নয়াদিল্লি: দেশের যুব সমাজ যাতে নির্বিঘ্নে এগিয়ে যেতে পারে, তার জন্য পদক্ষেপ করছে কেন্দ্র। যুব সমাজের চলার পথ বাধামুক্ত করতেই সংস্কার করে চলেছে সরকার। বুধবার স্মার্ট ইন্ডিয়া হ্যাকাথনের গ্র্যান্ড ফিনালে একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
পড়ুয়াদের সঙ্গে আলাপচারিতার সময় এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের শক্তি হল দেশের উদ্ভাবনী ক্ষমতার অধিকারী যুব সমাজ ও প্রযুক্তি। বৈজ্ঞানিক মনোভাবকে লালনপালন করতে আমরা নতুন জাতীয় শিক্ষা নীতি চালু করেছি। সংস্কারের মাধ্যমে যুব সমাজের রাস্তায় বাধাগুলি সরাচ্ছে কেন্দ্র।” আগামী দিনে বিশ্বকে উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও জ্ঞান চালনা করবে বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন। ভারতের যুব শক্তির প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যুব শক্তির মধ্যেই ভারতের ক্ষমতা দেখে সারা বিশ্ব।
স্মার্ট ইন্ডিয়া হ্যাকাথনের সপ্তম সংস্করণ এদিন থেকে দেশের ৫১টি কেন্দ্রে শুরু হয়েছে। সফটওয়্যার সংস্করণ চলবে টানা ৩৬ ঘণ্টা। আর বুধবার থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে হার্ডওয়্যার সংস্করণ। আগের ৬টি সংস্করণের মতো এবারও পড়ুয়াদের টিমগুলিকে মন্ত্রক, দফতর কিংবা শিল্পসংস্থার তরফে কোনও সমস্যার সমাধান করতে দেওয়া হবে। আর টিমগুলিকে সেই সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে হবে। কৃষি, খাদ্য, স্বাস্থ্য-সহ ১৭টি ক্ষেত্র থেকে সমস্যা তুলে ধরা হবে। যেকোনও একটি ক্ষেত্রের সমস্যার সমাধানের পথ খুঁজতে হবে।