Indigestion: দু’দিন ছাড়া গ্যাস-অম্বলে ভোগেন? আয়ুর্বেদের এই ৪ টোটকা মানুন, কমবে ওজনও
Ayurvedic Remedies: বাঙালির ঘরে ঘরে এই গ্যাস-অম্বলের সমস্যা। একদিন নিয়মের বাইরে খাবার খেলেই চোঁয়া ঢেকুর দেওয়া শুরু হয়ে যায়। আর যদি অতিরিক্ত পরিমাণে তেল-মশলাদার খাবার, ফাস্টফুড, কোল্ড ড্রিংক খান, হজমের গোলমাল সহজে পিছু ছাড়বে না।
পেট ভাল না থাকলে মন-মেজাজও ঠিক থাকে না। হজমের গণ্ডগোল থেকেই গোটা দিন নষ্ট হয়। কিন্তু রোজ রোজ গ্যাস-অম্বল হওয়া মোটেই ভাল বিষয় নয়। অথচ, বাঙালির ঘরে ঘরে এই গ্যাস-অম্বলের সমস্যা। একদিন নিয়মের বাইরে খাবার খেলেই চোঁয়া ঢেকুর দেওয়া শুরু হয়ে যায়। আর যদি অতিরিক্ত পরিমাণে তেল-মশলাদার খাবার, ফাস্টফুড, কোল্ড ড্রিংক খান, হজমের গোলমাল সহজে পিছু ছাড়বে না। বদহজমের সমস্যা এড়াতে গেলে খাওয়া-দাওয়ায় বদল আনতেই হবে। কিন্তু অনেকেই বাড়ির তৈরি খাবার খেয়েও হজমের সমস্যায় ভোগেন। এক্ষেত্রে ডায়েটের পাশাপাশি আপনাকে লাইফস্টাইলেও বদল আনতে হবে। এমনই কিছু টিপস আর্য়ুবেদিক রইল, যা মেনে চললে এড়াতে পারবেন বদহজম।
রাতে দই নয়
অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে টক দই। টক দই খেলে হজমের গণ্ডগোল এড়ানো যায়। কিন্তু রাতে খেলে চলবে না। বিকেলের পর একদম দই খাওয়া উচিত নয়। এতে কফ, পিত্তর সমস্যা বাড়ে। এমনকি দেখা দেয় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। ব্রেকফাস্ট বা লাঞ্চে টক দই রাখুন।
দুপুরের পর ফাস্ট ফুড নয়
মাঝেমধ্যে মুখরোচক, ফাস্ট ফুড খাওয়া ইচ্ছে হয়। পিৎজা হোক বা বিরিয়ানি, যে কোনও ফাস্ট ফুড খাবার দুপুরের মধ্যে খেয়ে নিন। বিকেলে বা রাতে এই ধরনের ভারী ও ফ্যাট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। এতে হজমের সমস্যা এড়াতে পারবেন। পাশাপাশি ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
রোজ হাঁটুন
অলস জীবনযাপন করলে হজমের সমস্যা এড়ানো যাবে না। দুপুর হোক বা রাত, খাওয়া শেষ করেই বিছানায় শুয়ে হওয়ার অভ্যাস ভাল নয়। বরং, খাওয়া-দাওয়া শেষ করে ৩০ মিনিট হাঁটাহাঁটি করুন। এতে খাবার দ্রুত হজম হয়ে যাবে। পাশাপাশি একাধিক রোগের ঝুঁকি এড়াতে পারবেন।
পর্যাপ্ত ঘুম
পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা বাড়ে। পাশাপাশি ডায়াবেটিস, ওবেসিটি, ডিপ্রেশনের ঝুঁকি বাড়ে। রাতে ৭-৮ ঘণ্টার ঘুম জরুরি।