এ রাজ্যে হাওয়া বওয়ার আর দুই দিন বাকি। বড়দিনের মরসুমের ১৬ ডিসেম্বর মুক্তি পাচ্ছে মেজবুর রহমান সুমন পরিচালিত ছবি ‘হাওয়া’। তবে তার আগেই বড় বিপর্যয় ছবির নায়ক চঞ্চল চৌধুরীর (Chanchal Chowdhury) পরিবারে। গুরুতর অসুস্থ অভিনেতার বাবা। জানা গিয়েছে সেরিব্র্যাল অ্যাটাক হয়েছে চঞ্চলের বাবা রাধাগোবিন্দ চৌধুরীর। বয়স ৯০-এর কাছাকাছি। এই মুহূর্তে হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে তাঁর। মঙ্গলবার এ শহরে ‘হাওয়া’ ছবির সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে চঞ্চলের উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও পারেননি। কারণ হিসেবে জানা যাচ্ছে, পরিবারের এ হেন বিপর্যয়ের কারণেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। ছবিটির প্রযোজক জানিয়েছেন, অভিনেতার বাবার অবস্থা খুব একটা ভাল নয়। বাবা-মায়ের সঙ্গে চঞ্চলের সম্পর্ক বড়ই মধুর। মাঝেমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিবারের নানা ছবি ভাগ করে নিতে দেখা যায় অভিনেতাকে। তাঁর এই খবরে স্বাভাবিকভাবেই চিন্তায় অনুরাগীরা। কামনা করেছেন দ্রুত আরোগ্যের।
কিছু দিন আগেই কলকাতায় এসেছিলেন চঞ্চল। তাঁর আগামী সিরিজ ‘কারাগার ২’-এর ট্রেলার মুক্তি উপলক্ষে কথাও বলেছিলেন সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে। কথা দিয়েছিলেন কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবেও হাজির থাকবেন তিনি। কিন্তু এই মুহূর্তে তা কতটা সম্ভব এখন সেটাই ভাবাচ্ছে তাঁর অনুরাগীদের।
প্রসঙ্গত, কলকাতায় নন্দন চত্বরে আয়োজিত চতুর্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে আগমন ঘটেছিল হাওয়া’র (Hawa) । ঘণ্টার পর ঘণ্টার লাইনে দাঁড়িয়ে সে ছবি দেখেছিলেন কলকাতা সহ পার্শ্ববর্তী জেলার সিনেপ্রেমী মানুষ। তবে অনেকেই লাইনে দাঁড়িয়েও প্রেক্ষাগৃহ পরিপূর্ণ হওয়ার কারণে প্রবেশ করতে পারেননি সিনেমা হলের অন্দরে। একরাশ ক্ষোভ আর মনখারাপ নিয়ে তাঁরা ফিরেছিলেন বাড়ি। অবশেষে সেই মন খারাপ দূর হতে চলেছে তাঁদের। ‘হাওয়া’ দেখার সাদ মিটলেও হাওয়ার কান্ডারীর কি দেখা মিলবে না? এ প্রশ্নই এখন ভাবাচ্ছে সিনেপ্রেমীদের।
এ রাজ্যে হাওয়া বওয়ার আর দুই দিন বাকি। বড়দিনের মরসুমের ১৬ ডিসেম্বর মুক্তি পাচ্ছে মেজবুর রহমান সুমন পরিচালিত ছবি ‘হাওয়া’। তবে তার আগেই বড় বিপর্যয় ছবির নায়ক চঞ্চল চৌধুরীর (Chanchal Chowdhury) পরিবারে। গুরুতর অসুস্থ অভিনেতার বাবা। জানা গিয়েছে সেরিব্র্যাল অ্যাটাক হয়েছে চঞ্চলের বাবা রাধাগোবিন্দ চৌধুরীর। বয়স ৯০-এর কাছাকাছি। এই মুহূর্তে হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে তাঁর। মঙ্গলবার এ শহরে ‘হাওয়া’ ছবির সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে চঞ্চলের উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও পারেননি। কারণ হিসেবে জানা যাচ্ছে, পরিবারের এ হেন বিপর্যয়ের কারণেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। ছবিটির প্রযোজক জানিয়েছেন, অভিনেতার বাবার অবস্থা খুব একটা ভাল নয়। বাবা-মায়ের সঙ্গে চঞ্চলের সম্পর্ক বড়ই মধুর। মাঝেমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিবারের নানা ছবি ভাগ করে নিতে দেখা যায় অভিনেতাকে। তাঁর এই খবরে স্বাভাবিকভাবেই চিন্তায় অনুরাগীরা। কামনা করেছেন দ্রুত আরোগ্যের।
কিছু দিন আগেই কলকাতায় এসেছিলেন চঞ্চল। তাঁর আগামী সিরিজ ‘কারাগার ২’-এর ট্রেলার মুক্তি উপলক্ষে কথাও বলেছিলেন সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে। কথা দিয়েছিলেন কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবেও হাজির থাকবেন তিনি। কিন্তু এই মুহূর্তে তা কতটা সম্ভব এখন সেটাই ভাবাচ্ছে তাঁর অনুরাগীদের।
প্রসঙ্গত, কলকাতায় নন্দন চত্বরে আয়োজিত চতুর্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে আগমন ঘটেছিল হাওয়া’র (Hawa) । ঘণ্টার পর ঘণ্টার লাইনে দাঁড়িয়ে সে ছবি দেখেছিলেন কলকাতা সহ পার্শ্ববর্তী জেলার সিনেপ্রেমী মানুষ। তবে অনেকেই লাইনে দাঁড়িয়েও প্রেক্ষাগৃহ পরিপূর্ণ হওয়ার কারণে প্রবেশ করতে পারেননি সিনেমা হলের অন্দরে। একরাশ ক্ষোভ আর মনখারাপ নিয়ে তাঁরা ফিরেছিলেন বাড়ি। অবশেষে সেই মন খারাপ দূর হতে চলেছে তাঁদের। ‘হাওয়া’ দেখার সাদ মিটলেও হাওয়ার কান্ডারীর কি দেখা মিলবে না? এ প্রশ্নই এখন ভাবাচ্ছে সিনেপ্রেমীদের।