PM Narendra Modi: ‘টুকলি’ করে পরীক্ষায় বেশি নম্বর পাচ্ছে সহপাঠীরা, ক্ষোভ পড়ুয়াদের, জবাবে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

TV9 Bangla Digital | Edited By: নির্ণয় ভট্টাচার্য্য

Jan 27, 2023 | 3:45 PM

Pariksha Pe Charcha: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, "পরীক্ষায় টোকাটুকি নিয়ে চিন্তা থাকেই, বিশেষ করে যারা ভাল পড়ুয়া, তারা কঠোর পরিশ্রম করে পড়াশোনা করেন। অথচ অনেকে পরীক্ষায় টোকাটুকি করে এবং ভাল নম্বরও পেয়ে যান।"

Follow Us

নয়া দিল্লি: সারা বছর পড়াশোনার চাপ, পরীক্ষার আগেই ফল কেমন হবে, তা নিয়ে দুশ্চিতায় ডুবে যায় পড়ুয়ারা। পরীক্ষার্থীদের মনোবল বাড়াতে এবং পড়াশোনা থেকে কেরিয়ার, মানসিক চাপ, পারিবারিক চাপ- যাবতীয় সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় বাতলে দিতেই হাজির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। আজ, ২৭ জানুয়ারি আয়োজন করা হয়েছিল ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ (Pariksha Pe Charcha) অনুষ্ঠানের। এবারে ষষ্ঠ সংস্করণে ৩৮ লক্ষ পড়ুয়া নিজেদের নাম রেজিস্টার করেছিলেন। প্রায় ২০ লক্ষ প্রশ্ন জমা পড়ে শিক্ষা মন্ত্রকের কাছে। সেখান থেকেই বেছে নেওয়া হয় কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন, যার উত্তর দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই অনুষ্ঠানেই একটা প্রশ্ন ছিল, পরীক্ষায় টোকাটুকি বা নকল (Cheating)  করা নিয়ে। এই প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “টোকাটুকি করে পরীক্ষার খাতায় ২ নম্বর বেশি পাওয়া সম্ভব। তবে জীবনে তারা সফল হতে পারে না।”

এ দিন ‘পরীক্ষা পে চর্চা’-র অনুষ্ঠানে দুই পড়ুয়া প্রশ্ন করেন যে অনেকেই পরীক্ষায় টোকাটুকি করেন, তারা ভাল নম্বরও পান। সেক্ষেত্রে যারা কঠোর পরিশ্রম করেন, তাদের মনোবল ভেঙে যায়। এর কী সমাধান রয়েছে? এই প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, “পরীক্ষায় টোকাটুকি নিয়ে চিন্তা থাকেই, বিশেষ করে যারা ভাল পড়ুয়া, তারা কঠোর পরিশ্রম করে পড়াশোনা করেন। অথচ অনেকে পরীক্ষায় টোকাটুকি করে এবং ভাল নম্বরও পেয়ে যান। বর্তমানে পরীক্ষায় টোকাটুকি নিয়ে অনেক পড়ুয়া আবার গর্বও করেন, বলেন যে কীভাবে পরীক্ষককে বোকা বানালাম। এই চিন্তাধারা, মূল্যবোধের পরিবর্তন অত্যন্ত ভয়ঙ্কর।”

তিনি আরও বলেন, “আজকাল নানা অভিনব পদ্ধতি অনুসরণ করে পরীক্ষায় নকল করা হয়। যদি ওই পড়ুয়ারা নিজেদের সময় ও সৃজনশীলতা নকল করার বদলে ভাল দিকে ব্যবহার করেন, তবে তারা জীবনে সাফল্য অর্জন করবেন। আমাদের কখনওই শর্টকাট অনুসরণ করা উচিত নয়। মনে রাখবেন, নকল করে একটা-দুটো পরীক্ষায় পাশ করা যায়, কিন্তু জীবনের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া যায় না।”

যে সমস্ত পড়ুয়ারা কঠোর পরিশ্রম করেন, তাদেরও মনোবল জুগিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “চিন্তা করবেন না, এই কঠোর পরিশ্রমের ফল একদিন পাবেনই।”

নয়া দিল্লি: সারা বছর পড়াশোনার চাপ, পরীক্ষার আগেই ফল কেমন হবে, তা নিয়ে দুশ্চিতায় ডুবে যায় পড়ুয়ারা। পরীক্ষার্থীদের মনোবল বাড়াতে এবং পড়াশোনা থেকে কেরিয়ার, মানসিক চাপ, পারিবারিক চাপ- যাবতীয় সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় বাতলে দিতেই হাজির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। আজ, ২৭ জানুয়ারি আয়োজন করা হয়েছিল ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ (Pariksha Pe Charcha) অনুষ্ঠানের। এবারে ষষ্ঠ সংস্করণে ৩৮ লক্ষ পড়ুয়া নিজেদের নাম রেজিস্টার করেছিলেন। প্রায় ২০ লক্ষ প্রশ্ন জমা পড়ে শিক্ষা মন্ত্রকের কাছে। সেখান থেকেই বেছে নেওয়া হয় কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন, যার উত্তর দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই অনুষ্ঠানেই একটা প্রশ্ন ছিল, পরীক্ষায় টোকাটুকি বা নকল (Cheating)  করা নিয়ে। এই প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “টোকাটুকি করে পরীক্ষার খাতায় ২ নম্বর বেশি পাওয়া সম্ভব। তবে জীবনে তারা সফল হতে পারে না।”

এ দিন ‘পরীক্ষা পে চর্চা’-র অনুষ্ঠানে দুই পড়ুয়া প্রশ্ন করেন যে অনেকেই পরীক্ষায় টোকাটুকি করেন, তারা ভাল নম্বরও পান। সেক্ষেত্রে যারা কঠোর পরিশ্রম করেন, তাদের মনোবল ভেঙে যায়। এর কী সমাধান রয়েছে? এই প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, “পরীক্ষায় টোকাটুকি নিয়ে চিন্তা থাকেই, বিশেষ করে যারা ভাল পড়ুয়া, তারা কঠোর পরিশ্রম করে পড়াশোনা করেন। অথচ অনেকে পরীক্ষায় টোকাটুকি করে এবং ভাল নম্বরও পেয়ে যান। বর্তমানে পরীক্ষায় টোকাটুকি নিয়ে অনেক পড়ুয়া আবার গর্বও করেন, বলেন যে কীভাবে পরীক্ষককে বোকা বানালাম। এই চিন্তাধারা, মূল্যবোধের পরিবর্তন অত্যন্ত ভয়ঙ্কর।”

তিনি আরও বলেন, “আজকাল নানা অভিনব পদ্ধতি অনুসরণ করে পরীক্ষায় নকল করা হয়। যদি ওই পড়ুয়ারা নিজেদের সময় ও সৃজনশীলতা নকল করার বদলে ভাল দিকে ব্যবহার করেন, তবে তারা জীবনে সাফল্য অর্জন করবেন। আমাদের কখনওই শর্টকাট অনুসরণ করা উচিত নয়। মনে রাখবেন, নকল করে একটা-দুটো পরীক্ষায় পাশ করা যায়, কিন্তু জীবনের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া যায় না।”

যে সমস্ত পড়ুয়ারা কঠোর পরিশ্রম করেন, তাদেরও মনোবল জুগিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “চিন্তা করবেন না, এই কঠোর পরিশ্রমের ফল একদিন পাবেনই।”

Next Article