AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Garlic Honey: ট্রেন্ডে গা ভাসিয়ে মধুতে ডুবিয়ে রসুন খাচ্ছেন? জানেন শরীরের ভেতর কী ঘটছে?

ধীরে ধীরে মধুতে মেশানো রসুন একটি হেলদি ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে। রসুন ও মধু দুটির গুণাবলী বিরাট। তাই যখন রসুন ও মধুর যুগলবন্দি হয়, সেই সময় শরীরের ভাল হয়। জেনে নিন এই দুটো উপাদান একসঙ্গে খেলে শরীরের ভেতর কী কী বদল হয়।

Garlic Honey: ট্রেন্ডে গা ভাসিয়ে মধুতে ডুবিয়ে রসুন খাচ্ছেন? জানেন শরীরের ভেতর কী ঘটছে?
Garlic Honey: ট্রেন্ডে গা ভাসিয়ে মধুতে ডুবিয়ে রসুন খাচ্ছেন? জানেন শরীরের ভেতর কী ঘটছে?Image Credit: Pinterest
| Updated on: Oct 23, 2025 | 7:18 PM
Share

রসুনের (Garlic) কথা মাথায় এলেই অনেকেই ভাবতে শুরু করেন টেস্টি গার্লিক ব্রেড ও অন্যান্য রসুন দিয়ে নানা পদের কথা। আর মধুর (Honey) কথা মাথায় এলে সকলের মধ্যে জেগে ওঠে মিষ্টিভাব। আর এই দুটো উপাদান একসঙ্গে খেলে কী হয়? আসলে দিন দিন মধু মেশানো রসুন খাওয়ার চল বাড়ছে। এর ফলে শরীরে যা ঘটছে, জানুন বিস্তারিত।

রসুন ও মধুর যুগলবন্দি

ধীরে ধীরে মধুতে মেশানো রসুন একটি হেলদি ট্রেন্ডে পরিণত হয়েছে। রসুন ও মধু দুটির গুণাবলী বিরাট। তাই যখন রসুন ও মধুর যুগলবন্দি হয়, সেই সময় শরীরের ভাল হয়। রসুন খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, প্রদাহ কমে, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমে। অপর দিকে মধুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল গুণ গলার সমস্যা ঠিক করতে সাহায্য করে। তাই যখন মধুতে ডুবিয়ে রেখে রসুন খাওয়া হয়, তখন সেটি পরিণত হয় পাওয়ারহাউসে। যা শরীরের জন্য খুব উপকারী। মধু ও রসুন ঠান্ডা লাগা সারাতে এক দারুণ কম্বিনেশন। দুটো উপাদানের মধ্যেই রয়েছে ইনফেকশন কমানোর ক্ষমতা। যে সকল ব্যক্তিদের হজমের সমস্যা রয়েছে, তারা এই মধুতে ডোবানো রসুন খেতে পারেন। অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য এটি ভাল। শরীরের পাশাপাশি ত্বকের জন্যও রসুন ও মধু বেশ উপকারী। উজ্জ্বল ত্বকের জন্য এ এক জাদুকরী উপাদান।

কীভাবে খাবেন মধু ও রসুন?

কমবেশি সকলেই প্রতিদিন খেতে পারেন মধুতে রসুন। এটা খাওয়ার বেশি ঝক্কি নেই। কয়েক টুকরো রসুন খোসা ছাড়িয়ে থেতো করে নিতে হবে। তারপর সেটি মধুতে ডুবিয়ে রাখতে হবে কিছুক্ষণ। এরপর সেটি সরাসরি খাওয়া যেতে পারে। কিংবা সকালে চা বা টোস্টের সঙ্গেও খাওয়া যেতে পারে। শুরুর দিকে পরিমাণে অল্প যেমন – এক চামচ খেতে পারেন। পরে অভ্যাস হয়ে গেলে পরিমাণ বাড়িয়ে দু’চামচ করতে পারেন।