নয়া দিল্লি: কয়েক দিনের মধ্যেই শুরু হবে দ্বিতীয় দফার করোনা (COVID) টিকাকরণ। এ বার করোনা টিকা পাবেন ৬০ বছরের বেশি বয়সীরা ও ৪৫ বছরের বেশি বয়সী কোমর্বিডিটি যুক্তরা। তাই দ্বিতীয় দফার করোনা টিকাকরণের আগে প্রত্যেকটি রাজ্যের স্বাস্থ্য সচিবের সঙ্গে টিকাকরণ সংক্রান্ত বৈঠক করলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ ও ভ্যাকসিন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের চেয়ারম্যান ডঃ আরএস শর্মা।
সেই বৈঠকে ১ মার্চ থেকে করোনা টিকাকরণের জন্য একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রথম দফায় করোনা টিকা পেয়েছেন শুধুমাত্র চিকিৎসক ও প্রথম সারির যোদ্ধারা। কিন্তু এ বার আম আদমির জন্যও উন্মুক্ত হচ্ছে করোনা টিকা পাওয়ার রাস্তা। এমনকি টিকা মিলবে বেসরকারি হাসপাতালেও। বৈঠকে কেন্দ্র প্রত্যেক রাজ্যকে বেসরকারি হাসপাতালে করোনা টিকার প্রতি ডোজ়ের দাম বেঁধে দিয়েছে।
কেন্দ্র এই বিষয়েও সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কোনও বেসরকারি হাসপাতাল যদি করোনা টিকাকরণ কর্মসূচি নিতে চায় তাহলে তাদের স্বখরচায় পরিকাঠামো তৈরি করতে হবে। এমনকি টিকা সংরক্ষণ করার জন্য পৃথক ফ্রিজ ও তার পাওয়ার ব্যাক আপ রাখতে হবে। বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে সরকারের কাছ থেকে করোনা টিকা কিনতে হবে। তার উপরই নির্ভর করবে করোনা টিকার দাম। করোনা টিকার দামের উপর অতিরিক্ত ১০০ টাকা ইউজার চার্জ বসাতে পারবে বেসরকারি হাসপাতাল।
টিকার প্রতি ডোজ়ের দাম এখনও ঠিক হয়নি। তবে এই বিষয় স্পষ্ট যে, করোনা টিকার যা দাম হবে তার থেকে সর্বোচ্চ ১০০ টাকার মধ্যেই বেসরকারি হাসপাতাল থেকে করোনা টিকা পাবেন সাধারণ মানুষ। এই বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, প্রথম দফায় যেসব প্রথম সারির যোদ্ধা ও চিকিৎসকরা টিকা পাননি, তাঁরাও এইবার করোনা টিকা পাবেন। প্রসঙ্গত, করোনা টিকাকরণের জন্য রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক, সে কারণেই কো-উইন অ্যাপের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করেছে কেন্দ্র।
আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক উড়ানে নিষেধাজ্ঞা ৩১ মার্চ পর্যন্ত
নয়া দিল্লি: কয়েক দিনের মধ্যেই শুরু হবে দ্বিতীয় দফার করোনা (COVID) টিকাকরণ। এ বার করোনা টিকা পাবেন ৬০ বছরের বেশি বয়সীরা ও ৪৫ বছরের বেশি বয়সী কোমর্বিডিটি যুক্তরা। তাই দ্বিতীয় দফার করোনা টিকাকরণের আগে প্রত্যেকটি রাজ্যের স্বাস্থ্য সচিবের সঙ্গে টিকাকরণ সংক্রান্ত বৈঠক করলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ ও ভ্যাকসিন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের চেয়ারম্যান ডঃ আরএস শর্মা।
সেই বৈঠকে ১ মার্চ থেকে করোনা টিকাকরণের জন্য একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রথম দফায় করোনা টিকা পেয়েছেন শুধুমাত্র চিকিৎসক ও প্রথম সারির যোদ্ধারা। কিন্তু এ বার আম আদমির জন্যও উন্মুক্ত হচ্ছে করোনা টিকা পাওয়ার রাস্তা। এমনকি টিকা মিলবে বেসরকারি হাসপাতালেও। বৈঠকে কেন্দ্র প্রত্যেক রাজ্যকে বেসরকারি হাসপাতালে করোনা টিকার প্রতি ডোজ়ের দাম বেঁধে দিয়েছে।
কেন্দ্র এই বিষয়েও সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কোনও বেসরকারি হাসপাতাল যদি করোনা টিকাকরণ কর্মসূচি নিতে চায় তাহলে তাদের স্বখরচায় পরিকাঠামো তৈরি করতে হবে। এমনকি টিকা সংরক্ষণ করার জন্য পৃথক ফ্রিজ ও তার পাওয়ার ব্যাক আপ রাখতে হবে। বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে সরকারের কাছ থেকে করোনা টিকা কিনতে হবে। তার উপরই নির্ভর করবে করোনা টিকার দাম। করোনা টিকার দামের উপর অতিরিক্ত ১০০ টাকা ইউজার চার্জ বসাতে পারবে বেসরকারি হাসপাতাল।
টিকার প্রতি ডোজ়ের দাম এখনও ঠিক হয়নি। তবে এই বিষয় স্পষ্ট যে, করোনা টিকার যা দাম হবে তার থেকে সর্বোচ্চ ১০০ টাকার মধ্যেই বেসরকারি হাসপাতাল থেকে করোনা টিকা পাবেন সাধারণ মানুষ। এই বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, প্রথম দফায় যেসব প্রথম সারির যোদ্ধা ও চিকিৎসকরা টিকা পাননি, তাঁরাও এইবার করোনা টিকা পাবেন। প্রসঙ্গত, করোনা টিকাকরণের জন্য রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক, সে কারণেই কো-উইন অ্যাপের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা করেছে কেন্দ্র।