Physical Assault Case: নাবালিকাকে পাঁচ বছর ধরে ধর্ষণ, চিকিৎসককে যাবজ্জীবন সাজা ঘোষণা আদালতের

TV9 Bangla Digital | Edited By: অংশুমান গোস্বামী

Jul 19, 2022 | 8:00 AM

Rajasthan: ২০১৮ সালে অভিযুক্ত চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন নির্যাতিতা নাবালিকার বাবা। নাবালিকার বাবার অভিযোগ ছিল, তাঁর মেয়ের উপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছে ওই চিকিৎসক।

Physical Assault Case: নাবালিকাকে পাঁচ বছর ধরে ধর্ষণ, চিকিৎসককে যাবজ্জীবন সাজা ঘোষণা আদালতের
প্রতীকী ছবি

Follow Us

জয়পুর: নাবালিকা কিশোরীকে প্রায় পাঁচ বছর ধরে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল এক আয়র্বেদ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। নাবালিকার দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্ত চিকিৎসককে। সেই মামলায় অভিযুক্ত চিকিৎসককে দোষী সাব্যস্ত করল পকসো আদালত। ৩০ বছরের ওই চিকিৎসককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। সঙ্গে ২ লক্ষ টাকার জরিমানা দিতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অভিযুক্ত চিকিৎসকের নাম বেণীরাম মীনা। তার বাড়ি রাজস্থানের বুন্দি জেলার কেশবরাইপতন এলাকার রোতদা গ্রামে। হিন্দোলি এলাকার তোলদা গ্রামে একটি সরকারি আয়ুর্বেদ চিকিৎসাকেন্দ্রের চিকিৎসক ছিলেন তিনি।

২০১৮ সালে অভিযুক্ত চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন নির্যাতিতা নাবালিকার বাবা। নাবালিকার বাবার অভিযোগ ছিল, তাঁর মেয়ের উপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছে ওই চিকিৎসক। তাঁর অভিযোগ ছিল, ২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে তাঁর মেয়েকে ধর্ষণ করেছে চিকিৎসক। সে সময় তাঁর মেয়ের বয়স ছিল ১৩ বছর। তার পর পড়াশোনার জন্য রাজস্থানের কোটায় গিয়েছিল তাঁর মেয়ে। সেথানে গিয়েও ওই চিকিৎসক তাঁর মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল বলে অভিযোগ।

সেই অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা দায়ের করেছিল পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছেন নির্যাতিতার মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে বেণীরাম মীনা নামের ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬ ধারা এবং পকসো আইনে মামলা দায়ের করে পুলিশ। সেই মামলাতেই পকসো আদালত সাজা ঘোষণা করেছে ওই চিকিৎসকের। আদালত জানিয়েছে, ওই চিকিৎসক ধারবাহিক ভাবে নাবালিকাকে ধর্ষণ করেছে। এবং ভয় দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে বাধ্য করেছে। মামলার সময় ১৩ জনের সাক্ষী নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আদালতে যে প্রমাণ পুলিশ দিয়েছিল, তার ভিত্তিতেই দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে ওই চিকিৎসককে।

Next Article