Pregnant Killed: বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা প্রেমিকা, পথের কাঁটা সরাতে খুন করলেন প্রেমিক
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, খুন হওয়া অন্তঃসত্ত্বা মহিলার নাম রাম্বিরি। ২০১৫ সালের বিনোদ নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তাঁর। কিন্তু বিয়ের এক বছরের মধ্যে আদালা থাকতে শুরু করেন রাম্বিরি। নিজের বাপের বাড়িতে থাকছিলেন তিনি। সে সময়ই আদেশ নামের এক যুবকের সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর।
মীরাট: দিন তিনেক আগে এক অন্তঃসত্ত্বা মহিলার দেহ উদ্ধার হয়েছিল মাঠের মধ্যে থেকে। উত্তর প্রদেশের মীরাট জেলায় উদ্ধার হয় ওই মহিলার দেহ। সেই ঘটনার মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল ওই মহিলার। শারীরিক সম্পর্কের জেরে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছিলেন তিনি। এর পর বিয়ের জন্য চাপ দিতেই প্রেমিক ওই মহিলাকে খুন করেছেন বলে অভিযোগ। মূল অভিযুক্ত ছাড়াও তাঁর চার বন্ধুও খুনে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের সকলেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, খুন হওয়া অন্তঃসত্ত্বা মহিলার নাম রাম্বিরি। ২০১৫ সালের বিনোদ নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তাঁর। কিন্তু বিয়ের এক বছরের মধ্যে আদালা থাকতে শুরু করেন রাম্বিরি। নিজের বাপের বাড়িতে থাকছিলেন তিনি। সে সময়ই আদেশ নামের এক যুবকের সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর। আদেশ ও রাম্বিরির মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। শারীরিক সম্পর্কও ছিল তাঁদের মধ্যে। এর জেরেই অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন রাম্বিরি। তখন তিনি বিয়ের জন্য চাপ দিতে থাকেন আবেশকে। কিন্তু আবেশ বিয়ে করতে রাজি ছিলেন না বলে অভিযোগ।
২ জুলাই আবেশ ডেকে পাঠান রাম্বিরিকে। তিনি আবেশের বাড়ি পৌঁছলে তাঁকে গলায় দড়ি পেঁচিয়ে খুন করা হয়। এর পর পাথর দিতে মাথায় আঘাত করে দেহ মাঠের মধ্যে ফেলে চলে আসে আবেশ ও তাঁর বন্ধুরা। সেই দেহ উদ্ধারের পর ঘটনার তদন্তে নেমে পাঁচ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আবেশ ছাড়া বাকি অভিযুক্তেরা হলেন দীপক, আরিয়ান, সন্দীপ ও রোহিত। তাঁদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।