গ্রাহকদের নিরাপত্তার স্বার্থেই নয়া ডিজিটাল নিয়ম, দাবি আইটি মন্ত্রীর

TV9 Bangla Digital | Edited By: সুমন মহাপাত্র

Jul 11, 2021 | 7:14 PM

চেয়ারে বসেই প্রথম দিন অশ্বিনী চৌবে বলেছিলেন, "টুইটারকে এ দেশের আইন মানতেই হবে।"

গ্রাহকদের নিরাপত্তার স্বার্থেই নয়া ডিজিটাল নিয়ম, দাবি আইটি মন্ত্রীর
ছবি- কু

Follow Us

নয়া দিল্লি: কেন্দ্রীয় সরকার নয়া ডিজিটাল নিয়ম বলবৎ করেছে। তা নিয়ে একাধিক সোশ্যাল মিডিয়ার সঙ্গে কার্যত সংঘাতের আবহ তৈরি হয়েছে কেন্দ্রের। বারবার টুইটারের সঙ্গে মতের অমিল হয়েছে কেন্দ্রের। মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণে আইটি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ পদত্যাগ করায়, প্রশ্ন উঠেছিল নতুন মন্ত্রী কি একই পথেই টুইটারের বিরোধিতা করবেন? কার্যত প্রথম দিন চড়া সুরেই নয়া আইটি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) বুঝিয়েছিলেন ঝাঁজ কমবে না।

এ দিন দেশীয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম কু-এ নয়া আইটি মন্ত্রী লিখেছেন, “আমার সহকর্মী শ্রী রাজীব চন্দ্রশেখরজির সঙ্গে নয়া আইটি নিয়ম পর্যবেক্ষণ করলাম। ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতেই এই নির্দেশিকা।” চেয়ারে বসেই প্রথম দিন অশ্বিনী চৌবে বলেছিলেন, “টুইটারকে এ দেশের আইন মানতেই হবে।” হুঁশিয়ারি দিয়ে আইটি মন্ত্রী বুঝিয়ে দিয়েছিলেন দেশের আইনই শেষ কথা।

Ashwini Vaishnaw@ashwinivaishnaw
Reviewed the implementation and compliance of Information Technology Rules, 2021 along with my colleague Shri Rajeev Chandrasekhar Ji. These guidelines are empowering and protecting users and will ensure a safer and responsible social media ecosystem in India.

এ বার ফের একবার দেশের ডিজিটাল নিয়ম নিয়ে সরব হলেন অশ্বিনী বৈষ্ণব। তাও কু-এ। কু এ দেশে টুইটারের বিকল্প হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। উল্লেখ্য, দেশের ডিজিটাল নিয়ম প্রথমে মানতে অরাজি থাকলেও পরবর্তীকালে কেন্দ্রের ডিজিটাল নিয়ম মানতে রাজি হয়েছে টুইটার। রবিবারই তৃতীয় অন্তর্বর্তী কমপ্লায়েন্স অফিসার নিয়োগ করেছে টুইটার কর্তৃপক্ষ। টুইটার প্রথমে ধর্মেন্দ্র চতুর নামে এক ব্যক্তিকে গ্রিভেন্স অফিসার হিসেবে নিয়োগ করেছিল। কিন্তু কেন্দ্র আপত্তি জানিয়ে নির্দেশ দেয়, এই স্থায়ী পদের জন্য টুইটার তৃতীয় কোনও সংস্থার ব্যক্তি নিয়োগ করতে পারবে না। এরপর টুইটার মার্কিন কর্মচারী জেরেমি কেসেলকে গ্রিভেন্স অফিসার হিসেবে নিয়োগ করে। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও নিয়ম ভঙ্গ হয়। কারণ, নয়া ডিজিটাল নিয়মে সাফ জানানো ছিল, গ্রিভেন্স অফিসারকে ভারতীয় হতে হবে। এরপরই নাম এল বিনয় প্রকাশের। টুইটার নিজেদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, বিনয় প্রকাশ ভারতে তাদের অন্তর্বর্তী রেসিডেন্ট অফিসার। আরও পড়ুন: ‘…সারা দেশে জন্ম নিয়ন্ত্রণ আইন চাই’, দাবি প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর

Next Article