Bharat Bandh: চড়ছে আন্দোলনের পারদ, ১৬ ফেব্রুয়ারি ভারত বনধের ডাক কৃষক-ট্রেড ইউনিয়নের

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Feb 14, 2024 | 10:53 AM

Farmers Protest: মঙ্গলবার কৃষকদের দিল্লি চলো অভিযানের মাঝেই সংযুক্ত কিসান মোর্চা ও অন্যান্য সংগঠনগুলির তরফে ভারত বনধের ডাক দেওয়া হয়েছে। আন্দোলনে যোগ দেওয়া সমস্ত কৃষকদের এই বনধে সামিল হতে বলা হয়েছে। জানানো হয়েছে, আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি গ্রামীণ ভারত বনধ পালন করা হবে। ভোর ৬টা থেকে বিকেল ৪টে অবধি বনধ পালন করা হবে।

Bharat Bandh: চড়ছে আন্দোলনের পারদ, ১৬ ফেব্রুয়ারি ভারত বনধের ডাক কৃষক-ট্রেড ইউনিয়নের
ফাইল চিত্র
Image Credit source: Twitter

Follow Us

নয়া দিল্লি: দিল্লি চলো অভিযানের পর ভারত বনধ, চড়ছ আন্দোলনের পারদ। দেশজুড়ে বনধের (Bandh) ডাক দিল কৃষক সংগঠন সহ সেন্ট্রাল ট্রেড ইউনিয়ন। সংযুক্ত কিসান মোর্চার নেতৃত্বে কৃষক সংগঠনগুলি আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি দেশজুড়ে বনধের ডাক দিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে একাধিক দাবি পূরণের জন্যই গ্রাম ভারত বনধ (Bharat Bandh) পালন করা হবে বলে জানিয়েছে সংযুক্ত কিসান মোর্চা ও সমমনস্ক অন্যান্য কৃষক সংগঠনগুলি।

দেশজুড়ে বনধ-

মঙ্গলবার কৃষকদের দিল্লি চলো অভিযানের মাঝেই সংযুক্ত কিসান মোর্চা ও অন্যান্য সংগঠনগুলির তরফে ভারত বনধের ডাক দেওয়া হয়েছে। আন্দোলনে যোগ দেওয়া সমস্ত কৃষকদের এই বনধে সামিল হতে বলা হয়েছে। জানানো হয়েছে, আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি গ্রামীণ ভারত বনধ পালন করা হবে। ভোর ৬টা থেকে বিকেল ৪টে অবধি বনধ পালন করা হবে। বনধের পাশাপাশি চাক্কা জ্যামও করবে আন্দোলনকারী কৃষকরা। শুক্রবার সমস্ত হাইওয়ে ও জাতীয় সড়কগুলিতে দুপুর ১২টা থেকে ৪টে অবধি চাক্কা জ্যাম করা হবে। পঞ্জাবে ৪ ঘণ্টার জন্য জাতীয় সড়ক বন্ধ রাখা হবে।

কীসের দাবিতে বনধ?

কৃষক ও ট্রেড ইউনিয়নের মূল দাবি হল, ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বা এমএসপির আইন তৈরি, কৃষকদের জন্য পেনশন, পুরনো পেনশন প্রকল্প চালু ও শ্রম আইনের সংশোধনী প্রত্যাহার। এছাড়াও সরকার অধীনস্থ সংস্থাগুলির বেসরকারিকরণ বন্ধ, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বন্ধ, নিশ্চিত কর্মসংস্থান ইত্যাদির দাবিও জানানো হয়েছে আন্দোলনকারীদের তরফে। মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান গ্যারান্টি স্কিমকেও  মজবুত করার দাবি জানিয়েছেন কৃষকরা।

কী কী পরিষেবায় প্রভাব পড়বে?

জানা গিয়েছে, দিনভর ভারত বনধের জেরে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পরিবহন, কৃষিকাজ, ১০০ দিনের কাজ, বেসরকারি অফিস, শিল্প প্রতিষ্ঠান ও দোকান-পাট বন্ধ থাকবে। ওই দিন কৃষকরা চাষ করবেন না। তবে জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবায় বনধের কোনও প্রভাব পড়বে না বলেই জানানো হয়েছে।

Next Article