Dipankar-Dolon Married Life Secrets: দোলনকে যে রূপে দেখে মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন দীপঙ্কর দে, পড়ত না চোখের পাতা

Tollywood Secrets: ২০২১ সালে সইসাবুদের বিয়ে করেছিলেন টলিউডের সিনিয়র অভিনেতা দীপঙ্কর দে। তিনি বিয়ে করেছিলেন প্রায় হাঁটুর বয়সি অভিনেত্রী দোলন রায়কে। বিয়ের আগে অনেকগুলো বছর সম্পর্কে ছিলেন দীপঙ্কর-দোলন। বন্ধুদের তত্ত্বাবধানে এক রেস্তোরাঁয় রেজিস্ট্রি বিয়েটাও সেরে নিয়েছিলেন তাঁরা। দীপঙ্করের চোখে কীভাবে ধরা দিয়েছেন দোলন, তা TV9 বাংলাকে জানিয়েছিলেন দোলন নিজেই।

Dipankar-Dolon Married Life Secrets: দোলনকে যে রূপে দেখে মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন দীপঙ্কর দে, পড়ত না চোখের পাতা
দীপঙ্কর দে।
Follow Us:
| Updated on: Dec 14, 2023 | 12:13 PM

২০২১ সালে সইসাবুদের বিয়ে করেছিলেন টলিউডের সিনিয়র অভিনেতা দীপঙ্কর দে। তিনি বিয়ে করেছিলেন প্রায় হাঁটুর বয়সি অভিনেত্রী দোলন রায়কে। বিয়ের আগে অনেকগুলো বছর সম্পর্কে ছিলেন দীপঙ্কর-দোলন। বন্ধুদের তত্ত্বাবধানে এক রেস্তোরাঁয় রেজিস্ট্রি বিয়েটাও সেরে নিয়েছিলেন তাঁরা। দীপঙ্করের চোখে কীভাবে ধরা দিয়েছেন দোলন, তা TV9 বাংলাকে জানিয়েছিলেন দোলন নিজেই।

সম্প্রতি বেশ কিছু কথা TV9 বাংলার সঙ্গে শেয়ার করেছেন দোলন। অকপট স্বীকারোক্তি ছিল তাঁর, দীপঙ্করের এটা প্রথম বিয়ে নয়। তিনি আগেও বিয়ে করেছিলেন এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী এক অ্যাংলো ইন্ডিয়ান মহিলা। সেই বিয়েতে দীপঙ্করের দুই কন্যা—বড় মেয়ে মারা গিয়েছেন ২০২৩ সালের অগস্ট মাসেই। দোলন আগেই TV9 বাংলাকে বলেছেন, তিনি দীপঙ্করের ঘর ভাঙেননি। অভিনেতার প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ির অনেকগুলো বছর পর দোলনের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হয় দীপঙ্করের। তাই তাঁর প্রথমা স্ত্রীর সঙ্গে কোনওদিনও বিবাদ হয়নি দোলনের। এবং সেই জন্য মানসিক শান্তিও আছে দীপঙ্করের।

দোলন এবং দীপঙ্কর (বিয়ের দিন তোলা ছবি)

দোলন জানিয়েছেন, দীপঙ্কর তাঁর প্রথম স্ত্রীকে কোনওদিনও ‘বাঙালি বউ’ হিসেবে পাননি। বলেছেন, “আমার স্বামী দীপঙ্কর কোনওদিনও তাঁর প্রথম স্ত্রীকে পুজো দিতে দেখেননি। বাঙালি বউ কেমন হয়, তা তিনি জানতেনই না। তাই আমি যখন আটপৌরি শাড়ি পরে পুজো করি, লক্ষ্মীর পাঁচালী পড়ি, তন্ময় হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে থাকেন দীপঙ্কর। সেই তাকিয়ে থাকায় শান্তি আছে। স্বস্তি পাই। এটুকু ওকে আমি দিতে পেরেছি দেখে শান্তি হয়।”

স্বামী দীপঙ্করের জীবনে নিজেকে সায়রাবানুর জায়গায় বসিয়েছেন দোলন। TV9 বাংলাকে তিনি আগেই বলেছিলেন, “মানুষটা আমাকে পরিপূর্ণ করেছেন। প্রয়োজনে শাসনও করেছেন। আমি সবটাই সাদরে গ্রহণ করেছি। ঋণি হয়েছি। দায়িত্ব নিয়েছি। চাই মানুষটা সুস্থ থাকুক। অনেক-অনেক কাজ করুক। অমিতাভ পারলে দীপঙ্করও পারবেন। দিলীপ কুমার-সায়রাবানু আমার আদর্শ। ঠিক যেভাবে দিলীপ কুমারকে ৯৮ পর্যন্ত বাঁচিয়ে রেখেছিলেন সায়রা, আমিও সেটাই চাই। আমি দীপঙ্করের জীবনে সায়রা বানু হয়ে থাকতে চাই… ওঁর সব শোক আমার হোক, পরিবর্তে আমার আনন্দ হোক ওর… এর চেয়ে বেশি আমার চাহিদা নেই।”