AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

KYC : এক দেশ এক KYC! কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে ঝক্কি কমবে গ্রাহকদের

KYC : দেশজুড়ে ভিন্ন ভিন্ন আর্থিক কাজের জন্য় লাগবে একটিই KYC। এবার থেকে আলাদা আলাদা কাজের জন্য লাগবে না ভিন্ন KYC। এর ফলে ঝক্কি কমবে গ্রাহক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির।

KYC : এক দেশ এক KYC! কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে ঝক্কি কমবে গ্রাহকদের
ফাইল চিত্র
| Edited By: | Updated on: Sep 21, 2022 | 5:14 PM
Share

নয়া দিল্লি : এক দেশ, এক কেওয়াইসি (KYC)। দেশজুড়ে ভিন্ন ভিন্ন আর্থিক কাজের জন্য় লাগবে একটিই KYC। এবার থেকে আলাদা আলাদা কাজের জন্য লাগবে না ভিন্ন KYC। মঙ্গলবার এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। এই মর্মে কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। খুব শীঘ্রই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এই একটি KYC ব্যবহার করে আর্থিক লেনদেন করতে পারবেন নাগরিকরা।

বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে প্রত্যেক গ্রাহককেই KYC (Know Your Customer) জমা দিতে হয়। KYC অর্থাৎ আপনার গ্রাহককে জানুন। গ্রাহককে সনাক্তকরণের জন্য বেশ কিছু বৈধ নথি জমা দিতে হয় তাঁদের। ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে সিম কার্ড নেওয়া এবং কোনও আর্থিক লেনদেনের জন্য এর প্রয়োজন হয়। বৈধ নথির মধ্যে রয়েছে আধার কার্ড, প্যান কার্ড, পাসপোর্ট, ভোটার আইডি কার্ড ও ড্রাইভিং লাইসেন্স। এবার এই KYC প্রক্রিয়াতেই গ্রাহকদের ঝক্কি কমাতে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে নয়া পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।

সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার FCCI ২০২২ সম্মেলনে বক্তৃতা দেওয়ার সময় নির্মলা সীতারমন জানিয়েছেন, দেশজুড়ে এক KYC চালু করার কাজ শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, একবার কোনও গ্রাহক KYC জমা করলেই তা ভিন্ন ভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ব্যবহার করা যাবে। একবার KYC প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলেই তা সব জায়গায় ব্যবহার করা যাবে। অন্য কোনও ব্যবসায়িক কাজ হলে প্রত্যেকবার KYC করাতে হবে না। সীতারমন জানিয়েছেন, সরকার ও নিয়ন্ত্রকরা এই প্রক্রিয়া শুরু করতে একসঙ্গে কাজ করছেন। এর ফলে গ্রাহকদের ঝক্কি অনেকটাই কম পোহাতে হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। এদিকে গত সপ্তাহেই ব্যাঙ্কিং, জীবনবিমা ও পুঁজি বাজারে এক KYC-র প্রক্রিয়া চালু নিয়ে অর্থমন্ত্রী ও আর্থিক ক্ষেত্রের নিয়ন্ত্রকরা আলোচনা করেছিলেন। এই একস KYC ব্য়বস্থা চালু হলে নথিপত্রের কাজ অনেকটা কমে আসবে। ব্য়াঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে একবার KYC করানোই যথেষ্ট। এই প্রক্রিয়ার ফলে সুবিধা হবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিরও।