Aurora Borealis: অরোরা বোরিয়ালিস দেখে মুগ্ধ দেব-রুক্মিণী, এই ছুটি সারা জীবনের সঞ্চয় হয়ে থাকবে
Aurora Borealis: অরোরা বোরিয়ালিসকে নর্দার্ন লাইটসও বলা হয়। মূলত উত্তর মেরুতে লক্ষ্য করা যায় এই আলোকচ্ছটা। উত্তরের আলো বা সুমেরুজ্যোতিও বলা হয়ে থাকে।
বলিউড ডেবিউ ‘সনক’-এ রুক্মিণী মৈত্রর পারফরম্যান্স ভাল লেগেছে দর্শকের। আবার পুজোয় মুক্তি পাওয়া দেবের ‘গোলন্দাজ’ও প্রশংসিত। দুজনেই সফল। সেই সাফল্য সেলিব্রেট করতে বেড়াতে গিয়েছেন দেব-রুক্মিণী। অরোরা বোরিয়ালিস দেখে মুগ্ধ এই জুটি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাগ করে নিয়েছেন সেই খুশির মুহূর্ত।
অরোরা বোরিয়ালিসকে নর্দার্ন লাইটসও বলা হয়। মূলত উত্তর মেরুতে লক্ষ্য করা যায় এই আলোকচ্ছটা। উত্তরের আলো বা সুমেরুজ্যোতিও বলা হয়ে থাকে। খালি চোখে দেখা যায় কেবলমাত্র উত্তর গোলার্ধের একদম উত্তর অংশে, বলা ভাল উত্তর মেরুতে। ছুটি কাটাতে সেখানে পৌঁছে গিয়েছেন দেব-রুক্মিণী। দুজনেরই মনে হয়েছে এ দৃশ্য সারা জীবনের স্মৃতি হয়ে থাকবে। জীবনভরের অভিজ্ঞতা হয়ে থেকে যাবে।
View this post on Instagram
রাহুল মুখোপাধ্যায় পরিচালিত ‘কিশমিশ’ দেব-রুক্মিণী জুটির পরের ছবি। প্রথমে ২০২০-র পুজো, তারপর ২০২১-এর পুজোতে ‘কিশমিশ’ রিলিজ করার পরিকল্পনা প্রথমে দেব করেছিলেন। কিন্তু পরে সেই পরিকল্পনা বাতিল করেন। এই ছবি মুক্তি পাবে চলতি বছরের শীতে। অবশ্যই করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে তবেই সিনেমা রিলিজ করানো সম্ভব। সব কিছু ঠিক থাকলে সিনেমা হলে গিয়ে দর্শককে সিনেমা দেখার অনুরোধ করেছেন তিনি।
View this post on Instagram
অভিনেত্রী হিসেবে গত চার বছরে নিজেকে অনেকটা তৈরি করতে পেরেছেন বলে মনে করেন রুক্মিণী। নিজের গ্রোথ হয়েছে, সেটা বুঝতে পারেন। রুক্মিণী এ প্রসঙ্গে আগেই TV9 বাংলাকে বলেন, “গত চার বছরে গ্রো করেছি। এখন দর্শক হিসেবে নয়, পার্ট অফ দ্য ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে সিনেমা দেখি। আগে শুধু ছবি দেখতাম। এখন ভাঙি আর গড়ি। এটাও যে ভাবছি, এটা ভেবে অবাক হই। এখন মনের মতো চরিত্রের জন্য অপেক্ষা করি। ‘সুইজারল্যান্ড’ করলাম। কেরিয়ারের দু’বছরের মাথাতেই দুই বাচ্চার মায়ের চরিত্র করেছিলাম। বলতে পারেন, প্যাশন জন্মেছে অভিনয় নিয়ে। এটাই হয়তো পার্সোনাল গ্রোথ। এটার প্রতি অনেস্ট থাকব, সততা দিয়ে চেষ্টা করব। ১০০ শতাংশ কমিটমেন্ট নিয়ে কাজ করব।”
View this post on Instagram
ওয়েব প্ল্যাটফর্মের চাহিদা এখন অনেক বেশি। রুক্মিণী এখনও সেই প্ল্যাটফর্মে পারফর্ম করেননি। এ বিষয়ে তিনি বলেন, “সনক-এর আগেও ওয়েবের অফার এসেছে। বাংলা, বলিউড দুই জায়গা থেকেই। কিন্তু মনের মতো নয়। তা ছাড়া সে সময় আমি সিনেমাতেও ফোকাস করতে চেয়েছিলাম। করোনায় ওয়েবই সবথেকে বড় প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে। কিন্তু আমার মনে হয়, শর্ট লিভড। ওয়েবে যত তাড়াতাড়ি রেকগনিশন পাওয়া যায়, ক্যারেক্টারের সঙ্গেও দর্শক তাড়াতাড়ি রিলেট করে ফেলে।”
আরও পড়ুন, Koel Mallick: প্রেগন্যান্সি ফ্যাট কী ভাবে কমাবেন? পরামর্শ দিলেন কোয়েল মল্লিক