Vitamin D: এসব খাবার ভিটামিন ডি-এর ভাণ্ডার, রোজ খেলে হাড়ের যন্ত্রণায় আর ভুগবেন না

Vitamin D rich Foods: ঘন ঘন সর্দি-কাশিতে ভোগা, হাড়ে ব্যথা না কমা—এগুলোই দেহে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতির জানান দেয়। সাধারণত ভিটামিন ডি-এর অভাব হলে সাপ্লিমেন্ট খেতে হয়। কিন্তু সেটা যদি বিপদসীমার কাছাকাছি থাকেন। রোদ পোহালে এসব সমস্যায় পড়তে হয় না।

Vitamin D: এসব খাবার ভিটামিন ডি-এর ভাণ্ডার, রোজ খেলে হাড়ের যন্ত্রণায় আর ভুগবেন না
Follow Us:
| Updated on: Sep 10, 2024 | 1:00 PM

হাড়কে শক্তিশালী করা থেকে শুরু করে ইমিউনিটি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে ভিটামিন ডি। এমনকি মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও ভিটামিন ডি অপরিহার্য। অথচ, এই পুষ্টির ঘাটতি নিয়ে অনেকেই সচেতন নয়। ঘন ঘন সর্দি-কাশিতে ভোগা, হাড়ে ব্যথা না কমা—এগুলোই দেহে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতির জানান দেয়। সাধারণত ভিটামিন ডি-এর অভাব হলে সাপ্লিমেন্ট খেতে হয়। কিন্তু সেটা যদি বিপদসীমার কাছাকাছি থাকেন। রোদ পোহালে এসব সমস্যায় পড়তে হয় না। আর ৫ ধরনের খাবার রয়েছে, যার মধ্যে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। সেগুলোও খেতে পারেন।

মাছ: নিয়মিত মাছ খেলে দেহে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি সহজেই এড়ানো যায়। চেষ্টা করুন সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার। এগুলো দেহে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণের পাশাপাশি আরও অনেক উপকারিতা পাবেন।

ডিম: ডিমের মধ্যে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। রোজ একটা করে ডিম সেদ্ধ খেলে দেহে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণ হয়ে যাবে। কোলেস্টেরল থাকলে ডিমের সাদা অংশটা খেতে পারেন। কুসুমটা এড়িয়ে চলুন।

মাশরুম: মাশরুমের মধ্যে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। অনেকেই মাশরুম খেতে পছন্দ করেন না। কিন্তু খাবারে মিটতে পারে দেহে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি।

সোয়াপণ্য: অনেকেই বাড়িতে সোয়াবিন খান। সোয়া মিল্ক খাওয়াও শুরু করুন। যে কোনও সোয়া পণ্যের মধ্যেই ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। পাশাপাশি যাঁরা ল্যাকটোজ ইনটলারেন্ট তাঁরাও সোয়ার তৈরি খাবার খেতে পারেন।

ওটস: রোজ সকালে মাখন-পাউরুটি খাওয়া ছেড়ে ওটস খাওয়া শুরু করুন। ওটস খেলে দেহে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণ হয়। পাশাপাশি দেহে রক্তে শর্করার মাত্রা, কোলেস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।