কিছু দিন আগে পর্যন্ত তাঁদেরকে টলিপাড়ার ‘আইডিয়াল কাপল’ বলা হত। কিন্তু সময়ের সঙ্গে যেমন অনেক কিছুরই পরিবর্তন হয়। শোনা যাচ্ছে তাঁদের সমীকরণও অনেকটা বদলে গিয়েছে। কথা হচ্ছে যিশু সেনগুপ্ত এবং নীলাঞ্জনার। তাঁদের নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। অনেক দিন ধরেই আলোচনা তুঙ্গে।
তাঁরা নাকি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন আলাদা হওয়ার। কিন্তু এখনও পর্যন্ত স্বামী-স্ত্রীর কেউই এই প্রসঙ্গে কোনও মন্তব্য করেননি। তবে নীলাঞ্জনার সমাজমাধ্যমের পাতায় উঁকি দিলে দেখা যাবে প্রতিটি মুহূর্তে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট করছেন অভিনেত্রী তথা প্রযোজক নীলাঞ্জনা। অনেক দিন হল তাঁকে দেখা যায়নি অভিনেত্রী হিসাবে। তবে প্রযোজক হিসাবে বাংলা টেলিভিশনের জগতেও নিজের জায়গা পোক্ত করেছেন তিনি। এই পরিস্থিতিতে আরও একটি ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট করেছেন নীলাঞ্জনা।
এ দিন মধ্যরাতে নীলাঞ্জনা একটি ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট করে বিশ্বকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি লেখেন, “ধন্যবাদ বিশ্বকে অনেক যন্ত্রণার মধ্যে দিয়ে আমায় শিক্ষা দেওয়ার জন্য। কিন্তু আমি শিখেছি এবং এগিয়ে গিয়েছি।” কিছু দিন আগে সমাজমাধ্যমের পাতায় একটি পোস্ট করেছিলেন নীলাঞ্জনার ননদ অর্থাত্ যিশুর দিদি রাই সেনগুপ্ত। যা দুইয়ে দুইয়ে চার করেছেন অনুরাগীরা। তিনি লিখেছিলেন, “এত্ত মিথ্যে এত্ত মিথ্যে…সহ্য হবে তো? এক সময় আমায় কর্ম নিয়ে প্রচুর জ্ঞান দেওয়া হয়েছিল। আজ যদি প্রশ্ন করি সেটাই থেকে থাকে, তাহলে কর্ম ক্ষমা করবে তো? সত্যি চিরকাল চাপা থাকে না। সত্যিই যদি নিজের মুখ খুলতে পারতাম। ভগবানও জানে না ও কী ভুল করছে।”