Kissing Benefits: চুমুতেই হবে মুশকিল আসান! চুম্বনের কত উপকার জানেন?
Kissing Benefits: তবে চিকিৎসকেরা কী বলছেন জানেন? বিশেষজ্ঞদের দাবি চুমু কিন্তু কেবল প্রেম বাড়াতেই নয় আপনাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
গোলাপি কাঁপা ঠোঁট, বন্ধ চোখ, লজ্জায় লাল হয়ে যাওয়া কান এই সবের মধ্যেই প্রিয় মানুষে ঠোঁটের মধ্যে ডুবে যাচ্ছে আপনার ঠোঁট। জীবনের প্রথম চুম্বনের স্মৃতি কখনও ভোলার নয়। তা সে পরে সেই সম্পর্ক থাকুক আর নাই থাকুক। তবে চিকিৎসকেরা কী বলছেন জানেন? বিশেষজ্ঞদের দাবি চুমু কিন্তু কেবল প্রেম বাড়াতেই নয় আপনাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
রক্তচাপ কমায় – চুম্বনের সময় আপনার হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। শিরা, ধমনীগুলি প্রসারিত হয়ে শরীরের রক্ত সঞ্চালনের হারও বেড়ে যায় স্বাভাবিকের চেয়ে। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
মানসিক উদ্বেগ – চুম্বনের সময় মস্তিষ্কের কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ কমে যায়। এই হরমোন স্ট্রেস হরমোন নামেও পরিচিত। পরিবর্তে অক্সিটোসিন,সেরাটোনিন, ডোপামিন নামক হরমোন বেশি মাত্রায় ক্ষরিত হয়। এই সব হরমোন, শরীর এবং মস্তিষ্ক ভাল রাখতে সাহায্য করে।
মুখের বাড়তি মেদ ঝরাতে পারেন – জিমে গিয়ে যতই ওজন কমান না কেন, মুখের মেদ ঝরাতে খুব কষ্ট হয়। মুখে মেদ জমলে দেখতেও ভাল লাগে না! সেই মেদ ঝরাতে নানা কসরত করতে হয়। চুম্বনে কিন্তু পারে মুশকিল আসান। চুমু খাওয়ার সময়ে মুখের পেশিগুলি বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে। চুমু খেলে প্রতি মিনিটে প্রায় ৮-১৬ ক্যালোরি খরচ হয়। তাই মুখের বাড়তি মেদ ঝরিয়ে ত্বক টানটান রাখতেও চুম্বন কিন্তু বেশ উপকারী।
দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষায় – চুমু খেলে দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। চুমু খাওয়ার সময়ে লালারসের ক্ষরণ বৃদ্ধি পায় এবং তাতেই দাঁত, মাড়ি ও মুখের স্বাস্থ্যের সার্বিক উন্নতি ঘটে।
বয়সের ছাপ কমায় – চুম্বনের সময় মুখে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, ফলে কোলাজেন উৎপাদনের হারও বেড়ে যায়। এর ফলে মুখের ত্বক টানটান থাকে। বলিরেখাও ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব হয়।