
নতুন করে দেশে কোভিডের সংক্রমণ শুরু হয়ে গিয়েছে। কেরলা এবং কর্নাটকে সংক্রমিত হচ্ছেন অনেকেই। ইতিমধ্যেই মৃত্যুও হয়েছে এক জনের। সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতেই সতর্কতা জারি করেছে কর্নাটক সরকার। প্রতি বছর ডিসেম্বর পড়লেই মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে কোভিড। এর কারণ বছর বছর কোভিড ভাইরাসের মিউটেশন

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

কোভিড আক্রান্ত বাড়ছে।

অনেকেরই মনে প্রশ্ন এই কোভিডের সংক্রমণ কতটা তীব্র, কতটা উদ্বেগের। প্রথম থেকে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা আবার উদ্বেগের কথা বলেছে। গবেষকরা বলছেন,এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে বেশি সংক্রামক। অর্থাৎ ওমিক্রনের থেকেও বেশি সংক্রামক। ফলে লাফিয়ে বাড়ে আক্রান্তের সংখ্যা

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিজিনাল চেঞ্জের সর্দি-কাশি-জ্বরের মতোই দেখা দেবে এই সংক্রমণ। সঙ্গে থাকবে হালকা জ্বর, সর্দি, গলাব্যথা ও মাথা ব্যথা। কারোর কারোর শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও গন্ধ না পাওয়া, গায়ে হাতে পায়ে ব্যথা এসব থাকবে। তবে যাঁদের অন্য কোনও শারীরিক সমস্যা রয়েছে তাঁদের ক্ষেত্রে উপসর্গ তীব্র হতে পারে

শুধু ভারত নয়, জেএন ১-এর প্রভাব পড়েছে সিঙ্গাপুর, চিন এবং আমেরিকাতেও। তাই বিশ্বের অন্যান্য দেশকেও কোভিড নিয়ে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। যেহেতু কর্নাটকেও লাফিয়ে বাড়ছে এই সংক্রমণ। তাই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসাবে কর্নাটক সরকার ষাটোর্ধ্বদের জন্য মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করেছে। কেরল, দিল্লিতেও বাড়ছে কোভিডের সংক্রমণ

জানা গিয়েছে, কেরালার সীমানালাগোর উপর নজর রাখা হচ্ছে। এ ছাড়া যাঁরা শবরীমালায় যাচ্ছেন, সেই সব দর্শনার্থী এবং পর্যটকদেরও সতর্ক করা হয়েছে প্রশাসনের তরফ থেকে। এছাড়াও যাঁরা বাইরে থেকে আসছেন, বিমানবন্দরে কড়া নজর রাখা হচ্ছে