নয়া দিল্লি: সংসদে তাণ্ডবের ঘটনায় অবশেষে পুলিশের জালে অন্যতম ‘মাস্টারমাইন্ড’ ললিত ঝা। গতকাল সংসদে ধোঁয়া ছড়ানোর ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা ছিল ললিত। প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর বৃহস্পতিবার রাতে ললিতকে গ্রেফতার করল দিল্লি পুলিশ। বুধবার সংসদে ধোঁয়া কাণ্ডের পর থেকেই এই ললিত ঝা’কে ট্র্যাক করার চেষ্টা করছিলেন পুলিশকর্মীরা। গতকালের ঘটনার সময় সংসদের বাইরে পরিবহণ ভবনের সামনে সংসদের গেটের কাছে হাজির ছিল ললিত। সংসদ চত্বরের বাইরে যখন তার দুই সঙ্গী ধোঁয়া ওড়াতে ওড়াতে স্লোগান দিচ্ছিল, সেই সময়ের দৃশ্য ক্যামেরাবন্দিও করেছিল সে। এরপর যখন পুলিশ সেদিকে এগিয়ে যায়, তখনই সেই চত্বর থেকে পালিয়ে গিয়েছিল ললিত ঝা।
গতকালের ঘটনার পর থেকেই ললিতকে হন্যে হয়ে খুঁজছিল দিল্লি পুলিশ। তার মোবাইলের নেটওয়ার্ক ধরে, সে কোথায় কোথায় গিয়েছে, সেই সব তথ্য জোগাড় করতে শুরু করে পুলিশ। তার বাড়ি থেকে শুরু করে অন্যান্য বিভিন্ন জায়গাতেও নজর রাখা হচ্ছিল। ভিন রাজ্য পালিয়ে গিয়েছিল কি না, সেই দিকেও নজর রাখছিল পুলিশ। সেই মতো উত্তর প্রদেশ পুলিশ, বিহার পুলিশের সঙ্গে লাগাতার যোগাযোগ রাখছিল দিল্লি পুলিশ। পাশাপাশি হরিয়ানা ও রাজস্থান পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত দিল্লি থেকেই গ্রেফতার করা হয় ললিতকে।
দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, ললিত ঝা নিজেই আজ রাতে রাজধানীত কর্তব্যপথ থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করে। রাতেই দিল্লি পুলিশের তরফে তাকে স্পেশাল সেলের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। জানা যাচ্ছে, ঘটনার পর বাসে চেপে রাজস্থানে পালিয়ে গিয়েছিল ললিত। সেখানে দুই বন্ধুর সঙ্গে দেখা করে এবং গতরাত সেখানেই এক হোটেলে কাটায়। এরপর পুলিশ তাকে খুঁজছে বুঝতে পেরে আবার বাসে চেপে দিল্লিতে ফিরে আসে এবং থানায় আত্মসমর্পণ করে। সূত্রের খবর, আজ রাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে এবং আগামিকাল সকালে ললিতকে পাতিয়ালা হাউজ আদালতে পেশ করা হবে।
নয়া দিল্লি: সংসদে তাণ্ডবের ঘটনায় অবশেষে পুলিশের জালে অন্যতম ‘মাস্টারমাইন্ড’ ললিত ঝা। গতকাল সংসদে ধোঁয়া ছড়ানোর ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা ছিল ললিত। প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর বৃহস্পতিবার রাতে ললিতকে গ্রেফতার করল দিল্লি পুলিশ। বুধবার সংসদে ধোঁয়া কাণ্ডের পর থেকেই এই ললিত ঝা’কে ট্র্যাক করার চেষ্টা করছিলেন পুলিশকর্মীরা। গতকালের ঘটনার সময় সংসদের বাইরে পরিবহণ ভবনের সামনে সংসদের গেটের কাছে হাজির ছিল ললিত। সংসদ চত্বরের বাইরে যখন তার দুই সঙ্গী ধোঁয়া ওড়াতে ওড়াতে স্লোগান দিচ্ছিল, সেই সময়ের দৃশ্য ক্যামেরাবন্দিও করেছিল সে। এরপর যখন পুলিশ সেদিকে এগিয়ে যায়, তখনই সেই চত্বর থেকে পালিয়ে গিয়েছিল ললিত ঝা।
গতকালের ঘটনার পর থেকেই ললিতকে হন্যে হয়ে খুঁজছিল দিল্লি পুলিশ। তার মোবাইলের নেটওয়ার্ক ধরে, সে কোথায় কোথায় গিয়েছে, সেই সব তথ্য জোগাড় করতে শুরু করে পুলিশ। তার বাড়ি থেকে শুরু করে অন্যান্য বিভিন্ন জায়গাতেও নজর রাখা হচ্ছিল। ভিন রাজ্য পালিয়ে গিয়েছিল কি না, সেই দিকেও নজর রাখছিল পুলিশ। সেই মতো উত্তর প্রদেশ পুলিশ, বিহার পুলিশের সঙ্গে লাগাতার যোগাযোগ রাখছিল দিল্লি পুলিশ। পাশাপাশি হরিয়ানা ও রাজস্থান পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত দিল্লি থেকেই গ্রেফতার করা হয় ললিতকে।
দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, ললিত ঝা নিজেই আজ রাতে রাজধানীত কর্তব্যপথ থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করে। রাতেই দিল্লি পুলিশের তরফে তাকে স্পেশাল সেলের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। জানা যাচ্ছে, ঘটনার পর বাসে চেপে রাজস্থানে পালিয়ে গিয়েছিল ললিত। সেখানে দুই বন্ধুর সঙ্গে দেখা করে এবং গতরাত সেখানেই এক হোটেলে কাটায়। এরপর পুলিশ তাকে খুঁজছে বুঝতে পেরে আবার বাসে চেপে দিল্লিতে ফিরে আসে এবং থানায় আত্মসমর্পণ করে। সূত্রের খবর, আজ রাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে এবং আগামিকাল সকালে ললিতকে পাতিয়ালা হাউজ আদালতে পেশ করা হবে।