আজ সরস্বতী পুজো। কিন্তু অঞ্জলি দেওয়া না হলে কুল খাওয়া যাবে না। যদি পরীক্ষায় পাস না করা যায়! এই ভয়েতেই সরস্বতী পুজোর আগে কুল খাওয়া হয় না। যদিও এর পিছনে ধর্মীয় কারণ জড়িত। বৈজ্ঞানিক কোনও ব্যাখ্যা নেই। বরং, যে গবেষণা করা হয়েছে, তাতে দেখা গিয়েছে স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী এই কুল। সুতরাং, ফেল করার ভয়ে কুল না খেলে আপনি নিজেই সমস্যায় পড়বেন। কুলের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন পুষ্টিবিদ অনুশ্রী মিত্র। TV9 বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করার ক্ষেত্রে কুল দারুণ উপযোগী।
অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা ওজন কমানোর জন্য দিনরাত কসরত করেন। খাওয়া-দাওয়াও করেন মেপে মেপে। ক্যালোরি কাউন্ট করে খাবার খান, এমন মানুষ অনেকেই রয়েছেন। তাঁদের জন্য সুখবর। কারণ অনুশ্রী জানাচ্ছেন, কুলের মধ্যে ক্যালোরির পরিমাণ খুব কম। সুতরাং, কুল খেতে গেলে আপনাকে ক্যালোরির কথা আর চিন্তাভাবনা করতে হবে না। বরং, ওয়েট লসের ডায়েটে অবশ্যই কুল রাখুন।
বর্তমানে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ব্লাড সুগার নিয়ে সুস্থ জীবনযাপন করতে গেলে খাদ্যতালিকার দিকে নজর দিতে হয়। সেখানেও বাজিমাত করতে পারে এই কুল। পুষ্টিবিদের মতে, এই কুলের গ্লাইসেমিক সূচক খুব কম। এর অর্থ কুল খেলে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা কমবে না। সুতরাং, কোনও চাপ ছাড়াই ডায়াবেটিসের রোগীরা কুল খেতে পারেন।
কুলে বেশ ভাল পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। অনুশ্রীর মতে, এই ফাইবার-সমৃদ্ধ কুল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়ে যেতে পারে। এই ফাইবার উচ্চ কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের জন্যও উপযোগী। একই সঙ্গে, উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিরাও কুল খেতে পারেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, কুল খেলে হার্টের সমস্যাও প্রতিরোধ করা যায়।
কুলের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ রয়েছে। যে কোনও ধরনের শারীরিক প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এই কুল। জয়েন্টের ব্যথা থাকলেও আপনি কুল খেতে পারেন। কুলের মধ্যে আয়রন রয়েছে, যা রক্তাল্পতার ঝুঁকি কমাতে সহায়ক। সুতরাং, এই মরশুমে যদি কুল না খান, তাহলে আপনিই বিপাকে পড়বেন।
আজ সরস্বতী পুজো। কিন্তু অঞ্জলি দেওয়া না হলে কুল খাওয়া যাবে না। যদি পরীক্ষায় পাস না করা যায়! এই ভয়েতেই সরস্বতী পুজোর আগে কুল খাওয়া হয় না। যদিও এর পিছনে ধর্মীয় কারণ জড়িত। বৈজ্ঞানিক কোনও ব্যাখ্যা নেই। বরং, যে গবেষণা করা হয়েছে, তাতে দেখা গিয়েছে স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী এই কুল। সুতরাং, ফেল করার ভয়ে কুল না খেলে আপনি নিজেই সমস্যায় পড়বেন। কুলের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন পুষ্টিবিদ অনুশ্রী মিত্র। TV9 বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করার ক্ষেত্রে কুল দারুণ উপযোগী।
অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা ওজন কমানোর জন্য দিনরাত কসরত করেন। খাওয়া-দাওয়াও করেন মেপে মেপে। ক্যালোরি কাউন্ট করে খাবার খান, এমন মানুষ অনেকেই রয়েছেন। তাঁদের জন্য সুখবর। কারণ অনুশ্রী জানাচ্ছেন, কুলের মধ্যে ক্যালোরির পরিমাণ খুব কম। সুতরাং, কুল খেতে গেলে আপনাকে ক্যালোরির কথা আর চিন্তাভাবনা করতে হবে না। বরং, ওয়েট লসের ডায়েটে অবশ্যই কুল রাখুন।
বর্তমানে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ব্লাড সুগার নিয়ে সুস্থ জীবনযাপন করতে গেলে খাদ্যতালিকার দিকে নজর দিতে হয়। সেখানেও বাজিমাত করতে পারে এই কুল। পুষ্টিবিদের মতে, এই কুলের গ্লাইসেমিক সূচক খুব কম। এর অর্থ কুল খেলে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা কমবে না। সুতরাং, কোনও চাপ ছাড়াই ডায়াবেটিসের রোগীরা কুল খেতে পারেন।
কুলে বেশ ভাল পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। অনুশ্রীর মতে, এই ফাইবার-সমৃদ্ধ কুল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়ে যেতে পারে। এই ফাইবার উচ্চ কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের জন্যও উপযোগী। একই সঙ্গে, উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিরাও কুল খেতে পারেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, কুল খেলে হার্টের সমস্যাও প্রতিরোধ করা যায়।
কুলের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ রয়েছে। যে কোনও ধরনের শারীরিক প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এই কুল। জয়েন্টের ব্যথা থাকলেও আপনি কুল খেতে পারেন। কুলের মধ্যে আয়রন রয়েছে, যা রক্তাল্পতার ঝুঁকি কমাতে সহায়ক। সুতরাং, এই মরশুমে যদি কুল না খান, তাহলে আপনিই বিপাকে পড়বেন।