কফি খেতে কে না ভালবাসে। বিশ্বজুড়ে পছন্দের পানীয়ের তালিকায় পয়লা নম্বরেই রয়েছে কফি। বিশ্বের এক এক প্রান্তে এক একরকম কফি উৎপন্ন হয়। শুধু স্বাদ নয়, কফির খাদ্যগুণও অনেক
কফি ছাড়া আড্ডা যেন জমতেই চায় না। প্রথম দেখাতে কফি, আড্ডায় কফি, প্রথম কফি ডেট- কফির স্মৃতি কি আর সহজে ভোলা যায়। অনেকেই আছেন যাঁরা এক কাপ কফি না খেলে কোনও কাজই শুরু করতে পারেন না।
মানসিক অনসাদ কাটিয়ে ওঠার অন্যতম উপায় হল এই কফি। তাই যদি মন থেকে ইচ্ছা থাকে তাহলে কফি কাপে চুমুক কিন্তু দেবেনই। খেতে ইচ্ছে করছে অথচ মনকে দমিয়ে রাখবেন এমনটা করবেন না
কিন্তু মুশকিল হল, এহেন সুস্বাদু এবং উপাদেয় কফিও কিন্তু অনেকের কাছে বিষের সমান। ভাবছেন এই তালিকায় আপনিও আছেন নাকি!পেটের সমস্যা বা আইবিএস থাকলেই মুশকিল। গ্যাস, অ্যাসিডিটি বা ডায়ারিয়া হতে পারে
এঁদের কাছে কফি বিষের সমান। দুধ দিয়ে বা ব্ল্যাক কফি কোনওটাই কিন্তু খাওয়া যাবে না। চোখের অন্যতম জটিল অসুখ হল গ্লুকোমা। এই সমস্যা থাকলেও কফি এড়িয়ে চলুন
কফিতে রয়েছে ডাইউরেটিক্স উপাদান। তাই কফি খাওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ চাপা স্বাভাবিক। বিশেষত, যাঁরা ইতিমধ্যেই ওভারঅ্যাক্টিভ ব্লাডরের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের কফি খেলে সমস্যা বাড়বে। যেখানে সেখানে প্রস্রাবের সম্ভাবনাও থাকবে
হার্টের সমস্যা থাকলেও কফি এড়িয়ে যান। হার্টের যে নিয়মিত ছন্দ থাকে তার উপর প্রভাব ফেলে কফি। এছাড়াও কফি খেলে হতে পারে হাই ব্লাড প্রেশার
যাঁদের ঘুম কম হয়, সারারাত জেগে থাকার অভ্যাস, রক্ততচাপ বেশির দিকে তাঁদেরও কফি খাওয়া ঠিক নয়। এতে যেমন রক্তচাপ বাড়তে পারে তেমনই শরীরেও একাধিক সমস্যা হতে পারে। চেষ্টা করুন কফি না খেয়ে জুস বা অন্য কোনও কিছু খেতে