নিরাপত্তা কমানো হল ফড়নবিশ-রাজ ঠাকরের, বিজেপি বলছে ‘প্রতিশোধের রাজনীতি’
বিজেপির মুখপাত্র কেশব উপাধ্যায় বলেন, এটা প্রতিশোধের রাজনীতি ছাড়া আর কিছুই না।
মুম্বই: বড়সড় পদক্ষেপ উদ্ধব ঠাকরের সরকারের। নিরাপত্তা কমানো হল মহারাষ্ট্র সরকারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ও তাঁর পরিবারের। একইসঙ্গে নিরাপত্তা কমানো হয়েছে বিজেপির রাম নায়েক, মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা সুপ্রিমো রাজ ঠাকরেরও। সরকারি নিরাপত্তা তুলে নেওয়া হয়েছে রাজ্য বিজেপি প্রধান চন্দ্রকান্ত পাটিল ও নারায়ণ রানের।
Security cover of Devendra Fadnavis, Leader of Opposition in state Assembly, MNS Chief Raj Thackeray and others have been reduced by Maharashtra Government.
While security cover of some BJP leaders including state chief Chandrakant Patil, Sudhir Mungantiwar have been removed.
— ANI (@ANI) January 10, 2021
গত ৮ জানুয়ারি একটি নির্দেশিকা জারি করে সরকার। সেখানে বলা হয়, ফড়নবিশের ‘জেড প্লাস’ ক্যাটাগরির নিরাপত্তার বদলে ‘ওয়াই প্লাস’ ক্যাটাগরির নিরাপত্তা দেওয়া হবে। একইসঙ্গে তাঁর স্ত্রী-কন্যারও নিরাপত্তা কমানো হল। অন্যদিকে উত্তর প্রদেশের প্রাক্তন রাজ্যপাল রাম নায়েকেরও ‘ওয়াই প্লাস’ ক্যাটাগরির নিরাপত্তা প্রত্যাহার করে ‘ওয়াই’ ক্যাটাগরির নিরাপত্তা দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে। মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনার মুখ রাজ ঠাকরেকেও ‘ওয়াই প্লাস’ ক্যাটাগরির নিরাপত্তা দেওয়ার কথা বলা হয়। আগে তিনি পেতেন ‘জেড’ ক্যাটাগরির নিরাপত্তা।
सरकारचे धन्यवाद ! आपण माझी सुरक्षा काढली, नक्षलग्रस्त जिल्हात असल्यामुळे ही सुरक्षा देण्यात आली होती. पण आता नक्षलवाद संपलेला दिसतोय. आमची सुरक्षा काढली असली तरीही जनतेच्या हिताच्या सुरक्षेसाठी आमचा आवाज आणखी धारदार होईल. @CMOMaharashtra @AnilDeshmukhNCP @OfficeofUT
— Sudhir Mungantiwar (@SMungantiwar) January 10, 2021
উদ্ধব-সরকারের এই সিদ্ধান্তে রাজনীতির রং রয়েছে বলেই দাবি বিজেপির। বিজেপির মুখপাত্র কেশব উপাধ্যায় বলেন, এটা প্রতিশোধের রাজনীতি ছাড়া আর কিছুই না। তিনি বলেন, “এটা বুঝিয়ে দিল এ রাজ্যের সরকারের আসল মনোভাবটা কেমন। এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। কোভিডকালে ফড়নবীশ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়িয়েছেন। অথচ মুখ্যমন্ত্রী কিন্তু ঘরে বসে ছিলেন।” যদিও প্রশাসন সূত্রে খবর, পুলিসের উপর অতিরিক্ত চাপ কমাতেই বিরোধী শিবিরের নিরাপত্তা কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।