নয়া দিল্লি : করোনাকাল থেকে ধুঁকছে ভারতীয় অর্থনীতি। তার উপর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব। হু হু করে দাম বেড়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর সেই পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়াতে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী ও ভারতীয় রিজার্ভ ব্য়াঙ্কের তরফে দাওয়াই দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি রেপো রেট ৫০ বেসিস বাড়ানো হয়েছে RBI-র তরফে। এই পরিস্থিতিতেই বড় ঘোষণা করা হল প্রধানমন্ত্রীর অফিসের তরফে। আগামী দেড় বছরে সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও মন্ত্রকে ১০ লক্ষ কর্মী নিয়োগ করা হবে। মঙ্গলবার সকালেই PMO-র তরফে টুইট করে এই বিষয়ে জানানো হয়েছে।
PM @narendramodi reviewed the status of Human Resources in all departments and ministries and instructed that recruitment of 10 lakh people be done by the Government in mission mode in next 1.5 years.
— PMO India (@PMOIndia) June 14, 2022
এদিন সকালে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের টুইটার হ্যান্ডেল থেকে একটি টুইটের মাধ্যমে এই ঘোষণা করা হয়। টুইটে বলা হয়েছে, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী প্রতিটি বিভাগ ও মন্ত্রকে কর্মসংস্থান পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছেন। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে আগামী ১.৫ বছরে তৎপরতার সঙ্গে ১০ লক্ষ কর্মী নিয়োগ করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।’ এর আগে এপ্রিল মাসে প্রধানমন্ত্রী মোদী সরকারের উচ্চ পদস্থ কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেন। সেই সময় সরকারের বিভিন্ন বিভাগের শূন্যপদে নিয়োগের বিষয়ে নজর দেওয়ার কথা বলেন। এর ফলে দেশের নাগরিকদের জন্য চাকরির সুযোগও তৈরি হবে বলেই ধারণা।
वादा था 2 करोड़ नौकरी हर साल देने का,
8 साल में देनी थी 16 करोड़ नौकरियाँ ।अब कह रहे हैं साल 2024 तक केवल 10 लाख नौकरी देंगे।
60 लाख पद तो केवल सरकारों में ख़ाली पड़े हैं,
30 लाख पद केंद्रीय सरकार में ख़ाली पड़े हैं।जुमलेबाज़ी कब तक? pic.twitter.com/GYTbudgWUf
— Randeep Singh Surjewala (@rssurjewala) June 14, 2022
গত ফেব্রুয়ারি মাসে রাজ্য় সভায় পেশ করা সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের ১ মার্চ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন বিভাগে প্রায় ৮৭ লক্ষ শূন্যপদ ছিল। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের এই ঘোষণার পর মোদী সরকারের কটাক্ষ করেছেন কংগ্রেস মুখপাত্র রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা। তিনি টুইটে লিখেছেন, ‘প্রতি বছরে ২ কোটি চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। এখন তাঁরা বলছেন ২০২৪ এর মধ্যে মাত্র ১০ লক্ষ চাকরি দেওয়া হবে। সরকারের ৬০ লক্ষ পদ খালি পড়ে রয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারে খালি রয়েছে ৩০ লক্ষ পদ। আর কতদিন চলবে এরকম?’