Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Aindrila Sharma: ‘আমার সব্যের ঐন্দ্রিলা…’, বিশেষ ভিডিয়ো শেয়ার অভিনেত্রীর মায়ের

Aindrila Sharma: ২০১৭ সালে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন তিনি। প্রথম অভিনয় করেছিলেন ‘ঝুমুর’ ধারাবাহিকের মধ্যে দিয়ে। সেখান থেকেই আলাপ সব্যসাচী চৌধুরীর সঙ্গে।

Aindrila Sharma: 'আমার সব্যের ঐন্দ্রিলা...', বিশেষ ভিডিয়ো শেয়ার অভিনেত্রীর মায়ের
ভিডিয়ো শেয়ার অভিনেত্রীর মায়ের
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Nov 28, 2022 | 8:40 AM

মেয়ে নেই ৭ দিন। শোকে পাথর ঐন্দ্রিলার মা। সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করছেন মেয়ের একের পর এক ছবি। ভিডিয়ো অথবা ছবির ক্লিপিংস। এবার শুধু ঐন্দ্রিলা শর্মা নয়, সব্যসাচীকে নিয়েও ফেসবুক পোস্টে আবেগঘন তিনি। সব্যসাচী ও ঐন্দ্রিলা অভিনীত এক ধারাবাহিকের ক্লিপিংস শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, “আমার সব্যের ঐন্দ্রিলা”। বুঝিয়ে দিয়েছেন সব্যসাচীই ছিলেন তাঁর মেয়ের অন্যতম ভরসা। কবি বলেছেন ‘বিংশ শতকে শোকের আয়ু কম’– কিন্তু মেয়ের স্মৃতি আঁকড়েই আগামী জীবন বেছে থাকার অঙ্গীকার শিখাদেবীর। কিন্তু মন যে বড় দায়! মেয়েকে দেখেননি সাতদিন। সন্তানহারা মায়ের তাই কাতর আকুতি, ‘কোথায় রে মানিক তুই’। ঐন্দ্রিলা আর ফিরবেন না। নির্মম হলেও এটাই সত্যি।

২০১৭ সালে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন তিনি। প্রথম অভিনয় করেছিলেন ‘ঝুমুর’ ধারাবাহিকের মধ্যে দিয়ে। সেখান থেকেই আলাপ সব্যসাচী চৌধুরীর সঙ্গে। এরপর জিয়নকাঠি ধারাবাহিকে দেখা যায় তাঁকে। জীবনে দু’বার ক্যানসারকে হারিয়ে ফিরে এসেছিলেন তিনি। গত ১ নভেম্বর ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হন ঐন্দ্রিলা শর্মা। সব্যসাচীই তাঁর গাড়িতে করে অভিনেত্রীকে ভর্তি করেন শহরের এক বেসরকারি হাসপাতালে। এরপর ২০ দিন চলে লড়াই। সকলেই আশা করেছিলেন গত দুবারের মতো এবারেও তিনি ফিরে আসবেন। কিন্তু শনিবার রাতে প্রায় দশবার হৃদরোগে আক্রান হন ঐন্দ্রিলা শর্মা। এরপরেই রবিবার অর্থাৎ ২০ নভেম্বর দুপুরে অঘটন। প্রয়াত হন ঐন্দ্রিলা। চলে যান না ফেরার দেশে।

ঐন্দ্রিলা চলে যাওয়ার পর থেকেই সব্যসাচীকে নিয়ে রটেছে একের পর এক রটনা। কখনও রটেছে তাঁর অসুস্থতার খবর। কখনও রটেছে তিনি নাকি হাসপাতালে ভর্তি। এই নিয়ে কিছুদিন আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্ট করেছিলেন ঐন্দ্রিলা ও সব্যসাচীর বন্ধু সৌরভ দাস। বলেছিলেন, “সব্যসাচী সুস্থ আছে। সঙ্গে আছি আমি এবং থাকব। যারা ফেক নিউজ ছড়াচ্ছে তারা অসুস্থ। বিব্রত হবেন না।” এখানেই শেষ করেননি সৌরভ। যোগ করেন, “যদি কোথাও থেকে কোনও মিথ্যে খবর রটানো হয় তবে সেই ব্যক্তি বা পোর্টালের বিরুদ্ধে আমরা আইনি ব্যবস্থা নেব। পরিবারটিকে শান্তি দিন”। কিন্তু শান্তি পাচ্ছেনই বা তাঁরা কোথায়? মেয়ে নেই, মেয়ের স্মৃতি এখন তাঁদের একমাত্র সম্বল।