Rajasthan BJP: ইচ্ছেপূরণ না হওয়া অবধি ‘নৈশাহার’ করবেন না বিজেপি সভাপতি! কিন্তু কেন?

TV9 Bangla Digital | Edited By: অরিজিৎ দে

Feb 03, 2022 | 10:42 PM

Rajasthan: উত্তর প্রদেশের আলিগড়ে নির্বাচনী প্রচারে এসেছিলেন পুনিয়া। সেখানেই তিনি এই কথা বলেন। ২০২৩ সালের রাজস্থান নির্বাচন নিয়ে রীতিমতো আত্মবিশ্বাসী দেখায় বিজেপি সভাপতিকে।

Follow Us

জয়পুর: সামনেই পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। নির্বাচনের কারণে সব রাজনৈতিক দলগুলি এখন শেষ মুহূর্তে রণকৌশল তৈরি করতে ব্যস্ত। আগামী বছরও আরও বেশ কয়েকটি রাজ্য বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। তারমধ্যে সব থেকে বেশি উল্লেখযোগ্য রাজস্থান। ভোট এখনও এক বছরেরও বেশি সময় বাকি, তার আগেই আজব শপথ খেলেন রাজস্থানের বিজেপি সভাপতি সতীশ পুনিয়া। আজ বৃহস্পতিবার তিনি জানিয়েছেন, বিজেপি রাজস্থানের ক্ষমতায় না আসা অবধি তিনি আর পাগড়ি পরবেনা এবং নৈশাহারও করবেন না। বিজেপি সভাপতির এই ঘোষণার পর থেকে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে জয়পুরের রাজনীতিতে। রাজস্থানের বিজেপি সভাপতি বলেন, “আমি পাগড়ি পরব না এবং বিজেপি ক্ষমতায় না আসা অবধি নৈশাহার এড়িয়ে চলব। যতদিন এই কৃষক বিরোধী, যুবক বিরোধী কংগ্রেস সরকার রাজস্থানে থাকবে ততদিন আমি এই গুলি মেনে চলব। ২০২৩ সালে বিজেপি সালে বিজেপি সরকারে না আসা অবধি এই নিয়মগুলি পালন করতে হবে।” উত্তর প্রদেশের আলিগড়ে নির্বাচনী প্রচারে এসেছিলেন পুনিয়া। সেখানেই তিনি এই কথা বলেন।

২০২৩ সালের রাজস্থান নির্বাচন নিয়ে রীতিমতো আত্মবিশ্বাসী দেখায় বিজেপি সভাপতিকে। তিনি বলেন, “আমাদের পূর্ণ বিশ্বাস আছে যে ২০২৩ সালে নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে রাজস্থানে বিজেপি সরকার গড়বে। শক্তিশালী ও দৃঢ় নেতৃত্ব ও প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীর উন্নয়নমূলক প্রকল্পই বিজেপিকে সরকারে নিয়ে আসবে।” বিগত ২ দিন ধরে নির্বাচনী প্রচারে উত্তর প্রদেশেই রয়েছে সতীশ পুনিয়া। উত্তর প্রদেশ নিয়েও আত্মবিশ্বাসী বিজেপি নেতা জানিয়েছেন আরও একবার এই রাজ্যে বিজেপি সরকারে আসবে।

রাজস্থানে এখন কংগ্রেসের সরকার রয়েছে। প্রবীণ নেতা অশোক গেহলটকে দায়িত্ব দিয়েছে দল। তবে তরুণ কংগ্রেস নেতা সচিন পাইলটের সঙ্গে গেহলটের রাজনৈতিক টানাপোড়েন চললেও সচিন ঘনিষ্ঠদের মন্ত্রিসভাতে স্থান দিয়ে আপাতত ক্ষোভ প্রশমন করেছেন সোনিয়া- রাহুলরা। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিজেপি কংগ্রেস মতানৈক্য চরমে থাকলেও রাজস্থানের আরও এক কংগ্রেস নেতার সঙ্গে বিজেপি সভাপতির মিল খুঁজে পাচ্ছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে রাজস্থানে শোচনীয় পরাজয় হয়েছিল কংগ্রেসের। সেই সময় সচিন পাইলট ও শপথ নিয়েছিলেন কংগ্রেস ক্ষমতায় না আসা অবধি পাগড়ি পড়বেন না। ২০১৮ সালে কংগ্রসে ক্ষমতায় আসার পরই তিনি পাগড়ি মাথায় তুলেছিলেন।

দেখুন বাঙালিয়ানা:

** বাঙালিয়ানার চর্চায় বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তন্ময় বোস, অজয় চক্রবর্তী

** বাঙালিয়ানার চর্চায় অতিথি শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়, সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদার

জয়পুর: সামনেই পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। নির্বাচনের কারণে সব রাজনৈতিক দলগুলি এখন শেষ মুহূর্তে রণকৌশল তৈরি করতে ব্যস্ত। আগামী বছরও আরও বেশ কয়েকটি রাজ্য বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। তারমধ্যে সব থেকে বেশি উল্লেখযোগ্য রাজস্থান। ভোট এখনও এক বছরেরও বেশি সময় বাকি, তার আগেই আজব শপথ খেলেন রাজস্থানের বিজেপি সভাপতি সতীশ পুনিয়া। আজ বৃহস্পতিবার তিনি জানিয়েছেন, বিজেপি রাজস্থানের ক্ষমতায় না আসা অবধি তিনি আর পাগড়ি পরবেনা এবং নৈশাহারও করবেন না। বিজেপি সভাপতির এই ঘোষণার পর থেকে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে জয়পুরের রাজনীতিতে। রাজস্থানের বিজেপি সভাপতি বলেন, “আমি পাগড়ি পরব না এবং বিজেপি ক্ষমতায় না আসা অবধি নৈশাহার এড়িয়ে চলব। যতদিন এই কৃষক বিরোধী, যুবক বিরোধী কংগ্রেস সরকার রাজস্থানে থাকবে ততদিন আমি এই গুলি মেনে চলব। ২০২৩ সালে বিজেপি সালে বিজেপি সরকারে না আসা অবধি এই নিয়মগুলি পালন করতে হবে।” উত্তর প্রদেশের আলিগড়ে নির্বাচনী প্রচারে এসেছিলেন পুনিয়া। সেখানেই তিনি এই কথা বলেন।

২০২৩ সালের রাজস্থান নির্বাচন নিয়ে রীতিমতো আত্মবিশ্বাসী দেখায় বিজেপি সভাপতিকে। তিনি বলেন, “আমাদের পূর্ণ বিশ্বাস আছে যে ২০২৩ সালে নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে রাজস্থানে বিজেপি সরকার গড়বে। শক্তিশালী ও দৃঢ় নেতৃত্ব ও প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীর উন্নয়নমূলক প্রকল্পই বিজেপিকে সরকারে নিয়ে আসবে।” বিগত ২ দিন ধরে নির্বাচনী প্রচারে উত্তর প্রদেশেই রয়েছে সতীশ পুনিয়া। উত্তর প্রদেশ নিয়েও আত্মবিশ্বাসী বিজেপি নেতা জানিয়েছেন আরও একবার এই রাজ্যে বিজেপি সরকারে আসবে।

রাজস্থানে এখন কংগ্রেসের সরকার রয়েছে। প্রবীণ নেতা অশোক গেহলটকে দায়িত্ব দিয়েছে দল। তবে তরুণ কংগ্রেস নেতা সচিন পাইলটের সঙ্গে গেহলটের রাজনৈতিক টানাপোড়েন চললেও সচিন ঘনিষ্ঠদের মন্ত্রিসভাতে স্থান দিয়ে আপাতত ক্ষোভ প্রশমন করেছেন সোনিয়া- রাহুলরা। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিজেপি কংগ্রেস মতানৈক্য চরমে থাকলেও রাজস্থানের আরও এক কংগ্রেস নেতার সঙ্গে বিজেপি সভাপতির মিল খুঁজে পাচ্ছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে রাজস্থানে শোচনীয় পরাজয় হয়েছিল কংগ্রেসের। সেই সময় সচিন পাইলট ও শপথ নিয়েছিলেন কংগ্রেস ক্ষমতায় না আসা অবধি পাগড়ি পড়বেন না। ২০১৮ সালে কংগ্রসে ক্ষমতায় আসার পরই তিনি পাগড়ি মাথায় তুলেছিলেন।

দেখুন বাঙালিয়ানা:

** বাঙালিয়ানার চর্চায় বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তন্ময় বোস, অজয় চক্রবর্তী

** বাঙালিয়ানার চর্চায় অতিথি শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়, সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদার

Next Article