AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ayodhya Ram Mandir: ‘আগামী হাজার বছর অটল থাকবে রাম মন্দির’

Ram Mandir's construction work: ভারতের ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকা গুলির মধ্যে পড়ে অযোধ্যা। পাশাপাশি অযোধ্যার পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে সরযূ নদী। সেই নদীর জলের তোড়ে ওই এলাকার জমিতে ভাঙনের সমস্যায় রয়েছে। এ গুলিকে মাথায় রাখা হচ্ছে রাম মন্দির তৈরির সময়।

Ayodhya Ram Mandir: ‘আগামী হাজার বছর অটল থাকবে রাম মন্দির’
| Edited By: | Updated on: Jan 06, 2024 | 4:13 PM
Share

অযোধ্যা: অযোধ্যায় ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে রাম রন্দির নির্মাণের কাজ। জোরকদমে চলছে সেই কাজ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ আগেই ঘোষণা করেছেন ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসেই রাম মন্দির খুলে দেওয়া হবে ভক্তদের জন্য। তাই ২০২৩ সালের মধ্যেই কাজ শেষ করার আপ্রাণ চেষ্টা করা হচ্ছে। কবে রাম মন্দিরের কাজ সম্পূর্ণ হবে। রাম মন্দির তৈরির সময় কোন বিষয়গুলিতে জোর দেওয়া হচ্ছে তা জানালেন সেখানকার কনস্ট্রাকসন ডিজাইনার ম্যানেজার। বহু প্রতিক্ষীত রাম মন্দিরের নক্সা এবং নির্মাণের বিষয়টি দেখভাল করছেন গিরীশ সহস্রভোজানি। তিনি জানিয়েছেন রাম মন্দিরের নির্মাণকাজ ৪৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। মন্দিরের এক তলার কাজ ২০২৩ সালের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি। তবে ২০২৪ সালের শুরুতে ভক্তদের জন্য রাম মন্দির খুলে দিলেও মন্দির তৈরির বেশ কিছু কাজ চলবে বলে জানিয়েছেন তিনি। শুক্রবার সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে এ কথা জানিয়েছেন গিরীশ।

রাম মন্দিরের নির্মাণের ব্যাপারে গিরীশ বলেছেন, “রাম মন্দিরের ৪৫ শতাংশ নির্মাণকাজ হয়ে গিয়েছে। ২০২৩ শেষের আগেই মন্দিরের এক তলার কাজ শেষ হয়ে যাবে। তার পর তা ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে। ২০২৩-এর পরে মন্দিরের দ্বিতল ও তৃতীয়তলে নির্মাণের কাজ চলবে। ৯ মাস লাগবে সেই কাজ শেষ করতে।” রাম মন্দিরের পিলার কেমন হবে সে ব্যাপারেও জানিয়েছেন ওই ডিজাইনার কনস্ট্রাকসন ম্যানেজার। এ ব্যাপারে তিনি বলেছেন, “রাম মন্দিরের প্রত্যেক পিলারে মানব অবয়বের মতো ১৬টি করে স্থাপত্য থাকবে। হাতে করে তৈরি করা হবে সেগুলি। মন্দিরের ভিতর যত পিলার থাকবে, তার সবগুলিতে এই কাজ শেষ করতে সময় লাগবে। তাই ভক্তদের জন্য মন্দির খুলে দেওয়ার পরও পিলারের ওই কাজ চলবে।”

ভারতের ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকা গুলির মধ্যে পড়ে অযোধ্যা। পাশাপাশি অযোধ্যার পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে সরযূ নদী। সেই নদীর জলের তোড়ে ওই এলাকার জমিতে ভাঙনের সমস্যায় রয়েছে। এ গুলিকে মাথায় রাখা হচ্ছে রাম মন্দির তৈরির সময়। ওই মন্দির এমনই শক্তপোক্ত তৈরি করা হচ্ছে, যাতে এই সব সমস্যা গ্রাস করতে পারবে না রাম মন্দিরকে। এ নিয়ে গিরীশ বলেছেন, “ভূমিকম্প প্রবণ এলাকার মধ্যে পড়ে অযোধ্যা। সে বিষয়টি মাথায় রেখে তৈরি করা হচ্ছে মন্দির। সরযূ নদীর তীরে অবস্থিত এই এলাকায় মাটি ক্ষয়ের সমস্যা রয়েছে। তবুও আমরা বলতে পারি, মন্দিরের ভিত্তি এতটাই পোক্ত, আগামী এক হাজার বছর তা অটল থাকবে।”