Rajasthan minister Controversy: ‘যারা তামাক খান, তাদের ক্যানসার হয় না’, আজব তত্ত্ব স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Feb 06, 2022 | 8:17 AM

Tobacco Controversy: সরকারের তরফে তামাক বিক্রি নিয়ন্ত্রণে কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে, এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "যারা তামাক খান না, তাদেরও ক্যানসার হয়। আবার এমনও হয় যে যারা অত্যাধিক পরিমাণে তামাক সেবন করেন, তাদের কোনও কিছুই হয় না।"

Follow Us

জয়পুর: তামাক, গুটকা জাতীয় দ্রব্য খেলে ক্যানসার (Cancer) হয়, একথা সকলেরই জানা। সাধারণ মানুষকে সতর্ক করতে সিনেমা বা টিভিতেও প্রচুর পরিমাণে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। কিন্তু নেতা-মন্ত্রীদেরই বিশ্বাস যদি অন্য কিছু হয়, তবে সাধারণ মানুষকে সচেতন করা কতটা কঠিন, তা আন্দাজ করাই যায়। এবার তামাকজাত (Tobacco) দ্রব্য নিয়ে বিতর্ক উসকে দিলেন রাজস্থানের স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রসাদী লাল মীনা (Parsadi Lal Meena)। তাঁর দাবি, তামাক বা বিড়ির সঙ্গে ক্যানসারের কোনও সম্পর্কই নেই।

শুক্রবার বিশ্ব ক্য়ানসার দিবস উপলক্ষ্যেই আয়োজন করা হয়েছিল এক বিশেষ সচেতনতা অনুষ্ঠানের। সেই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রসাদী লাল মীনা। সেই অনুষ্ঠানেই তিনি বলেন, “তামাকের কারণে ক্যানসার হয় না, কারণ যারা তামাক জাতীয় দ্রব্য খায় বা ধূমপান করেন, তাদের ক্য়ানসার হয় না।”

সরকারের তরফে তামাক বিক্রি নিয়ন্ত্রণে কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে, এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “যারা তামাক খান না, তাদেরও ক্যানসার হয়। আবার এমনও হয় যে যারা অত্যাধিক পরিমাণে তামাক সেবন করেন, তাদের কোনওকিছুই হয় না। আমি একটা গ্রামে থাকি, সেখানে অনেকেই দিনে ২০ বার তামাক সেবন করেন, কিন্তু তারা জীবনে কখনও ক্যানসারে আক্রান্ত হন না ৮০-১০০ বছর পার করেও। এদিকে, যারা তামাক খান না, তারা আক্রান্ত হয়ে পড়ছেন।”

এখানেই তিনি থামেননি। আরও যোগ করে বলেন, “বড় বড় শহরগুলিতেও সাধারণ মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছেন। যারা বিড়ি খান না, তাদেরও ক্য়ানসার হচ্ছে। ক্যানসার তামাক বা বিড়ির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত নয়। এটা খাবার ধরন-অভ্যাস, মদ্য়পান ও জীবনযাত্রার উপর নির্ভর করেই হয়। এরসঙ্গে তামাকের সম্পর্ক নেই।”

ওই দিনই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট জানান, বিগত দুই মাসে রাজ্যজুড়ে যে ক্যানসার চিহ্নিতকরণে “আর্লি ডিটেকশন ভ্য়ান” পাঠানো হয়েছিল, তার সাহায্যে ৪ হাজার মানুষের ক্যানসার পরীক্ষা করা হয়েছিল। এরমধ্যে ২৭৮ জনই ক্যানসারে আক্রান্ত বলে জানা গিয়েছে। এই উদ্বেগজনক তথ্য জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, দ্রুত শনাক্তকরণ ও চিকিৎসার জন্য পঞ্চায়েত স্তরেও বিশেষ ক্যাম্পের আয়োজন করা হচ্ছে।

মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যে কোনও বিতর্ক না হলেও, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এই অদ্ভুত দাবি নিয়ে ইতিমধ্যেই সমালোচনার ঝড় উঠেছে। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও এই ধরনের মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রসাদী লাল মীনা। রাজ্যে বিষমদ কাণ্ড ঘটার পরই তিনি বলেছিলেন, “বিষমদ খেয়ে মরে যাওয়ার থেকে ভাল সরকারি দোকান থেকে মদ কেনা।”

জয়পুর: তামাক, গুটকা জাতীয় দ্রব্য খেলে ক্যানসার (Cancer) হয়, একথা সকলেরই জানা। সাধারণ মানুষকে সতর্ক করতে সিনেমা বা টিভিতেও প্রচুর পরিমাণে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। কিন্তু নেতা-মন্ত্রীদেরই বিশ্বাস যদি অন্য কিছু হয়, তবে সাধারণ মানুষকে সচেতন করা কতটা কঠিন, তা আন্দাজ করাই যায়। এবার তামাকজাত (Tobacco) দ্রব্য নিয়ে বিতর্ক উসকে দিলেন রাজস্থানের স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রসাদী লাল মীনা (Parsadi Lal Meena)। তাঁর দাবি, তামাক বা বিড়ির সঙ্গে ক্যানসারের কোনও সম্পর্কই নেই।

শুক্রবার বিশ্ব ক্য়ানসার দিবস উপলক্ষ্যেই আয়োজন করা হয়েছিল এক বিশেষ সচেতনতা অনুষ্ঠানের। সেই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রসাদী লাল মীনা। সেই অনুষ্ঠানেই তিনি বলেন, “তামাকের কারণে ক্যানসার হয় না, কারণ যারা তামাক জাতীয় দ্রব্য খায় বা ধূমপান করেন, তাদের ক্য়ানসার হয় না।”

সরকারের তরফে তামাক বিক্রি নিয়ন্ত্রণে কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে, এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “যারা তামাক খান না, তাদেরও ক্যানসার হয়। আবার এমনও হয় যে যারা অত্যাধিক পরিমাণে তামাক সেবন করেন, তাদের কোনওকিছুই হয় না। আমি একটা গ্রামে থাকি, সেখানে অনেকেই দিনে ২০ বার তামাক সেবন করেন, কিন্তু তারা জীবনে কখনও ক্যানসারে আক্রান্ত হন না ৮০-১০০ বছর পার করেও। এদিকে, যারা তামাক খান না, তারা আক্রান্ত হয়ে পড়ছেন।”

এখানেই তিনি থামেননি। আরও যোগ করে বলেন, “বড় বড় শহরগুলিতেও সাধারণ মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছেন। যারা বিড়ি খান না, তাদেরও ক্য়ানসার হচ্ছে। ক্যানসার তামাক বা বিড়ির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত নয়। এটা খাবার ধরন-অভ্যাস, মদ্য়পান ও জীবনযাত্রার উপর নির্ভর করেই হয়। এরসঙ্গে তামাকের সম্পর্ক নেই।”

ওই দিনই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট জানান, বিগত দুই মাসে রাজ্যজুড়ে যে ক্যানসার চিহ্নিতকরণে “আর্লি ডিটেকশন ভ্য়ান” পাঠানো হয়েছিল, তার সাহায্যে ৪ হাজার মানুষের ক্যানসার পরীক্ষা করা হয়েছিল। এরমধ্যে ২৭৮ জনই ক্যানসারে আক্রান্ত বলে জানা গিয়েছে। এই উদ্বেগজনক তথ্য জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, দ্রুত শনাক্তকরণ ও চিকিৎসার জন্য পঞ্চায়েত স্তরেও বিশেষ ক্যাম্পের আয়োজন করা হচ্ছে।

মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যে কোনও বিতর্ক না হলেও, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এই অদ্ভুত দাবি নিয়ে ইতিমধ্যেই সমালোচনার ঝড় উঠেছে। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও এই ধরনের মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রসাদী লাল মীনা। রাজ্যে বিষমদ কাণ্ড ঘটার পরই তিনি বলেছিলেন, “বিষমদ খেয়ে মরে যাওয়ার থেকে ভাল সরকারি দোকান থেকে মদ কেনা।”

Next Article