Magical Benefits: সুস্থ থাকতে লাঞ্চের পর খান গুড় ও দেশি ঘি! এর রয়েছে হাজারো গুণ

TV9 Bangla Digital | Edited By: দীপ্তা দাস

Oct 13, 2021 | 7:02 AM

বিশেষজ্ঞদের মতে, দুপুরের খাবারের পর ঘি ও গুড় একসঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। এর উপকারিতা রয়েছে বিস্তর।

Magical Benefits: সুস্থ থাকতে লাঞ্চের পর খান গুড় ও দেশি ঘি! এর রয়েছে হাজারো গুণ

Follow Us

স্বাস্থ্যকর খাবারের শেষে একটু মিষ্টির জন্য মন কাঁদে? তাই বলে ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা অবস্থায় রসগোল্লা, চমচম বের করে গপ গপ করে খেয়ে নিয়ে মনের স্বাদ পূরণ করে নিলে চলবে না। উচ্চ-ক্যালোরিযুক্ত চিনি বা মিষ্টির পরিবর্তে এমন কিছু বেছে নিতে পারেন. যা দাঁতকে ক্যাবিটি থেকে রক্ষা করবে ও শরীরের জন্যও স্বাস্থ্যকর। বিশেষজ্ঞদের মতে, দুপুরের খাবারের পর ঘি ও গুড় একসঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। এর উপকারিতা রয়েছে বিস্তর।

গুড় ও দেশি ঘি, এই সংমিশ্রণটি শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকরই নয়, বরং সুস্বাদু ও মিষ্টির ইচ্ছাকেও সন্তুষ্ট করে। সেলিব্রিটি পুষ্টিবিদ রুজুতা দিবেকারের মতে, এই স্বাস্থ্যকর ও শক্তিশালী সংমিশ্রণটি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। একটি ইন্সটাগ্রাম পোস্টে তিনি লিখেছেন, আয়রন ও প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ এই সংমিশ্রণটি কেবল দাঁতের ক্ষতি থেকেই দূরে রাখবে তা নয়, হরমোন ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।

দুপুরের খাবারের পর কেন গুড় ও ঘি খাবেন?

আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী, এই ম্যাজিক সংমিশ্রণটি শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, দুটি উপাদান আপনার ত্বক, নখ এবং চুলকেও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। এটি আপনার মেজাজ বা মেজাজকে শান্ত করতে এবং রক্তাল্পতা নিরাময় করে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে।

গুড় চিনির একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প। আয়রন এবং খনিজ পদার্থ ভরপুর রয়েছে। গুড়ে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং জিঙ্ক, যা খাবারে উচ্চ পুষ্টি যোগ করে।

ঘিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ডি, কে, ই । এছাড়া রয়েছে ওমেগা-১ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা স্বাস্থ্য সচেতন প্রজন্মও এই প্রাচীন পণ্যটির ভরসায় ওজন কমানোর অন্যতম উপায় বের করেছে। শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে এই দেশি ঘি হল অন্যতম উপাদান। প্রসঙ্গত, গুড় ও ঘি, দুইয়ের সংমিশ্রণে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।

আরও পড়ুন: kidneys Health: ভাতের সঙ্গে একমুঠো নুন চাই-ই চাই! দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসের কারণেই ক্ষতি হচ্ছে কিডনি

Next Article