AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Curd Eating Time: শরীরের পরম বন্ধু টক-দই, তবে যখন-তখন খেলেই বিপদ! জানুন সুস্থ থাকতে কখন খাবেন

Curd Health Benefits: টকদই সহযোগে ফ্রুট কাস্টার্ড বেশ উপাদেয়। শেষপাতে মিষ্টি হিসেবে অনেকেই এই ফ্রুট কাস্টার্ড খেয়ে থাকেন। তবে ফলের সঙ্গে দই মিশিয়ে না খাওয়াই ভাল। আর যদি একান্তই খেতে হয় তবে সকালে খালি পেটে একেবারেই নয়। ভরা পেটে খান।

Curd Eating Time: শরীরের পরম বন্ধু টক-দই, তবে যখন-তখন খেলেই বিপদ! জানুন সুস্থ থাকতে কখন খাবেন
দই খাওয়ার নিয়ম
| Edited By: | Updated on: Jun 22, 2023 | 1:04 PM
Share

সুস্থ থাকতে নিয়মিত দই (Curd) খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। বহু বাড়িতেই খাওয়ার পর এক বাটি টক-দই খাওয়ার চল রয়েছে। গরমে দই শরীরের পরম বন্ধু। শরীর ঠাণ্ডা রাখার পাশাপাশি, টক-দই ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। টক-দইয়ের মধ্যে রয়েছে বিশেষ উপাদান যা অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভর্তি রাখে। ফলে ঘন-ঘন খিদে পায় না। তাই ওজন বাড়ার ঝুঁকিও কমে। এছাড়াও হজমে সহায়তা করে এই দই। শরীরের শক্তি বাড়াতে ও বাতের ব্যথা কমাতেও এর জুড়ি নেই।

তবে টক-দই খাওয়ার বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। যা মেনে না চললেই বিপদ। টক-দই অনেকেই খান, তবে বেশিরভাগ মানুষই জানেন না, দই কখন খেতে হবে বা কীসের সঙ্গে খাওয়া চলবে না। আসুন জেনে নেওয়া যাক এই বিষয়ে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে কী বলা রয়েছে?

রাতে দই খাবেন না: অনেকেই রাতে দই খান। ডিনারে পরোটা বা রুটির সঙ্গে দই খাওয়ার অভ্যেস রয়েছে অনেকেরই। আপনারও যদি এই অভ্যাস থাকে তবে তা অবিলম্বে ত্যাগ করুন। কারণ রাতে টক-দই খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও বাড়তে পারে কফের সমস্যাও।

ফলের সঙ্গে দই নয়: টক-দই সহযোগে ফ্রুট কাস্টার্ড বেশ উপাদেয়। শেষপাতে মিষ্টি হিসেবে অনেকেই এই ফ্রুট কাস্টার্ড খেয়ে থাকেন। তবে ফলের সঙ্গে দই মিশিয়ে না খাওয়াই ভাল। আর যদি একান্তই খেতে হয় তবে সকালে খালি পেটে একেবারেই নয়। ভরা পেটে খান।

মাছ-মাংসের সঙ্গেও নয়: আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের মতে,দুপুরের পাতে ভাত-মাছ, বা ভাত-মাংসের পরও টক-দই খাওয়া চলবে না। এতে হজমের মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও শরীরের মধ্যে অস্বস্তি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।

গরম করে নয়: দই এমন একটি উপাদান যা প্রাকৃতিকভাবেই ঠাণ্ডা। তাই একে হরম করলে গুণাগুণ বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। তাই দই ঠাণ্ডাই খান। অনেক বাড়িতেই রান্নায় দই ব্যবহার করা হয়। কিন্তু রান্নার অতিরিক্ত তাপে দইয়ের গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়।

সর্দি-কাশিতে দই নয়: সর্দি-কাশির সমস্যা মানুষের সারাবছরের। আর এই ধরনের সমস্যা থাকলে দই খাওয়া এড়িয়ে চলুন। কারণ প্রাকৃতিকভাবে ঠাণ্ডা দই, এই সর্দি-কাশির সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।