নয়া দিল্লি: দৌড়ে ছিলেন ৮ জন। বাংলা পেল ৪ জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। মন্ত্রী হলেন নিশীথ প্রামাণিক, শান্তনু ঠাকুর, সুভাষ সরকার, জন বার্লা। এ ছাড়া মোট ৪৩ জন মন্ত্রীর নাম ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে। মন্ত্রিত্ব পেয়েছেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, সর্বানন্দ সোনোয়াল, নারায়ণ রানে, পশুপতি পরস, অনুপ্রিয়া পাটেল। মন্ত্রীদের শপথ গ্রহণের জন্য রাষ্ট্রপতি ভবনে ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও স্পিকার ওম বিড়লা। মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন বাঁকুড়ার সাংসদ সুভাষ সরকার, শান্তনু ঠাকুর।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক মন্ত্রী হলেন কারা…
১.সর্বানন্দ সোনোয়াল
২.বীরেন্দ্র কুমার
৩. জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া
৪. রামচন্দ্র প্রসাদ সিং
৫. অশ্বিনী বৈশ্য
৬. পশুপতি কুমার পরস
৭. কিরণ রিজিজু
৮. হরদীপ সিং পুরী
৯. ভূপেন্দ্র যাদব
১০. নারায়ণ রানে
১১. মনসুখ মান্ডব্য
১২. রাজকুমার সিং
১৩. পুরষোত্তম রুপালা
১৪. জিকে রেড্ডি
১৫. অনুরাগ ঠাকুর
১৬. পঙ্কজ চৌধুরী
১৭. অনুপ্রিয়া সিং পাটেল
১৮. ডঃ এসপি সিং বাঘেল
১৯. রাজীব চন্দ্রশেখর
২০. সুস্রি সোভা কারান্দলাজে
২১. ভানু প্রতাপ সিং বর্মা
২২. দর্শন বিক্রম জরদোস
২৩. মীনাক্ষী লেখি
২৪. অন্নপূর্ণা দেবী
২৫. এ নারায়নস্বামী
২৬. কৌশল কিশোর
২৭. অজয় ভট্ট
২৮. বিএল বর্মা
২৯. অজয় কুমার
৩০. চৌহান দেবুসিনহ
৩১. ভগবন্থ খুবা
৩২. কপিল মোরেশ্বরী পাটিল
৩৩. সুস্রি প্রতিমা ভৌমিক
৩৪. ডঃ ভগবন্থ কৃষ্ণরাও কারাদ
৩৫. ডঃ সুভাষ সরকার
৩৬. ডঃ রাজকুমার রঞ্জন সিং
৩৭. ডঃ ভারতী প্রবীণ পাওয়ার
৩৮. বিশ্বেশ্বর টুডু
৩৯. শান্তুনু ঠাকুর
৪০. ডঃ মুঞ্জাপড়া মহেন্দ্র ভাই
৪১. জন বার্লা
৪২. ডঃ এল মুরুগ্গান
৪৩. নিশীথ প্রামাণিক
শপথ নিলেন কোচবিহারের সাংসদ নীশিথ প্রামাণিক। মাত্র ৩৫ বছর বয়সে মোদীর মন্ত্রিসভায় সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে জায়গা পেলেন তিনি।
শপথ নিলেন আলিপুরদুয়ারের সাংসদ জন বার্লা। কিছুদিন আগেই পৃথক রাজ্যের কথা বলে বিতর্ক তৈরি করেছিলেন তিনি।
মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন বাঁকুড়ার সাংসদ সুভাষ সরকার।
মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেয়েছেন নতুনরা। পদত্যাগ করতে হয়েছে অভিজ্ঞ মন্ত্রীদের। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে রাষ্ট্রপতি ভবনে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, স্পিকার ওম বিড়লা।
মন্ত্রিত্ব পেয়েছেন সর্বানন্দ সোনোয়াল ও জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। বুধবারই শপথ গ্রহণ পূর্ণমন্ত্রীদের। এর মধ্যেই রাষ্ট্রপতি ভবনের উদ্দেশে রওনা দিলেন সোনোয়াল, সিন্ধিয়া ও আরসিপি সিং। রাজনৈতিক মহলে তাঁদের পূর্ণমন্ত্রিত্ব পাওয়া নিয়ে জোর জল্পনা।
‘আমাকে বলা হয়েছে পদত্যাগ করতে, তাই আমি করেছি। নিজের জন্য খারাপ লাগছে…’, মন্ত্রিত্ব খুইয়ে ফেসবুকে প্রথম প্রতিক্রিয়ায় এমনই জানিয়েছেন সদ্য প্রাক্তন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। সুকৌশলী ফেসবুক পোস্টে নিজের ব্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি। ২০১৪ সালে মোদী সরকারে আসার পর থেকেই বাবুল মন্ত্রিসভায় প্রতিমন্ত্রী। ২০১৯ সালে মোদীর পুনরাবৃত্তি, সঙ্গে বাবুলেরও।
বিস্তারিত পড়ুন: ‘আমাকে ইস্তফা দিতে বলা হয়েছে, তাই দিয়েছি’, মন্ত্রিত্ব খুইয়ে মন খারাপ বাবুলের
প্রধানমন্ত্রী বাসভবনে বৈঠকের পরই সামনে এসেছে মন্ত্রীদের তালিকা। ওই বৈঠকে ছিলেন অমিত শাহ, রাজনাথ সিং, জেপি নাড্ডা-সহ অন্যান্যরা।