নির্বাচনের আগেই রাজ্য রাজনীতির হালহকিকত জানাতে শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইয়েদুরাপ্পার

ঈপ্সা চ্যাটার্জী |

Jan 10, 2021 | 8:35 PM

দিল্লি পৌঁছে ইয়েদুরাপ্পা সাংবাদিকদের বলেন, "কর্নাটকের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। দলের শীর্ষনেতাদের সঙ্গে যাবতীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করে রাতেই ফিরে আসব।"

নির্বাচনের আগেই রাজ্য রাজনীতির হালহকিকত জানাতে শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইয়েদুরাপ্পার
বৈঠকের পর নিজেই ছবিটি টুইট করেন ইয়েদুরাপ্পা।

Follow Us

নয়া দিল্লি: কর্নাটকে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতিতে লেগে পড়েছে বিজেপি (BJP)। প্রার্থী নির্বাচন ও রাজ্যের রাজনৈতিক হালহকিকত নিয়ে আলোচনার জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)-র সঙ্গে দেখা করতে গেলেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বি এস ইয়েদুরাপ্পা (BS Yediyurappa)। বৈঠক সেরে আজ রাতেই ফের রাজ্যে ফিরে আসবেন তিনি।

দিল্লি যাওয়ার আগে রাজ্য মন্ত্রীসভা সম্প্রসারণের ইঙ্গিতও দেন তিনি। দিল্লি পৌঁছে ইয়েদুরাপ্পা সাংবাদিকদের বলেন, “কর্নাটকের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। দলের শীর্ষনেতাদের সঙ্গে যাবতীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করে রাতেই ফিরে আসব।”

তিনি আরও যোগ করে বলেন, “সম্প্রতি আমরা গ্রাম পঞ্চায়েত নির্বাচনে আমরা বিপুল জয় পেয়েছি। এক মাসের মধ্যেই দুটি বিধানসভা ও উপ-নির্বাচন রয়েছে। সেই নির্বাচনগুলির জন্য আমাদের প্রার্থী নির্বাচন করতে হবে। এই বিষয়ে অমিত শাহ ও দলের অন্যান্য শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলতেই আসা।” বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার সঙ্গেও তিনি দেখা করেন।

আরও পড়ুন:পুরী মন্দিরে প্রবেশে আর লাগবে না কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট, কবে থেকে কার্যকর এই নিয়ম?

প্রয়োজনীয় সংখ্যক মন্ত্রীর তুলনায় কর্নাটকের মন্ত্রীসংখ্যা কম হওয়ায় এক বছরেরও বেশি সময় ধরে মন্ত্রীসভার সম্প্রসারণ নিয়ে আলোচনা হলেও তা কার্যে রূপান্তরিত হয়নি। আপাতত মন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে রয়েছেন উমেশ কাট্টি, মুনীরত্ন, এম পি রেণুকাচারিয়া, এস আর বিশ্বনাথের মতো নেতারা।

৩৪ জন মন্ত্রী আসনের খালি থাকা সাতটি আসনে কারা দায়িত্ব পাবেন, সেই বিষয়ে আলোচনা হতে পারে আজ। একইসঙ্গে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে কোন জেলা থেকে কোন প্রার্থী দাঁড়াবেন, তাও অমিত শাহের সঙ্গে কথা বলেই ঠিক করবেন ইয়েদুরাপ্পা।

আরও পড়ুন: নিরাপত্তা কমানো হল ফড়নবিশ-রাজ ঠাকরের, বিজেপি বলছে ‘প্রতিশোধের রাজনীতি’

Next Article