কলকাতা ও নয়া দিল্লি: আদালতে ও আদালতের বাইরে বিচারপতিদের মন্তব্য নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ও বিচারপতি অমৃতা সিনহা – এই দুই বিচারপতির মন্তব্যের বিরোধিতায় সুপ্রিম দুয়ারে গিয়েছেন তিনি। আর্জি, যাতে বিচারপতিদের মন্তব্য তদন্তে প্রভাব না ফেলে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের মন্তব্যের বিরোধিতায় অভিষেকের মামলা শুনতে রাজি হয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের রেজিস্ট্রারের অফিসে সেই মামলা মেনশন করা হয় এবং তার ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার মামলা নথিভুক্ত করতে রাজি হয়েছেন।
তবে সুপ্রিম কোর্টের কোন বেঞ্চে এই মামলা যাবে, তা এখনও জানা যায়নি। কোন বেঞ্চে এই মামলা তালিকাভুক্ত হবে, সেই বিষয়টি স্থির করবেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি। মামলার শুনানি কবে হবে, সেই বিষয়টি তারপরই বোঝা যাবে।
উল্লেখ্য, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। অভিষেকের মূল বক্তব্য ছিল, আদালতে বা আদালতের বাইরে তাঁর বিষয়ে কোনও মন্তব্যের মাধ্যমে যাতে ইডি বা সিবিআই প্রভাবিত না হয়।
প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি যাতে বিষয়টি নিয়ে পদক্ষেপ করেন, সেই আর্জিও জানিয়েছিলেন অভিষেক। সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার বিষয়টি নিয়ে শহর কলকাতায় এক অনুষ্ঠানে প্রশ্ন করা হয়েছিল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়কেও। যদি সেক্ষেত্রে তাঁর যুক্তি ছিল, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় অবশ্য বলেছিলেন, “মামলা যে কেউ ফাইল করতে পারেন, যে কোনও আবেদন করতে পারেন, এমনকী বলতে পারেন চাঁদ আমাকে পেড়ে দাও। যিনি শুনছেন তিনি সিদ্ধান্ত নেবেন।”
কলকাতা ও নয়া দিল্লি: আদালতে ও আদালতের বাইরে বিচারপতিদের মন্তব্য নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ও বিচারপতি অমৃতা সিনহা – এই দুই বিচারপতির মন্তব্যের বিরোধিতায় সুপ্রিম দুয়ারে গিয়েছেন তিনি। আর্জি, যাতে বিচারপতিদের মন্তব্য তদন্তে প্রভাব না ফেলে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের মন্তব্যের বিরোধিতায় অভিষেকের মামলা শুনতে রাজি হয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের রেজিস্ট্রারের অফিসে সেই মামলা মেনশন করা হয় এবং তার ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার মামলা নথিভুক্ত করতে রাজি হয়েছেন।
তবে সুপ্রিম কোর্টের কোন বেঞ্চে এই মামলা যাবে, তা এখনও জানা যায়নি। কোন বেঞ্চে এই মামলা তালিকাভুক্ত হবে, সেই বিষয়টি স্থির করবেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি। মামলার শুনানি কবে হবে, সেই বিষয়টি তারপরই বোঝা যাবে।
উল্লেখ্য, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। অভিষেকের মূল বক্তব্য ছিল, আদালতে বা আদালতের বাইরে তাঁর বিষয়ে কোনও মন্তব্যের মাধ্যমে যাতে ইডি বা সিবিআই প্রভাবিত না হয়।
প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি যাতে বিষয়টি নিয়ে পদক্ষেপ করেন, সেই আর্জিও জানিয়েছিলেন অভিষেক। সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার বিষয়টি নিয়ে শহর কলকাতায় এক অনুষ্ঠানে প্রশ্ন করা হয়েছিল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়কেও। যদি সেক্ষেত্রে তাঁর যুক্তি ছিল, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় অবশ্য বলেছিলেন, “মামলা যে কেউ ফাইল করতে পারেন, যে কোনও আবেদন করতে পারেন, এমনকী বলতে পারেন চাঁদ আমাকে পেড়ে দাও। যিনি শুনছেন তিনি সিদ্ধান্ত নেবেন।”