আজ ধনতেরাস। কাল ছোটি দিওয়ালি। তবে বাজি ফাটানো শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই। শীতকালে বাতাসে দূষণের মাত্রা থাকে সবচাইতে বেশি। তা আরও বাড়িয়ে দেয় এই সব শব্দবাজির প্রকোপে। ঠাণ্ডাতে বাড়ে বায়ুদূষণ।
দূষণের কারণে অ্যালার্জি মস্ত বড় সমস্যা। বাজির গন্ধে অনেকেরই শ্বাসকষ্ট হয়। আবার এই ধোঁয়া আর দূষণ থেকে অনেকের ডাস্ট অ্যালার্জিও হয়ে থাকে। ক্রমাগত হাঁচি, কাশি, নাক দিয়ে জল পড়া এই সবই হল তার লক্ষণ।
আর এই অ্যালার্জি থেকে বাঁচার সবচাইতে ভাল রাস্তা হল মাস্কের ব্যবহার। নিয়মিত ভাবে মাস্ক ব্যবহার করতেই হবে। তবেই এই ধোঁয়া, অ্যালার্জি এই সব ঠেকানো যাবে।
সেই সঙ্গে রোজ নিয়ম করে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল খেতে হবে। এতে যেমন শরীরে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ে তেমনই যে কোনও অ্যালার্জির হাত থেকেও সহজে রক্ষা পাওয়া যায়।
রোজ মধু খেতে পারেন। মধুর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যার ফলে শরীর সুস্থ থাকে। একই সঙ্গে যে কোনও রকম অ্যালার্জি থেকেও দূরে থাকা যায়।
আদা, গোলমরিচ, দারচিনি আর লবঙ্গের চা রোজ খান। বিশেষত যাদের অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে। এই চায়ের মধ্যে থাকা ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমস্যার সমাধান করে দিতে পারে। হাঁচি, কাশি দূরে রাখে। তবে সমস্যায় অবশ্যই আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।