Diabetes: দশমীতে মিষ্টিমুখ করেও কন্ট্রোলে থাকবে ব্লাড সুগার! সকাল থেকে ডায়েটে রাখুন এই সাধারণ খাবারগুলি
Blood Sugar Levels: যদি দেখা যায় রক্তে শর্করার পরিমাণ কম তাহলেও ডাক্তারের সঙ্গে আলোচনা করুন। তারপর পরীক্ষা করান। এরফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

পুজো শেষ। নবমীর সন্ধ্যের পর থেকেই দশমীর বিষাদের সুর । দশমীর পুজো শেষে উমার এবার স্বামীর ঘরে ফেরার পালা। ফের একবছরের অপেক্ষা। এদিন ঐতিহ্য মেনেই গুরুজনদের প্রণাম ও ছোটদের ভালবাসা ছড়িয়ে দেওয়ার সময়। বিজয়াদশমীতে মিষ্টিমুখ করা মাস্ট। তাই এদিন হরেকরকম মিষ্টির মাঝে নিজেকে সামলে রাখা দায়। সবচেয়ে বেশি কষ্টকর পরিস্থিতিতে পড়েন ডায়াবেটিসের রোগীরা। ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা তলে তলে এতটাই বিস্তার করেছে যে একে মহামারী বললে ভুল বলা হবে না। ডায়াবেটিস দুই ধরনের। টাইপ-১ ডায়াবেটিস ও টাইপ-২ ডায়াবেটিস। টাইপ-১ ডায়াবেটিস একটি অটোইমিউন অবস্থ। অন্যদিকে টাইপ-২ ডায়াবেটিস সাধারণত বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পায়। ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত। কারণ অনিয়মিত ব্লাড সুগার অঙ্গের ক্ষতি করতে পারে। যদি দেখা যায় রক্তে শর্করার পরিমাণ কম তাহলেও ডাক্তারের সঙ্গে আলোচনা করুন। তারপর পরীক্ষা করান। এরফলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। তবে শুধু ওষুধ খেয়ে নয়, বেশ কিছু খাবার আছে যা প্রতিদিন খেলে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে নিশ্চিন্তে।
বীজ
চিয়া বীজ, ফ্ল্যাক্স বীজ ও অন্যান্য বিভিন্ন বীজে পুষ্টির জোগান রয়েছে ভরপুর। এই বীজগুলিতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ওফাইবার। যা ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ব্যপক সাহায্য করে।
বাদাম
বিভিন্ন ধরনের বাদাম এখন সারা বছর বাজারে পাওয়া যায়। পরিমিত হারে বাদাম গ্রহণ করলে ব্লাড সুগার কন্ট্রোল করতে সুবিধা হয়। এতে রয়েছে ভিটামিন এ ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট যা সুগারের মাত্রাকে কমিয়ে দিতে সাহায্য করে। শুধু ডায়াবেটিসের জন্যই নয়, বাদাম খাওয়া সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
দারুচিনি
ডায়াবেটিসের জন্য সেরা ও মোক্ষম উপকরণ হল দারুচিনি। এই ঘরোয়া মশলাটি শুধু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নয়, শরীরকে সুস্থ রাখতেও এই উপকারী মশলাটি ডায়েটে রাখতে পারেন। যাঁরা স্বাস্থ্য সচেতন, তারাও প্রতিদিন এই মশলা গ্রহণ করতে পারেন। যে কোনও রেসিপিতেই এক চিমটে করে দারচিনি দিলে তার স্বাদ যেমন বাড়ে, তেমনি স্বাস্থ্যকরও বটে।
দই
ব্লাড সুগারের মাত্রা কন্ট্রোল করতে দইয়ের উপকারিতার কোনও বিকল্প নেই। স্ন্যাকস বা দুপুরে লাঞ্চের পরে এক বাটি টকদই খেতে পারেন। সুগারের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি হজমশক্তির দিকেও খেয়াল রাখে এটি।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।





