AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sugar Daddies: যৌবনে মন নেই! সুগার ড্যাডি দিয়েই চলছে ‘কাজ’, বুড়ো হাড়েই চরম সুখ খুঁজছেন ভারতীয় তরুণীরা?

Sugar Daddies: যত না আবেগের তার থেকেও বেশি সম্পর্ক হয়ে উঠছে বস্তু নির্ভর। সম্প্রতি Seasia.Stats-এর করা একটি সমীক্ষায় উঠে আসছে সেই তথ্যই।

Sugar Daddies: যৌবনে মন নেই! সুগার ড্যাডি দিয়েই চলছে 'কাজ', বুড়ো হাড়েই চরম সুখ খুঁজছেন ভারতীয় তরুণীরা?
Image Credit: Meta AI
| Updated on: Feb 13, 2025 | 4:44 PM
Share

সম্পর্ক নানা রকমের হয়। সব সম্পর্কে নির্ভর করে কিছু না কিছু দেওয়া নেওয়ার উপরেই। কোথাও কেউ ভালোবাসা দেন তো কোথাও সম্পর্ক গড়ে ওঠে অন্য কিছুর উপর নির্ভর করে। যত দিন যাচ্ছে বদলে বদলে যাচ্ছে সম্পর্কের সংজ্ঞাও। যত না আবেগের তার থেকেও বেশি সম্পর্ক হয়ে উঠছে বস্তু নির্ভর। সম্প্রতি Seasia.Stats-এর করা একটি সমীক্ষায় উঠে আসছে সেই তথ্যই।

পরিসংখ্যান বলছে এশিয়ার সব দেশের মধ্যে ভারতেই সুগার ড্যাডির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। বয়সে বড় বিত্তবান কোনও পুরুষ যদি কম বয়সী কোনও তরুণীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান বা তাঁর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন এবং সেই তরুণীর যাবতীয় খরচ সামলান, তাকে বহুমূল্য উপহার দেন তাঁর বিনিময়ে সেই নারীর সান্নিধ্য পান, তাহলে ওই ব্যাক্তি হলেন ওই তরুণীর সুগার ড্যাডি। যদিও এই সম্পর্ক মূলত বস্তু এবং শরীর নির্ভর, তবে কোনও কোনও ক্ষেত্রে গভীর মানসিক এবং আবেগের যোগ তৈরি হয়। পারস্পরিক সম্মতিতেই দু’জন ব্যক্তি সম্পর্কে জড়ান।

যদিও এই বিষয় নতুন কিছু নয়। বহু যুগ ধরেই এই ধরনের সম্পর্ক প্রচলন রয়েছে। মূলত ১৯ শতকে প্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে বিলাসিতাকে ‘Sugar’ বলা হত। ১৬ শতকের সময়ে বয়সে বড় গ্রাহকদের গণিকারা ‘Daddy’। অনেক ইউরোপীয় সাহিত্যিকের লেখাতেও এই শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায়।

Seasia.Stats -এর সমীক্ষা বলছে, এশিয়ার মধ্যে ভারতেই সুগার ড্যাডির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। প্রায় ৩ লক্ষ ৩৮ হাজার।

দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়া। সেদেশে সুগার ড্যাডির সংখ্যা ৬০ হাজারের কিছু বেশি। তৃতীয় স্থানে রয়েছে মালয়েশিয়া এবং জাপান। এই দুই দেশেই সুগার ড্যাডির সংখ্যা ৩২ হাজারের কিছু বেশি। চতুর্থ স্থানে হংকংয়ে সুগার ড্যাডির সংখ্যা ২৮ হাজারের বেশি।

বিঃদ্রঃ এই প্রতিবেদনে উক্ত পরিসংখ্যান কেবল প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে লেখা। টিভি ৯ বাংলা এর সত্যতা যাচাই করেনি।