Ayodhya temple: ২০২৪-এর শুরুতেই খুলছে রাম মন্দিরের দরজা, উদযাপন শুরু এই ডিসেম্বরে

TV9 Bangla Digital | Edited By: অমর্ত্য লাহিড়ী

Oct 26, 2022 | 7:17 PM

Ayodhya Ram Mandir: ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যেই ভক্তদের জন্য খুলে যাবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের দরজা। ইতিমধ্য়েই মন্দির নির্মাণের কাজ ৫০ শতাংশ সম্পূর্ণ।

Ayodhya temple: ২০২৪-এর শুরুতেই খুলছে রাম মন্দিরের দরজা, উদযাপন শুরু এই ডিসেম্বরে
মন্দির নির্মাণের ৫০ শতাংশ কাজ সম্পূর্ণ

Follow Us

লখনউ: ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের মধ্যেই ভক্তদের জন্য খুলে যাবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের দরজা। ইতিমধ্য়েই মন্দির নির্মাণের কাজ ৫০ শতাংশ সম্পূর্ণ। মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) জানিয়েছেন রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই। তিনি বলেছেন, “রামমন্দিরের গর্ভগৃহ নির্মাণের কাজ ১৫ শতাংশ হয়ে গিয়েছে।” তিনি আরও জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই মন্দিরের নিচের তলের কাজ সম্পূর্ণ করার লক্ষ্য নিয়েছে ট্রাস্ট। সেই কাজ সম্পূর্ণ হয়ে গেলেই ভক্তদের মন্দিরে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে।

চম্পত রাই আরও বলেছেন, “চলতি বছরের ডিসেম্বরেই মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন উৎসব উদযাপন শুরু করা হবে। চলবে ২০২৪ সালের ১৪ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তি পর্যন্ত। ওই দিন মন্দিরে রামলালার মূর্তি প্রতিষ্ঠা করা হবে।” তিনি আরও জানিয়েছেন, মূল মন্দিরটি নির্মাণ করা হচ্ছে ৩৫০ ফুট বাই ২৫০ ফুট এলাকায়। এতে মোট ১২টি কাঠের দরজা থাকবে। নিচের তলে থাকবে ১৬৬টি স্তম্ভ, দ্বিতীয় তলে ১৪৪টি এবং তৃতীয় তলে ৮২টি।

গর্ভগৃহ নির্মাণের কাজ ১৫ শতাংশ সম্পূর্ণ বলে জানিয়েছে ট্রাস্ট

মূল মন্দিরের কাঠামো নির্মাণের জন্য ৪.৭০ লক্ষ বর্গফুট খোদাই করা পাথর ব্যবহার করা হচ্ছে। রাম মন্দির আন্দোলনের দিন থেকেই অযোধ্যার কর্মশালায় যে পাথরগুলি খোদাই করা হচ্ছিল, সেগুলিই মন্দির নির্মাণে সবার আগে ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া রাদস্থানের সিরোহি জেলার পিন্ডওয়ারা গ্রামে আরও তিনটি পাথর খোদাইয়ের কর্মশালা খুলেছে ট্রাস্ট। সেই কর্মশালাগুলি থেকেই খোদাই করা পাথর অযোধ্যায় আসা শুরু হয়েছে। গর্ভগৃহ নির্মাণে শুধুমাত্র রাজস্থানের নাগাউর জেলার সাদা মাকরানা মার্বেল পাথর ব্যবহার করা হচ্ছে।

মন্দির নির্মাণের পর রামজন্মভূমিতে যে ফাঁকা জায়গা থাকবে, সেই জায়গার যথাযথ ব্যবহারের জন্যও একটি বিস্তৃত পরিকল্পনা করেছে ট্রাস্ট। মূল মন্দির নির্মাণের কাজ শেষ হলেই, ওই ফাঁকা জায়গাগুলিতে ঋষি বাল্মীকি, আচার্য বশিষ্ঠ, ঋষি বিশ্বামিত্র, অগস্ট প্রমুখ রামায়ণ যুগের সাধুসন্তদের মন্দির নির্মাণ করা হবে। তারপরেও যে ফাঁকা জায়গা থাকবে, সেখানে ভক্তদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করা হবে। সেখানে থাকবে যজ্ঞ মণ্ডপ, অনুষ্ঠান মণ্ডপ, সন্ত নিবাস, জাদুঘর, গবেষণা কেন্দ্র, পাঠাগার ইত্যাদি।

Next Article