AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Antilia-Waqf Property: ওয়াকফের জমির উপরে তৈরি মুকেশ অম্বানীর সাধের অ্যান্টিলিয়া? অবশেষে রায় দিল আদালত…

Mukesh Ambani Antilia: দীর্ঘদিন ধরেই অম্বানী পরিবারের এই জমি নিয়ে বিতর্ক। ২০০৭ সালে প্রথম মামলা দায়ের হয়। আব্দুল মতিন নামক এক ব্যক্তি দাবি করেন এই জমি বিক্রি যেন বাতিল করে দেওয়া হয়, কারণ ওই জমিটি মহারাষ্ট্র ওয়াকফ বোর্ডের।

Antilia-Waqf Property: ওয়াকফের জমির উপরে তৈরি মুকেশ অম্বানীর সাধের অ্যান্টিলিয়া? অবশেষে রায় দিল আদালত...
অম্বানীর অ্যান্টিলিয়া ওয়াকফ সম্পত্তি বলে দাবি।Image Credit: PTI
| Updated on: Aug 03, 2025 | 7:49 AM
Share

মুম্বই: অম্বানীর সাধের বাড়ি অ্যান্টিলিয়া। ১৫ হাজার কোটি টাকা খরচ করে এই বাড়ি বানিয়েছেন মুকেশ ও নীতা অম্বানী। সেই বাড়িই হাতছাড়া হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। অবশেষে হাঁফ ছেড়ে বাঁচল অম্বানী পরিবার। অ্যান্টিলিয়া থাকল তাঁদেরই। বম্বে হাইকোর্ট খারিজ করে দিল জনস্বার্থ মামলা।

২০০৩ সালে মুম্বইয়ের অলমাউন্ট রোডের উপরে অবস্থিত এই জমিটি কিনেছিলেন শিল্পপতি মুকেশ অম্বানী। সেই জমির উপরেই তৈরি হয় অ্যান্টিলিয়া। তবে এরপরই দাবি করা হয়, এই জমি বিক্রি বেআইনি, কারণ এটি ওয়াকফ সম্পত্তি। এই নিয়েই বিবাদ বেধেছিল, যা আইনি মামলা পর্যন্ত গড়ায়। জমি বিক্রিকে চ্যালেঞ্জ করে বম্বে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়।

গত ২৮ জুলাই বম্বে হাইকোর্টের বিচারপতি অলোক আরাধে ও বিচারপতি সন্দীপ ভি মারনের  ডিভিশন বেঞ্চের তরফে ওই জনস্বার্থ মামলা খারিজ করে দেওয়া হয়। আদালতের তরফে বলা হয়, যে জমি নিয়ে প্রশ্ন, তার চরিত্র আগেই যাচাই করা হয়েছে। তাই আর হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই।

দীর্ঘদিন ধরেই অম্বানী পরিবারের এই জমি নিয়ে বিতর্ক। ২০০৭ সালে প্রথম মামলা দায়ের হয়। আব্দুল মতিন নামক এক ব্যক্তি দাবি করেন এই জমি বিক্রি যেন বাতিল করে দেওয়া হয়, কারণ ওই জমিটি মহারাষ্ট্র ওয়াকফ বোর্ডের। ৪,৫৩২.৩৯ স্কোয়ার মিটারের ওই জমির উপরে মহারাষ্ট্র ওয়াকফ বোর্ডের দাবি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ও আছে।

অম্বানীদের আইনজীবী পক্ষের বক্তব্য ছিল, ওই জমি খোজা সম্প্রদায়ের একটি অনাথ আশ্রমের ছিল, যা বম্বে পাবলিক ট্রাস্ট অ্যাক্টের অধীনে রেজিস্টার্ড ছিল। পরে তা অ্যান্টিলিয়া কমার্শিয়াল কিনে নেয়। চ্যারিটি কমিশনার থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট জমির সঙ্গে যুক্ত সকলের অনুমতি গ্রহণ করা হয়েছিল জমির হাতবদলের আগে। তারপরও ওয়াকফ বোর্ড এটি তাদের সম্পত্তি বলে দাবি করে, যা কখনওই ওয়াকফের নামে রেজিস্টার্ড ছিল না।