Hawala Case: সন্দেহজনক গতিবিধি দেখে তল্লাশি পুলিশের, প্যাকেট খুলতেই কোটি কোটি টাকা

TV9 Bangla Digital | Edited By: Soumya Saha

Sep 30, 2022 | 7:14 PM

Vellore: প্যাকিংগুলি খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ পুলিশকর্মীদের। দেখা যায়, প্যাকিং-এর ভিতরে গাদা গাদা নোট।

Hawala Case: সন্দেহজনক গতিবিধি দেখে তল্লাশি পুলিশের, প্যাকেট খুলতেই কোটি কোটি টাকা
বিবৃতি অনুযায়ী, ব্য়াঙ্কের মোট ২৫ টি বহুল ব্যবহৃত পরিষেবার ক্ষেত্রে ফি কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ব্যাঙ্কের যেকোনও শাখায় টাকা জমা দেওয়া বা টাকা তোলা, অন্য কোনও গেটওয়ের মাধ্যমে পেমেন্ট, ডিম্যান্ড ড্রাফ্ট, আইএমপিএস, এনইএফটি, আরটিজিএস, চেক বুক, এসএমএস অ্যালার্ট, টাকা তোলার জন্য এটিএমে টাকা না থাকা, আন্তর্জাতিক এটিএম পরিষেবা ব্যবহার সহ একাধিক পরিষেবার ক্ষেত্রে ছাড় দিয়েছে এই ব্যাঙ্ক।

Follow Us

ভেলোর: ট্রাকে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল কোটি কোটি টাকা। প্রায় ১০ কোটি টাকা গাড়িতে লুকিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। কিন্তু পুলিশের সক্রিয়তায় তা পাচারের আগেই উদ্ধার। ঘটনাটি ঘটেছে ভেলোরের পাল্লিকোন্ডা এলাকায়। প্রাথমিকভাবে পুলিশের সন্দেহ, হাওয়ালার মাধ্যমে ওই টাকা পাচার করা হচ্ছিল। ঘটনায় ইতিমধ্যেই পুলিশ চারজনকে গ্রেফতার করেছে। ধৃতদের নাম নিসার আহমেদ (৩৩), ওয়াসিম আক্রম (১৯), মহম্মদ সরবুদ্দিন (৩৭) এবং নাসির (৪২)। নিসারের বাড়ি চেন্নাইয়ের ব্রডওয়ে এলাকায়, ওয়াসিমের বাড়ি মাদুরাইতে এবং অন্য দুই জনের বাড়ি কেরলের কোঝিকোড়ে। পুলিশের সন্দেহ হাওয়ালার মাধ্যমে ওই টাকা কেরলে পাচার করা হচ্ছিল।

বৃহস্পতিবার গভীর রাতে পল্লিকোন্ডা থানার পুলিশ কনস্টেবলরা হাইওয়ের উপর টহলদারি করছিলেন। সেই সময় তাঁদের নজরে আসে একটি ট্রাক এবং একটি চার চাকার গাড়ি। গাড়িটি থাকে প্যাকিং করা কিছু মালপত্র ট্রাকটিতে তোলা হচ্ছিল। বিষয়টি দেখে সন্দেহ জাগে পুলিশকর্মীদের মনে। এরপর তাঁরা ওই ট্রাক ও গাড়িটিকে আটকান। জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন। আর তাতে চারজনের কথায় অসঙ্গতি লক্ষ্য করে পুলিশকর্মীরা। সন্দেহ আরও বাড়ে পুলিশের। এরপর ওই প্যাকিংগুলি খুলতে বলা হয়। আর ওই প্যাকিংগুলি খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ পুলিশকর্মীদের। দেখা যায়, প্যাকিং-এর ভিতরে গাদা গাদা নোট। ওই টাকার উৎস কী, বা কোথা থেকে সেই টাকা এল, সেই নিয়ে পুলিশ প্রশ্ন করলে কোনও সদুত্তর দিতে পারেনি ধৃতরা। এরপরই তাদের গ্রেফতার করা হয়। আটক করা হয়েছে ট্রাক ও গাড়িটিকেও।

ভেলোরের পুলিশ সুপার রাজেশ কান্নানের নেতৃত্বে এই টাকা উদ্ধারের ঘটনার তদন্ত চলছে। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, উদ্ধার হওয়া ওই ১০ কোটি টাকা বিষয়ে ভেলোরে আয়কর দফতরকে জানানো হয়েছে এবং ওই টাকা আয়কর দফতরের হাতে তুলে দেওয়া হবে। এই টাকা কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, কী উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, এর সঙ্গে আর কে কে জড়িত রয়েছে, সেই সব বিষয়গুলি খতিয়ে দেখছেন পুলিশকর্মীরা।

Next Article