Ayodhya Ram Mandir: জাতি-ধর্মের স্বার্থে ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যের বার্তা দেওয়াই ভারতীয় ঐতিহ্য: শঙ্করাচার্য
Sankaryacharya: শঙ্করাচার্যের সচিব গজানন্দ কান্দে বলেন, "যখনই আমাদের দেশে জাতীয় স্বার্থে কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সাধারণ জনগণ তাদের মতভেদ ভুলে একত্রিত হয়েছেন। এটাই আমাদের সংস্কৃতি। একইভাবে, ধর্মের স্বার্থে কোনও উদ্যোগ নেওয়া হলেও ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যের বার্তা দেওয়া ভারতের একটি গর্বিত ঐতিহ্য।"
অযোধ্যা: আজ উদ্বোধন হতে চলেছে রাম মন্দিরের। তার আগেই সম্প্রীতির বার্তা দিলেন শঙ্করাচার্য স্বামী শ্রী বিজয়েন্দ্র সরস্বতী। রবিবার কাঞ্চি কামাকোটি পীঠের শঙ্করাচার্য স্বামী শ্রী বিজয়েন্দ্র সরস্বতী মহারাজ বলেন, “ঐক্যের বার্তা দেওয়াই ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য।”
রাম মন্দিরের উদ্বোধন ও রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে রামনগরী অযোধ্যায় পৌঁছে শঙ্করাচার্য বিজয়েন্দ্র সরস্বতী বলেন, “যখনই জাতীয় স্বার্থ, ধর্মীয় স্বার্থ এবং বিশ্বের কল্যাণের জন্য কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়, তখন সমস্ত পারস্পরিক ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে ঐক্যের বার্তা দেওয়াই ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য।”
শঙ্করাচার্যের সচিব গজানন্দ কান্দে বলেন, “যখনই আমাদের দেশে জাতীয় স্বার্থে কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সাধারণ জনগণ তাদের মতভেদ ভুলে একত্রিত হয়েছেন। এটাই আমাদের সংস্কৃতি। একইভাবে, ধর্মের স্বার্থে কোনও উদ্যোগ নেওয়া হলেও ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যের বার্তা দেওয়া ভারতের একটি গর্বিত ঐতিহ্য।”
গজানন্দ কান্দের মতে, যখন বিশ্বকল্যাণের উদ্যোগ হয়, তখনও ভারতের প্রতিটি নাগরিক পারস্পরিক ভেদাভেদ ভুলে বিশ্বকে একতার বার্তা দেয়। তিনি আরও বলেন, “আমাদের দেশে জাতি বা ধর্মের স্বার্থে গৃহীত প্রতিটি উদ্যোগের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্বের স্বার্থ নিহিত থাকে। তাই এ ধরনের বিশেষ অনুষ্ঠানে সম্প্রীতি সৃষ্টি করে বিশ্বকে ঐক্যের বার্তা দিতে হবে। এটাই যুগের ধর্ম। শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দির বিশ্ব চেতনার ভিত্তি হয়ে উঠবে।”