MMS বিতর্কে নাজেহাল করিনা, জানেন কীসের ক্লিপিং ছিল সেটা?
হৃত্বিক রোশনের সঙ্গে সম্পর্ক। হৃত্বিকের সঙ্গে করিনার পর্দায় রসায়ন ছিল বেশ ভাল। সেই সূত্রেই করিনা কাপুর খানের সঙ্গে হৃত্বিকের নাম জড়িয়ে শুরু হয় জল্পনা। যদিও হৃত্বিক রোশন ও করিনার মধ্যে তেমন কোনও সম্পর্ক ছিল না বলেই দাবি করেন জুটি।

সইফ আলি খানের সঙ্গে বিয়ে নিয়ে রীতিমতো কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছিল বলিউডের বেবো করিনা কাপুরকে। শুনতে হয়েছিল, ডিভোর্সিকে বিয়ে করলে কেরিয়ার শেষ হয় যাবে। এমনটাই উপদেশ দিয়েছিলেন তিনি। করিনা স্পষ্টই জানিয়ে ছিলেন যে তাঁর কেরিয়ারে এর কোনও প্রভাবই পড়বে না। তিনি প্রমাণ করেন তা।
তবে কেরিয়ারে কম বিতর্কের কেন্দ্রে জায়গা করেননি করিনা কাপুর। হৃত্বিকের সঙ্গে গোপনে সম্পর্কের খবর থেকে শুরু করে MMS ছড়িয়ে পড়া, সবটাই ঘটেছে করিনার সঙ্গে। শাহিদ কাপুরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মুহূর্তে ছবি সামনে এসেছিল করিনা কাপুরের। তখন ‘যাব ইউ মেট’ ছবির শুটিং-এ ব্যস্ত জুটি। একে অপরকে মনও দিয়েছিলেন। সেই মুহূর্তেই ঘনিষ্ট হওয়ার ছবি হয়ে যায় লিক। মুহূর্তে যা ছড়িয়ে পড়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। পরবর্তীতে শোনা যায় তাঁরা দাবি করেছিলেন সেই ছবি মর্ফ করে বানানো। ছবিতে থাকা মেয়েটি তিনি নন।
‘হিরোইন’ ছবিতে বেশকিছু ঘনিষ্টমুহূর্ত ছিল। তা নিয়ে চতুর্দিকে রে-রে পড়ে যায়। যা পরবর্তে ভিডিয়ো ক্লিপিং আকারে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। পরবর্তীতে এমএমএস বিতর্কের তালিকায় নামও ওঠে করিনা কাপুর খানের। যদিও তা নিয়ে প্রকাশ্যে কোনওদিন মুখ খোলেননি সেলেব।

হৃত্বিক রোশনের সঙ্গে সম্পর্ক। হৃত্বিকের সঙ্গে করিনার পর্দায় রসায়ন ছিল বেশ ভাল। সেই সূত্রেই করিনা কাপুর খানের সঙ্গে হৃত্বিকের নাম জড়িয়ে শুরু হয় জল্পনা। যদিও হৃত্বিক রোশন ও করিনার মধ্যে তেমন কোনও সম্পর্ক ছিল না বলেই দাবি করেন জুটি। তবে তাঁদের পথ হয়ে যায় আলাদা। তাঁরা তার পর আর একসঙ্গে কাজ করেননি। যদিও করিনা কাপুর জানতেন এই বিষয়গুলো নিয়ে ঠিক কতটা জলঘোলা হতে পারে, সেই কারণে প্রতিটা ক্ষেত্রে খুব যত্নের সঙ্গে পরিস্থিতি সামলে ছিলেন।
