Delhi Blast: বাতাসে ঝাঁঝালো গন্ধ, বিস্ফোরণের দিল্লি জুড়ে ‘হাই অ্যালার্ট’! রিপোর্ট চাইলেন শাহ

Oct 20, 2024 | 4:52 PM

Delhi Blast: 'হাই অ্যালার্টে' আছে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থাগুলি। রবিবার (২০ অক্টোবর), দিল্লির রোহিনী জেলার প্রশান্ত বিহার এলাকায় অবস্থিত সিআরপিএফ-এর এক স্কুলের কাছে একটি বিস্ফোরণ ঘটে। আর তারপরই হাই অ্যালার্টে রাখা হয়েছে তদন্ত সংস্থাগুলিকে। এই ঘটনার তদন্তের ভার দেওয়া হয়েছে জাতীয় তদন্ত সংস্থা বা এনআইএ-কে।

Delhi Blast: বাতাসে ঝাঁঝালো গন্ধ, বিস্ফোরণের দিল্লি জুড়ে হাই অ্যালার্ট! রিপোর্ট চাইলেন শাহ
ঘটনাস্থলে এনআইএ-সহ বিভিন্ন তদন্ত সংস্থার কর্মী-আধিকারিকরা
Image Credit source: PTI

Follow Us

নয়া দিল্লি: ‘হাই অ্যালার্টে’ আছে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থাগুলি। রবিবার (২০ অক্টোবর), দিল্লির রোহিনী জেলার প্রশান্ত বিহার এলাকায় অবস্থিত সিআরপিএফ-এর এক স্কুলের কাছে একটি বিস্ফোরণ ঘটে। আর তারপরই হাই অ্যালার্টে রাখা হয়েছে তদন্ত সংস্থাগুলিকে। এই ঘটনার তদন্তের ভার দেওয়া হয়েছে জাতীয় তদন্ত সংস্থা বা এনআইএ-কে। তদন্তকারী সংস্থাগুলির কাছে এই বিস্ফোরণের প্রেক্ষিতে বিস্তারিত প্রতিবেদন চেয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এই মামলার বিষয়ে বিস্ফোরক আইনের অধীনে একটি এফআইআর দায়ের করেছে দিল্লি পুলিশ। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে, দিল্লি জুড়ে একটি উচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে এবং রাজানীর প্রধান প্রধান বাজারগুলিতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

জানা গিয়েছে, এনআইএ-র পাশাপাশি এই ঘটনার তদন্তে সাহায্য করছে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল, সিআরপিএফ, ফরেনসিক সায়েন্স ল্যাবরেটরি এবং ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড বা এনএসজি-ও জড়িত। পুরো এলাকাটি ঘিরে ফেলা হয়েছে। আশেপাশের এলাকার ম্যাপিংয়ের কাজ চলছে। কে বা কারা ওই বিস্ফোরক রেখেছিল, তাদের শনাক্ত করতে বিস্ফোরণস্থলের আশেপাশের দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করা হচ্ছে। সিআরপিএফ স্কুলের আশেপাশে থাকা মোবাইল টাওয়ারগুলি থেকেও তথ্য সংগ্রহ করে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। রবিবার সকাল ৭টা ৪৭ মিনিট নাগাদ এই বিস্ফোরণ ঘটে। গত রাত থেকে এদিন সকাল ৯টা পর্যন্ত বিস্ফোরণস্থলের কাছাকাছি কয়টি ফোন সক্রিয় ছিল, প্রথমে সেই তথ্য বের করা হচ্ছে। এরপর, ওই সক্রিয় ফোনগুলির সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করা হবে।

সূত্রের মতে, উৎসবের মরসুমে দিল্লিতে বড়-সড় সন্ত্রাসবাদী হামলার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে আগেই খবর ছিল গোয়েন্দারা কাছে। তারা তা জানিয়েছিল পুলিশকে। পুলিশের পক্ষ থেকে সকল জেলাগুলিকে সতর্ক করা হয়েছিল। বিভিন্ন স্থানে অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল। তারপরও এই বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের ফলে ওই এলাকায় ধোঁয়ার সাদা মেঘ তৈরি হয়েছিল বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। আশেপাশের এলাকায় তীব্র রাসায়নিকের গন্ধও ছড়িয়ে পড়েছিল বলে জানা গিয়েছে। দিল্লি পুলিশও জানিয়েছে, বিস্ফোরণস্থলে রাসায়নিকের দুর্গন্ধ ছিল। বিস্ফোরণে ওই স্কুলের প্রাচীর ভেঙে যায় এবং বেশ কয়েকটি জানালার কাচ ভেঙে যায়। তবে, এই ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

Next Article