লোকসভা নির্বাচনের লক্ষ্যে জোট বেঁধেছে দেশের বিরোধী দলগুলি। তৈরি হয়েছে ইন্ডিয়া জোট। পটনার বৈঠকে জোটের সূত্র বাধা হয়। এরপরে বেঙ্গালুরুর বৈঠকে নাম চূড়ান্ত করা হয় বিরোধী জোটের। এবার তৃতীয় বৈঠক মুম্বইয়ে। আরব সাগরের তীরে বিরোধী দলগুলি জোটের আলোচনায় বসছে। বিরোধী জোটের সদস্য় সংখ্যাও বেড়েছে। ২৬টির বদলে এবার ২৮টি দল যোগ দিচ্ছে এই বৈঠকে। তবে বৈঠকের শুরুতেই ধাক্কা খেয়েছে ইন্ডিয়া জোট। লোগো প্রকাশ ঘিরে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ইন্ডিয়া জোটের যাবতীয় আপডেট দেখে নিন একনজরে-
সীতারাম ইয়েচুরী বক্তব্য় রাখতে ওঠার আগেই লালু প্রসাদ যাদব তাঁকে লাল সেলাম বলেন। এই নিয়ে সিপিআইএম নেতা বলেন, “লালুজি আমায় লাল সেলাম বলছেন, আমি ওনাকে জয় হিন্দ বলছি। এটাই ইন্ডিয়ার স্পিরিট। রাজ্যভিত্তিক আসন ভাগাভাগি করা হবে। তবে সকলের লক্ষ্য একটাই, দেশের গণতন্ত্রকে বাঁচাতে, সংবিধানকে বাঁচাতে আমরা সকলে একসঙ্গে লড়ব। বিজেপিকে ক্ষমতাচ্য়ুত করতেই হবে। আমরা বৈঠক করছি, তখনই গ্যাসের দাম ২০০ টাকা কমানো হল। এখন সংসদের বিশেষ অধিবেশন ডাকা হচ্ছে। দেখা যাক আর কী কী হয়।”
আরজেডি নেতা লালু প্রসাদ বলেন, “আমি রাহুল গান্ধীকে আশ্বস্ত করে বলতে চাই, আমরা সকলে একজোট হয়ে লড়ব। এবার আসন ভাগাভাগির কাজ শুরু হবে। সব ভাল হবে। নিজের ক্ষতি হলেও আমরা ইন্ডিয়াকে জেতাব।”
লালু আরও বলেন, “শুনছি, মোদীজির কাছে নাকি সূর্যলোকে যাওয়ার আবেদন জানানো হয়েছে। বিশ্বে ওনার নাম হবে। রাহুল গান্ধীজি আমেরিকায় ঘুরতে যান। আমি বলব, দেখে আসুন তো সত্যি ভারতের সুনামের জন্য উনি যান নাকি। দেশের কোনও এমন নেতা নেই, যাকে ইডি-সিবিআই দিয়ে ফাঁসানো হয়নি। আমি কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট করেছি। আমার মেয়ে কিডনি দিয়েছে। আমার ৫-৬টা অপারেশন হয়েছে। আপনাদের আশীর্বাদে আমি বেঁচে আছি। মোদীজিকে ক্ষমতাচ্যুত করেই আমি দম নেব। মোদীজি শুনে রাখুন, গুজরাটে দাঙ্গার সময় থেকে আমি আপনার বিরুদ্ধে লড়ছি। মোদীর প্রবেশ নিষিদ্ধ হয়ে গিয়েছিল বিদেশে। ভারতে সবাইকে আসতে বারণ করা হয়েছিল। আমি তখন বলেছিলাম, মোদীকে গ্রেফতার করো।”
লালু প্রসাদ যাদব বলেন, “আমরা সবাই আলাদাভাবে লড়ছিলাম, তাই মোদী এগিয়ে যাচ্ছিল। আমরা একজোট ছিলাম না, তার সুবিধা নিয়েছে মোদী। এবার তা হবে না। সবাই জানে দেশে কী হচ্ছে। দেশে গরিবি বাড়ছে, মুদ্রাস্ফীতি হচ্ছে। সবজির দাম বাড়ছে। আজ আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে একসঙ্গে লড়ব সকলে। এই সরকার কত মিথ্যা বলে ক্ষমতায় এসেছে, তা জানেন। আমার নামে এবং আরও কয়েকজনের নামে বলেছিল যে সুইস ব্যাঙ্কে আমাদের টাকা রয়েছে। মোদীজি বলেছিল, উনি ক্ষমতায় এসে সুইস ব্যাঙ্ক থেকে টাকা ফিরিয়ে আনবেন এবং সকলের অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা করে দেবেন। আমিও ঠকে গিয়েছিলাম, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলেছিলাম। আমার ৭ মেয়ে, ২ ছেলে ও স্ত্রী মিলিয়ে ১১ জন হয়। কারোর অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা আসেনি। সকলে অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন, কী পেলেন? এক টাকাও আসেনি। সব এদেরই টাকা।”
কেজরীবাল আরও বলেন, “ইন্ডিয়া জোট এতটাই শক্তিশালী যে এই জোট ভাঙার চেষ্টা করা হচ্ছে বারবার। খবর দেখানো হচ্ছে, এর সঙ্গে ওর লড়াই হচ্ছে। আমি তিনটি মিটিংয়ে যোগ দিয়েছি। আমি বলছি, কারোর মধ্য়ে লড়াই নেই। কেউ এখানে পদের জন্য আসেনি। ১৪০ কোটি মানুষের জন্য একজোট হয়েছেন সকলে। আজকের বৈঠকে সকলে এগিয়ে এসে বিভিন্ন দায়িত্ব নিয়েছেন। কেউ আসন ভাগাভাগির দায়িত্ব নিয়েছেন, কেউ প্রচারের।”
অরবিন্দ কেজরীবাল বলেন, “ইন্ডিয়া জোট শুধু ২৮টি দলের জোট নয়। দেশের ১৪০ কোটি মানুষের জোট। একবিংশ শতাব্দীর ভারত তৈরি করার জন্য় সকলে একজোট হয়েছেন। ভারতের ইতিহাসে সবথেকে দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার হল মোদী সরকার। কয়েকদিন ধরে আমরা বিদেশের সমস্ত সংবাদমাধ্যমে প্রথম পাতায় লেখা হচ্ছে, কেন্দ্রীয় সরকার একজনের জন্যই কাজ করছে। তিনি দেশ থেকে টাকা বের করে বিদেশে বিনিয়োগ করছেন। এগুলো দেখলে দুঃখ হয়। এভাবে দেশের নাম উজ্জ্বল হবে? দেশের যুব সম্প্রদায়ের কাছে আজ কাজ নেই। রোজগার নেই, খরচ বেড়েই চলেছে। এদের থেকে অহংকারী সরকার আর কেউ নেই। এরা নিজেদের ভগবান ভাবছে। যারা নিজেদের ভগবান ভাবে, তাদের দ্রুত পতন হয়।”
নীতীশ কুমার আরও বলেন, “সময়ের আগে নির্বাচন হতে পারে। আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। সকলকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সংবাদমাধ্য়মের কাছে অনুরোধ, দয়া করে আমাদের কাজেরও প্রচার করবেন।”
নীতীশ কুমার বলেন, “নিয়মিতভাবে আমরা দেশজুড়ে প্রচার চালাব। কেন্দ্রে যারা আছে, তারা এবার হারবেই। সংবাদমাধ্য়মের উপরও কবজা করে নিচ্ছে। কম খবর ছাপা হয়। এক দলের খবরই বেশি বেশি করে ছাপা হয়। আজ সংবাদমাধ্যম কাজ করছে না, শুধু প্রচার করছে। এই কবজা থেকে মুক্তি দেব আমরা। দেশের ইতিহাস বদলে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে, আমরা তা হতে দেব না। সবাইকে একজোট হয়ে থাকতে হবে।”
মল্লিকার্জুন খাড়্গে বলেন, “আজ, বিরোধীদের কাউকে জিজ্ঞাসা না করেই সংসদে বিশেষ অধিবেশন ডাকা হল। কিন্তু মণিপুর যখন জ্বলল, করোনা সংক্রমণকালে বা চিনের ইস্যু, নোটবন্দি, পরিযায়ী শ্রমিক ইস্যু নিয়ে কখনও বিশেষ অধিবেশন ডাকা হয়নি। আমি জানি না এবারের উদ্দেশ্য কী। দেশের ইস্যু থেকে এভাবে পালানো যায় না। আমরা ধীরে ধীরে একনায়কতন্ত্রের দিকে এগোচ্ছি।”
আদিত্য ঠাকরে বলেন, “এবারের বৈঠকে তিনটি প্রস্তাবনা আনা হয়েছে। প্রথম, আমরা সকলে লোকসভা নির্বাচনে যথাসম্ভব মিলিতভাবে লড়ব। রাজ্যগুলিতে অবিলম্বে আসন ভাগাভাগি নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। দেওয়া-নেওয়ার শর্তে কাজ হবে। দ্বিতীয়, জনসাধারণের দাবি ও সমস্যা নিয়ে আমরা দেশজুড়ে মিটিং-মিছিল করব। তৃতীয়, আমরা মিলিতভাবে মিডিয়া প্রচার করব। জুড়েগা ভারত, জিতেগা ইন্ডিয়া।”
“গরিবদের উপর লুঠতরাজ রোখার জন্য ইন্ডিয়ার জয় জরুরি। আমাদের প্রস্তাবনাতে দেখেছেন, আমরা প্রতিটি রাজ্যে যাব, বৈঠক করব, সাধারণ মানুষদের যা যা সমস্যা রয়েছে, তার সমাধান করব”, বললেন মল্লিকার্জুন খাড়্গে।
কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়্গে বলেন, “ভাল বৈঠক হয়েছে। পটনা, বেঙ্গালুরুর পর আজ মুম্বইয়ে বৈঠক হল। সকলে নিজের মতামত রেখেছেন। সকলের একটাই উদ্দেশ্য-মূল্যবৃদ্ধি কীভাবে কমানো যায়। যেভাবে পেট্রোল-ডিজেলের দাম বাড়বে, তাতে সাধারণ মানুষ সমস্যায় পড়ছেন। মোদীজি ১০ টাকা দাম বাড়িয়ে তারপর ২ টাকা দাম কমায়। গ্যাসের দাম ১ হাজার টাকা বাড়িয়ে এখন বলছেন গরিবদের জন্য ২০০ টাকা দাম কমালেন। গরিবদের থেকে চুরি করা হচ্ছে। মোদীজি কখনও গরিবদের জন্য কাজ করেন না। তিনি বড় বড় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করেন। গতকালই রাহুল একটা রিপোর্ট তুলে ধরেছে যে কীভাবে আদানির সম্পত্তি বেড়েছে।”
উদ্ধব আরও বলেন, এলপিজি গ্যাস ২০০ টাকা সস্তা হয়েছে ঠিকই। কিন্তু ২০১৪ সাল থেকে কত টাকা বাড়ানো হয়েছে, তা সবাই জানে। মাঝের বছরগুলিতে ১০০০ টাকা বাড়ানো হয়েছে। জয় হিন্দ, জয় মহারাষ্ট্র।
উদ্ধব ঠাকরে বলেন, “ওরা বলেন বিরোধীদের মানেন না, আমরা সবাই একজোট হয়ে লড়ছি। এই জোটের নাম ইন্ডিয়া। ভারত বিরোধী কারা, তা আপনারা জানেন। আমরা জুমলাবাজির বিরুদ্ধে লড়ব, দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়ব। পরিবারবাদের বিরুদ্ধেও লড়ব। কারণ মিত্র পরিবারবাদ যে চলছে, তার বিরুদ্ধে লড়ব আমরা। মাঝরাতে ঘোষণা করা হয়, এই হবে, ওই হবে। এই ভয় থেকে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিতে চাই।”
‘জুড়েগা ভারত, জিতেগা ইন্ডিয়া’- এটাই ইন্ডিয়া জোটের স্লোগান। এই স্লোগানকে সামনে রেখেই চলবে প্রচার। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে স্থানীয় ভাষায় এই স্লোগানের প্রচার করা হবে বলে সিন্ধান্ত নেওয়া হয়েছে মুম্বইয়ের বৈঠকে।
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে একসঙ্গে জোট বেঁধে লড়াই করবে ইন্ডিয়া জোটে থাকা দলগুলি। মুম্বইয়ের বৈঠকেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে আসন সমঝোতা হয়নি এই বৈঠকে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আসন সমঝোতা সেরে ফেলতে চাইছে বিরোধী দলগুলির এই জোট। সেপ্টেম্বরের শেষ থেকেই প্রচার শুরু করতে চাইছেন জোটের নেতারা।
তৈরি হল ইন্ডিয়া জোটের কো-অর্ডিনেশন কমিটি। ১৩ জন সদস্য়ের কমিটি তৈরি করা হল। এই কমিটির সদস্য়রা হলেন কেসি বেণুগোপাল (কংগ্রেস), শরদ পওয়ার (এনসিপি), এমকে স্ট্যালিন (ডিএমকে), অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল কংগ্রেস), সঞ্জয় রাউত (শিবসেনা ইউবিটি), তেজস্বী যাদব (আরজেডি), ললন সিম (জেডিইউ), রাঘব চাড্ডা (আপ), হেমন্ত সোরেন (জেএমএম), যাদব আলি খান (সমাজবাদী পার্টি), ডি রাজা (সিপিআই), ওমর আবদুল্লা (এনসি), মেহবুবা মুফতি (পিডিপি)।
ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে দেখা গেল তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও।
ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা হল প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা কপিল সিব্বলের। তাঁকে দেখেই জোড় হাতে সম্ভাষণ জানান প্রবীণ নেতা। মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কেও হসিমুখে কথা বলতে দেখা যায়।
ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধীকে উত্তরীয় পরালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ইন্ডিয়া জোটের বৈঠক নিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী বললেন, “আমি ওঁদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। ওখানে মিউজিক্যাল চেয়ার হচ্ছে.. একদিন মমতাজি প্রধানমন্ত্রী পদের দাবিদার হচ্ছেন, কোনওদিন নীতীশজি দাবিদার হচ্ছেন।”
#WATCH | On INDIA alliance meeting in Mumbai, Union Minister Hardeep Singh Puri says,” I wish them the best of luck…The musical chair happening there…on one day Mamata ji becomes the contender, and on the other day Nitish ji becomes the contender…” pic.twitter.com/tkrm8z1zVf
— ANI (@ANI) September 1, 2023
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে হাসিমুখে গল্প করতে দেখা গেল এনসিপির ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট সুপ্রিয়া সুলেকে।
ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে যোগ দিতে এলেন কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে।
#WATCH | Maharashtra | Congress Parliamentary Party Chairperson Sonia Gandhi, party president Mallikarjun Kharge and MP Rahul Gandhi arrive at the venue of the meeting of INDIA alliance in Mumbai. pic.twitter.com/xOCth1XXm9
— ANI (@ANI) September 1, 2023
ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে যোগ দিতে এলেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী তথা ডিএমকে নেতা এমকে স্ট্যালিন।
#WATCH | Tamil Nadu CM and DMK leader MK Stalin arrives at the venue of the meeting of the INDIA alliance in Mumbai. pic.twitter.com/UNVMmvUGme
— ANI (@ANI) September 1, 2023
ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে যোগ দিতে এলেন আপ নেতা তথা পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান।
#WATCH | Punjab CM and AAP leader Bhagwant Mann arrives at the venue of the meeting of the INDIA alliance in Mumbai. pic.twitter.com/RkhZBoqHqt
— ANI (@ANI) September 1, 2023
বৈঠকে যোগ দিতে এলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব, জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্স পার্টির নেতা ফারুক আবদুল্লা।
#WATCH | Samajwadi Party chief Akhilesh Yadav, West Bengal CM Mamata Banerjee and NC president Farooq Abdullah arrive at the INDIA alliance meeting venue in Mumbai. pic.twitter.com/bJaxPQU19A
— ANI (@ANI) September 1, 2023
মুম্বইয়ে ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে যোগ দিতে এলেন বিহারের মুখ্য়মন্ত্রী তথা জেডি(ইউ) নেতা নীতীশ কুমার। তাঁর সঙ্গে এলেন মন্ত্রী সঞ্জয় কুমার ঝা-ও।
#WATCH | Bihar CM and JD(U) leader Nitish Kumar & Bihar Minister Sanjay Kumar Jha arrive at the venue of the meeting of the INDIA alliance, in Mumbai. pic.twitter.com/CEcwLtlztj
— ANI (@ANI) September 1, 2023
মুম্বইয়ে দুইদিনব্যাপী বৈঠকে বসেছে বিরোধী ইন্ডিয়া জোট। আজ, শুক্রবার মূল বৈঠক। মুম্বইয়ের একটি পাঁচতারা হোটেলে হচ্ছে এই বৈঠক।