা আবার নেটিজেনদের একটা বড় অংশ ভাসিয়েছেন প্রশংসায়।

 

 

বৃহস্পতিবার সন্ধেতেও ইউটিউবে চ্যানেলটির সাবস্ক্রাইবার পাঁচ হাজারও পেরোয়নি। বুধবার সেখান থেকে প্রকাশিত হয়েছে মাত্র একটি গান। অথচ একদিনের মধ্যেই ওই একটি গানের ভিউজ এক লক্ষ পেরিয়ে গিয়েছে। রাতারাতি এতই জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছে সেই গান যে বলি পরিচালক অনুভব সিনহাও উচ্ছ্বসিত। গানের লিঙ্ক ফেসবুকে শেয়ার করে তাঁর বক্তব্য, “পশ্চিমবঙ্গকে ভালবাসি। ভাবুন তো অন্যও কোনও ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে এরকম একটি গান তৈরি হচ্ছে… কিন্তু না তা হয়নি।” কোন গান নিয়ে এত মাতামাতি?

আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে টলিউড যখন দলবদলের রাজনীতিতে মেতে উঠেছে, তখন সিনেদুনিয়ার শিল্পীদের একাংশ একটি গান বেঁধেছেন। যে গানের প্রতিটি ছত্রে উঠে এসেছে কৃষক আন্দোলনের কথা। উঠে এসেছে পেট্রোলের মূল্যবৃদ্ধি থেকে শুরু করে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, নারী সুরক্ষা ইত্যাদি নানা প্রসঙ্গ।

‘তাসের দেশ’-এ ‘নিয়ম’ ভাঙার ডাক দিয়েছেন ওঁরা। কাদের তৈরি নিয়ম? ঘাড় বাঁকাতে নিষেধ করছে কারা? উত্তরও ওঁরাই দিয়েছেন ইউটিউবের ডেসক্রিপশন বক্সে। সেখানে লেখা হয়েছে, “যারা আমাদের দেশটাকে সুচতুরভাবে নিয়ে চলেছে ধ্বংসের দিকে..তাদের তৈরি করা অমানবিক, অগণতান্ত্রিক নিয়ম এর বিরুদ্ধে আমাদের এই গান- ‘নিজেদের মতে নিজেদের গান’ – আমাদের সুর ভাবনা ছড়িয়ে পড়ুক পথ থেকে পথে, বুক থেকে বুকে”।


গানটি লিখেছেন অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। সুর দিয়েছেন শুভদীপ গুহ। ভিডিয়োটির পরিচালনায় রয়েছেন ঋদ্ধি সেন এবং ঋতব্রত মুখোপাধ্যায়। গানটি গেয়েছেন অর্ক মুখোপাধ্যায়, শুভদীপ গুহ, অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায়, অনুপম রায়, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়সহ অনেকেই। পরিকল্পনার দায়িত্ব সামলিয়েছেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়। গানটি প্রসঙ্গে অনির্বাণ Tv9 বাংলাকে বললেন, “মাথায় যা ছিল সব লিখে ফেলেছি।” অন্য দিকে, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, “স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে এই গান। খুব দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেই স্বৈরাচারের মধ্যে দিয়ে আমাদের যেতে হচ্ছে। শুধুমাত্র আজকের সময়ের জন্য নয়, যারাই ক্ষমতার শীর্ষে থেকে দম্ভ প্রদর্শন করবে, তাদের বিরুদ্ধেই এই গান।” সোশ্যাল মিডিয়াতেও জুটেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ করেছেন নিন্দা আবার নেটিজেনদের একটা বড় অংশ ভাসিয়েছেন প্রশংসায়।

 

 

Next Article