গুরুগ্রাম: হরিয়ানার গুরুগ্রামে ভয়াবহ আগুন (Haryana Gurugram Fire)। গুরুগ্রামের ৪৯ নম্বর সেক্টরের কাছে ঘাসৌলা গ্রামে এই আগুন লেগেছে। জানা গিয়েছে, এই বসতিতে বেশিরভাগ বাঙালি শ্রমিকদেরই বাস বলে জানা গিয়েছে। বসতি অবস্থিত। প্রায় ৪০০টির বেশি কাঁচা বাড়ি পুড়ে গিয়েছে। নিকটবর্তী ৪ টি দমকল কেন্দ্র থেকে দমকলের ১৪টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসেছিল। প্রায় ৩ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুন এতটাই ভয়াবহ ছিল যে বহু দূর-দূরান্ত থেকে ধোঁয়া ও আগুনের লেলিহান শিখা দেখা গিয়েছে। আগুনে বস্তিবাসীদের যাবতীয় মালাপত্র পুড়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। হতাহতের কোনও খবর এখনও পাওয়া যায়নি। প্রায় দুই বছর আগে একই বস্তিতে আগুন লেগে বহু মানুষের ক্ষতি হয়েছিল। মাত্র কয়েক একর জায়গায় হাজারের বেশি কাঁচা বাড়ি থাকায় এই অঞ্চলে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে।
দমকলের এক কর্তা জানিয়েছেন, এদিন সকাল ১১টা ৫৫ মিনিটে ওই বস্তিতে আগুন লেগেছিল। আগুন নেভানোর জন্য সেক্টর ২৯, উদ্যোগ বিহার, সেক্টর ৩৭ এবং ভীমনগর ফায়ার স্টেশন থেকে ১৪টি দমকলের ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আসে। তবে তার আগেই আগুন দ্রুত বস্তিতে ছড়িয়ে পড়েছিল। আগুন ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে বস্তিথাকা একের পর এক বাড়িতে রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারে বিস্ফোরণ ঘটতে থাকে। মুহূর্তের মধ্যে ৪০০টি কাঁচা বাড়ি আগুনের গ্রাসে চলে যায়। আশেপাশের লোকজনের সহায়তায় জমকল কর্মরা বস্তিবাসীদের নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে নিয়ে আসে।
গুরুগ্রাম: হরিয়ানার গুরুগ্রামে ভয়াবহ আগুন (Haryana Gurugram Fire)। গুরুগ্রামের ৪৯ নম্বর সেক্টরের কাছে ঘাসৌলা গ্রামে এই আগুন লেগেছে। জানা গিয়েছে, এই বসতিতে বেশিরভাগ বাঙালি শ্রমিকদেরই বাস বলে জানা গিয়েছে। বসতি অবস্থিত। প্রায় ৪০০টির বেশি কাঁচা বাড়ি পুড়ে গিয়েছে। নিকটবর্তী ৪ টি দমকল কেন্দ্র থেকে দমকলের ১৪টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসেছিল। প্রায় ৩ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুন এতটাই ভয়াবহ ছিল যে বহু দূর-দূরান্ত থেকে ধোঁয়া ও আগুনের লেলিহান শিখা দেখা গিয়েছে। আগুনে বস্তিবাসীদের যাবতীয় মালাপত্র পুড়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। হতাহতের কোনও খবর এখনও পাওয়া যায়নি। প্রায় দুই বছর আগে একই বস্তিতে আগুন লেগে বহু মানুষের ক্ষতি হয়েছিল। মাত্র কয়েক একর জায়গায় হাজারের বেশি কাঁচা বাড়ি থাকায় এই অঞ্চলে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে।
দমকলের এক কর্তা জানিয়েছেন, এদিন সকাল ১১টা ৫৫ মিনিটে ওই বস্তিতে আগুন লেগেছিল। আগুন নেভানোর জন্য সেক্টর ২৯, উদ্যোগ বিহার, সেক্টর ৩৭ এবং ভীমনগর ফায়ার স্টেশন থেকে ১৪টি দমকলের ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আসে। তবে তার আগেই আগুন দ্রুত বস্তিতে ছড়িয়ে পড়েছিল। আগুন ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে বস্তিথাকা একের পর এক বাড়িতে রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারে বিস্ফোরণ ঘটতে থাকে। মুহূর্তের মধ্যে ৪০০টি কাঁচা বাড়ি আগুনের গ্রাসে চলে যায়। আশেপাশের লোকজনের সহায়তায় জমকল কর্মরা বস্তিবাসীদের নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে নিয়ে আসে।