সবেদার মতোন দেখতে। উপরের বাদামি নরম ও পাতলা খোসা। ভিতরে সুবজ রসাল শাঁস। ইংরেজিতে যাকে কিউয়ি বলে । এর মধ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফাইবার, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যাব্টিফ্লেমাটরির সম্পদ।মাঝারি মাপের কিউয়ি নিয়মিত খেলে কী কী উপকার মিলবে, কোন কোন সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন, জেনে নিন এখানে…
ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য – কম ক্যালোরি ও ফাইবার যুক্ত কিউয়ির কারণে শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতে সাহায্য করে। নিয়মিত খেলে শরীররে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, ঋতুভিত্তিক রোগ থেকেও মুক্তে মেলে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য- অনেক পরীক্ষানিরীক্ষার পর বিশেষজ্ঞরা দাবি করেছেন, টানা আট সপ্তাহ এই ছোট্ট মিরাক্যাল ফল খেলে উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। এতে তাকে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম। যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
গর্ভবতীদের জন্য- যাঁরা গর্ভবতী, তাঁদের জন্যও এই ফল দারুণ। ভিটামিন সি, আয়রন থাকায় গর্ভপাতের সম্ভাবনা দূর করে এই ফল।
শ্বাসকষ্ট কমানোর জন্য– যাঁদের অ্যাস্থমা রয়েছে, তাঁরা নিয়মিত কিউয়ি খেতে পারেন।
হৃদরোগের সমস্যার জন্য- হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের সম্ভাবনা কমায়। নিয়মিত কিউয়ি খেলে রক্তের মধ্যে জমাট বাধার মতো সম্ভাবনা দূর হতে পারে। কমে যায় হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনাও।
এছাড়া ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীদের জন্য এই ফল অত্যন্ত উপকারী। পেটের সমস্যা দূর করতে, অ্যাসিডিটির প্রবণতা দূর করতে, হজমশক্তি বাড়াতে এই ফল অব্যর্থ।