নয়া দিল্লি: বিশ্বজুড়ে করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই একাধিক পরিবর্তন এসেছে সাধারণ মানুষের জীবনে। ব্যক্তিগত জাীবনের সঙ্গে সঙ্গে কর্মজীবনও পরিবর্তিত হয়েছে। বাড়ি থেকেই কাজ করাকেও নতুন পথ হিসাবে গণ্য করা হচ্ছে। তবে করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমতেই ফের একবার সরকারি কর্মীদের কাজে ফিরতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এরইমাঝে এক নতুন জল্পনা শুরু হয়েছিল যে সরকারি কর্মীদের কাজের সময়সীমা ৮ ঘণ্টা থেকে বাড়িয়ে ১২ ঘণ্টা করে দেওয়া হবে। তবে বৃহস্পতিবারই সংসদে এই ধরনের যাবতীয় জল্পনায় ইতি পড়ল। কেন্দ্রের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হল যে, কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীদের কাজের সময়সীমা ৮ ঘণ্টা থেকে বাড়িয়ে ১২ ঘণ্টা করার কোনও পরিকল্পনা নেই। এই ধরনের কোনও সিদ্ধান্ত বিবেচনাও করা হচ্ছে না।
করোনা সংক্রমণের একের পর এক ঢেউ আছড়ে পড়ায়, কর্মজীবনে ব্য়াপক পরিবর্তন এসেছে। একদিকে যেমন সরকারি কর্মীদের জন্যও ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’-র ব্যবস্থা করা হয়েছে, তেমনই আবার অনেক কর্মীরাই অভিযোগও করেছেন যে, বাড়িতে বসে কাজের একাধিক সুবিধা থাকলেও, অন্যতম অসুবিধা হচ্ছে অতিরিক্ত সময় ধরে কাজ করা। নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরও অনেককেই কাজ করতে হচ্ছে। এরপরই জল্পনা শুরু হয়, করোনার ধাক্কা কাটিয়ে কর্মীরা পুরোপুরিভাবে কাজে ফিরলে কর্মপদ্ধতির সম্পূর্ণ কাঠামোই বদলে ফেলা হবে। শোনা যায়, এবার থেকে সরকারি কর্মীদের কেবল সপ্তাহে চারদিন কাজ করতে হবে, বাকি তিনদিন ছুটি থাকবে। তবে যে চারদিন তারা কাজ করবেন, সেই দিনগুলিতে তাদের কাজের মেয়াদ ৮ ঘণ্টার বদলে ১২ ঘণ্টা হবে।
গতকাল সংসদের রাজ্যসভায় এক সাংসদ প্রশ্ন করেন যে, “সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলিতে কর্মীদের কাজের সময় কি ৮ ঘণ্টা থেকে বাড়িয়ে ১২ ঘণ্টা করার কোনও প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে?” এর জবাবেই কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জীতেন্দ্র সিং লিখিত জবাবে জানান, এই ধরনের কোনও প্রস্তাব পর্যালোচনা করছে না সরকার।
চলতি মাসের শুরু থেকেই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ফের একবার অফিসে ফেরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ১০০ শতাংশ উপস্থিতি নিয়েই পরিচালিত হচ্ছে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জীতেন্দ্র সিং জানান, করোনা সংক্রমণের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তিনি এও সাফ জানিয়ে দেন যে, কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য বাড়ি থেকে কাজের কোনও ‘অপশন’ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়নি সরকার। তবে করোনা থেকে সুরক্ষিত থাকতে কর্মীদের সবসময় মাস্ক পরে থাকা এবং অন্যান্য করোনাবিধি অনুসরণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কর্মীরা যাতে এই নির্দেশগুলি পালন করেন, তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব বিভাগের প্রধানদের দেওয়া হয়েছে।
নয়া দিল্লি: বিশ্বজুড়ে করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই একাধিক পরিবর্তন এসেছে সাধারণ মানুষের জীবনে। ব্যক্তিগত জাীবনের সঙ্গে সঙ্গে কর্মজীবনও পরিবর্তিত হয়েছে। বাড়ি থেকেই কাজ করাকেও নতুন পথ হিসাবে গণ্য করা হচ্ছে। তবে করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমতেই ফের একবার সরকারি কর্মীদের কাজে ফিরতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এরইমাঝে এক নতুন জল্পনা শুরু হয়েছিল যে সরকারি কর্মীদের কাজের সময়সীমা ৮ ঘণ্টা থেকে বাড়িয়ে ১২ ঘণ্টা করে দেওয়া হবে। তবে বৃহস্পতিবারই সংসদে এই ধরনের যাবতীয় জল্পনায় ইতি পড়ল। কেন্দ্রের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হল যে, কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীদের কাজের সময়সীমা ৮ ঘণ্টা থেকে বাড়িয়ে ১২ ঘণ্টা করার কোনও পরিকল্পনা নেই। এই ধরনের কোনও সিদ্ধান্ত বিবেচনাও করা হচ্ছে না।
করোনা সংক্রমণের একের পর এক ঢেউ আছড়ে পড়ায়, কর্মজীবনে ব্য়াপক পরিবর্তন এসেছে। একদিকে যেমন সরকারি কর্মীদের জন্যও ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’-র ব্যবস্থা করা হয়েছে, তেমনই আবার অনেক কর্মীরাই অভিযোগও করেছেন যে, বাড়িতে বসে কাজের একাধিক সুবিধা থাকলেও, অন্যতম অসুবিধা হচ্ছে অতিরিক্ত সময় ধরে কাজ করা। নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরও অনেককেই কাজ করতে হচ্ছে। এরপরই জল্পনা শুরু হয়, করোনার ধাক্কা কাটিয়ে কর্মীরা পুরোপুরিভাবে কাজে ফিরলে কর্মপদ্ধতির সম্পূর্ণ কাঠামোই বদলে ফেলা হবে। শোনা যায়, এবার থেকে সরকারি কর্মীদের কেবল সপ্তাহে চারদিন কাজ করতে হবে, বাকি তিনদিন ছুটি থাকবে। তবে যে চারদিন তারা কাজ করবেন, সেই দিনগুলিতে তাদের কাজের মেয়াদ ৮ ঘণ্টার বদলে ১২ ঘণ্টা হবে।
গতকাল সংসদের রাজ্যসভায় এক সাংসদ প্রশ্ন করেন যে, “সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলিতে কর্মীদের কাজের সময় কি ৮ ঘণ্টা থেকে বাড়িয়ে ১২ ঘণ্টা করার কোনও প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে?” এর জবাবেই কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জীতেন্দ্র সিং লিখিত জবাবে জানান, এই ধরনের কোনও প্রস্তাব পর্যালোচনা করছে না সরকার।
চলতি মাসের শুরু থেকেই কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ফের একবার অফিসে ফেরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ১০০ শতাংশ উপস্থিতি নিয়েই পরিচালিত হচ্ছে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জীতেন্দ্র সিং জানান, করোনা সংক্রমণের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তিনি এও সাফ জানিয়ে দেন যে, কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য বাড়ি থেকে কাজের কোনও ‘অপশন’ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়নি সরকার। তবে করোনা থেকে সুরক্ষিত থাকতে কর্মীদের সবসময় মাস্ক পরে থাকা এবং অন্যান্য করোনাবিধি অনুসরণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কর্মীরা যাতে এই নির্দেশগুলি পালন করেন, তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব বিভাগের প্রধানদের দেওয়া হয়েছে।