সুরাত: এক নিমিষে ধুলোয় মিশে গেল আস্ত বাড়িটাই। গোটা এলাকা ঢেকে গেল বাড়ি ভাঙা ধুলোর আস্তরণে। মেট্রোর নতুন পথ (Metro Line) বানানোর জন্য মঙ্গলবারই গুজরাট(Gujarat)-র সুরাতে ৩০ বছর পুরনো মাজুরা গেট (Majura Gate) দমকল বিভাগে কর্মীদের কোয়ার্টার ভেঙে ফেলা হল।
সুরাট মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের (Surat Municipal Corporation) তরফে দীর্ঘদিন ধরেই মেট্রোপথ বাড়নোর পরিকল্পনা চলছিল। কিন্তু মাঝপথে ওই আবাসনটি চলে আসায় সেই কাজে বাধা পড়ছিল। অবশেষে মঙ্গলবার সেই আবাসনটি ভেঙে ফেলা হয়।
আবাসনগুলি ৩০ বছর পুরনো হওয়ায় এমনিতেই জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছিল। বিভিন্ন জায়গা থেকে ফাটল ধরতেও শুরু হয়েছিল, খসে পড়েছিল একাধিক জায়গা থেকে। মঙ্গলবার পুরসভা ও কনট্রাক্টরের উপস্থিতিতে আবাসনগুলি ভাঙা শুরু হয়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োগুলিতে দেখা যাচ্ছে, জেসিবি দিয়ে বিল্ডিংয়ের এক কোণে ধাক্কা মারতেই গোটা বাড়িটিই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। একের পর এক বিল্ডিংগুলিকে এভাবেই ভেঙে ফেলা হয়।
বাড়ি ভেঙে পড়তেই গোটা এলাকাটি ধুলোর আস্তরণে ঢেকে যায়। বিকট শব্দ হওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে স্থানীয় বাসিন্দা। তবে প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, বাড়ি ভাঙার কারণে কোনও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ধুলোর জেরে প্রধান সড়কে গাড়ি চালকরা সমস্যা পড়েন। বাড়ি ভাঙার জন্য রাস্তার একটি লেনও বন্ধ রাখা হয়, যার জেরে বেশ কিছুক্ষণ যান চলাচল বন্ধ থাকে। দৃশ্যমানতা কম থাকলেও কোনও দুর্ঘটনা ঘটেনি বলেই জানা গিয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, আচমকাই ওই আবাসনগুলির ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দারা এই বিষয়ে কিছু না জানায় বাড়ি ভেঙে পড়ার শব্দ শুনেই গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য শুরু হয়। অনেকে ভূমিকম্প হচ্ছে ভাবেন। গোটা ঘটনার জেরে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
কোনও বিল্ডিং ভাঙার আগে গোটা অংশটি ঠিকভাবে ঢেকে ফেলা উচিত, যাতে আশেপাশে ক্ষয়ক্ষতি না হয়। কিন্তু এই আবাসনগুলি ভাঙার সময় সেই নিয়মও মানা হয়নি। যদিও সুরাত মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, বাড়ি ভাঙা নিয়ে তাদের কাছে কোনও অভিযোগ আসেনি।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগের কথা শুনেই সুরাত পুরসভার দক্ষিণ-পশ্চিম জ়োনের অধিকর্তা জানান, আবাসন ভাঙার সময় কোনও প্রকার অনিয়ম হয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হবে। এক কনট্রাক্টরের অধীনে ওই আবাসন ভাঙার কাজ হয়েছে। তবে এখনও অবধি আমাদের কাছে কোনও অভিযোগ আসেনি।
তিনি আরও যোগ করে বলেন, “ওই আবাসনগুলি অনেক পুরনো হয়ে গিয়েছিল, সেই কারণে ভিতগুলিও দুর্বল হয়ে গিয়েছিল। মেট্রোপথের কাজের পাশাপাশিই দমকল বিভাগ ও কর্মীদের আবাসন তৈরি করে দেওয়া হবে ওই জায়গাতেই।”
সুরাত: এক নিমিষে ধুলোয় মিশে গেল আস্ত বাড়িটাই। গোটা এলাকা ঢেকে গেল বাড়ি ভাঙা ধুলোর আস্তরণে। মেট্রোর নতুন পথ (Metro Line) বানানোর জন্য মঙ্গলবারই গুজরাট(Gujarat)-র সুরাতে ৩০ বছর পুরনো মাজুরা গেট (Majura Gate) দমকল বিভাগে কর্মীদের কোয়ার্টার ভেঙে ফেলা হল।
সুরাট মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের (Surat Municipal Corporation) তরফে দীর্ঘদিন ধরেই মেট্রোপথ বাড়নোর পরিকল্পনা চলছিল। কিন্তু মাঝপথে ওই আবাসনটি চলে আসায় সেই কাজে বাধা পড়ছিল। অবশেষে মঙ্গলবার সেই আবাসনটি ভেঙে ফেলা হয়।
আবাসনগুলি ৩০ বছর পুরনো হওয়ায় এমনিতেই জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছিল। বিভিন্ন জায়গা থেকে ফাটল ধরতেও শুরু হয়েছিল, খসে পড়েছিল একাধিক জায়গা থেকে। মঙ্গলবার পুরসভা ও কনট্রাক্টরের উপস্থিতিতে আবাসনগুলি ভাঙা শুরু হয়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োগুলিতে দেখা যাচ্ছে, জেসিবি দিয়ে বিল্ডিংয়ের এক কোণে ধাক্কা মারতেই গোটা বাড়িটিই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। একের পর এক বিল্ডিংগুলিকে এভাবেই ভেঙে ফেলা হয়।
বাড়ি ভেঙে পড়তেই গোটা এলাকাটি ধুলোর আস্তরণে ঢেকে যায়। বিকট শব্দ হওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে স্থানীয় বাসিন্দা। তবে প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, বাড়ি ভাঙার কারণে কোনও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ধুলোর জেরে প্রধান সড়কে গাড়ি চালকরা সমস্যা পড়েন। বাড়ি ভাঙার জন্য রাস্তার একটি লেনও বন্ধ রাখা হয়, যার জেরে বেশ কিছুক্ষণ যান চলাচল বন্ধ থাকে। দৃশ্যমানতা কম থাকলেও কোনও দুর্ঘটনা ঘটেনি বলেই জানা গিয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, আচমকাই ওই আবাসনগুলির ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দারা এই বিষয়ে কিছু না জানায় বাড়ি ভেঙে পড়ার শব্দ শুনেই গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য শুরু হয়। অনেকে ভূমিকম্প হচ্ছে ভাবেন। গোটা ঘটনার জেরে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
কোনও বিল্ডিং ভাঙার আগে গোটা অংশটি ঠিকভাবে ঢেকে ফেলা উচিত, যাতে আশেপাশে ক্ষয়ক্ষতি না হয়। কিন্তু এই আবাসনগুলি ভাঙার সময় সেই নিয়মও মানা হয়নি। যদিও সুরাত মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, বাড়ি ভাঙা নিয়ে তাদের কাছে কোনও অভিযোগ আসেনি।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগের কথা শুনেই সুরাত পুরসভার দক্ষিণ-পশ্চিম জ়োনের অধিকর্তা জানান, আবাসন ভাঙার সময় কোনও প্রকার অনিয়ম হয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হবে। এক কনট্রাক্টরের অধীনে ওই আবাসন ভাঙার কাজ হয়েছে। তবে এখনও অবধি আমাদের কাছে কোনও অভিযোগ আসেনি।
তিনি আরও যোগ করে বলেন, “ওই আবাসনগুলি অনেক পুরনো হয়ে গিয়েছিল, সেই কারণে ভিতগুলিও দুর্বল হয়ে গিয়েছিল। মেট্রোপথের কাজের পাশাপাশিই দমকল বিভাগ ও কর্মীদের আবাসন তৈরি করে দেওয়া হবে ওই জায়গাতেই।”